কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে জেলিফিশের পর এবার ভেসে এল ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে সৈকতের লাবনী, শৈবাল ও ডায়েবিটক পয়েন্টে এসব মাছ ভেসে আসে। প্রায় তিন ঘণ্টা সৈকতে মাছ উৎসব চলে। স্থানীয়দের পাশাপাশি অনেক পর্যটকও মাছ সংগ্রহের জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ট্রলার ডুবি বা জেলেদের জালে অতিরিক্ত মাছ পড়ায় বহন করতে না পেরে তা সৈকতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের একদল বিজ্ঞানী সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা এসব মাছের নমুনা সংগ্রহ করেছেন। ভেসে আসা এসব মাছের মধ্যে বেশির ভাগ পোয়া, পাইস্যা ও ইলিশ প্রজাতির। তবে অধিকাংশ মাছের আকার ছোট।
লাবনী পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, টানা জালে মণ মণ মাছ সৈকতে আটকে আছে। শত শত নারী পরুষ সৈকত থেকে মাছ কুড়িয়ে নিচ্ছেন। কেউ সৈকত থেকে মাছ নিয়ে কূলে ফিরছে, কেউবা বস্তা বা পলিথিন নিয়ে সৈকতের দিকে ছুটছেন। এ সময় টুরিস্ট পুলিশ বিচ কর্মী ও লাইফ গার্ড সদস্যরা আগত লোকজনদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়।
ময়মনসিংহের গফুরগাঁও থেকে আসা পর্যটক আজগর হোসেন ও আফজাল আহমেদ বলেন, ‘এ যেন মাছের বন্যা। এক সঙ্গে এত মাছ আর দেখিনি।’
স্থানীয় বাসিন্দা প্রকাশ দে ও ছৈয়দ আলম বলেন, এসব মাছ জেলেদের জালে বেশি পড়ায় তাঁরা ট্রলারে তুলতে পারেনি। ফলে জেলেরা জালসহ ফেলে দিয়েছেন।
টুরিস্ট পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক শামীম হোসেন বলেন, যত দূর জেনেছি জেলেরা সাগরে অতিরিক্ত মাছ পেয়ে জালসহ ফেলে দিয়েছেন।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এ মাছ কুড়িয়ে নিতে স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকেরাও ভিড় করেছেন।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বদরুজ্জামান বলেন, সাগরে ট্রলার ডুবি বা জেলেদের জালে অতিরিক্ত মাছ পড়ার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, এত মাছ ভেসে আসার ঘটনা বিরল। কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখতে সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা নমুনা সংগ্রহ করেছেন।
এর আগে গত ১১ নভেম্বর সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, বেইলি হ্যাচারি ও দরিয়ানগর এলাকায় শত শত মরা জেলিফিশ বা সাদা নুইন্যা ভেসে এসেছিল।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে জেলিফিশের পর এবার ভেসে এল ঝাঁকে ঝাঁকে মাছ। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে সৈকতের লাবনী, শৈবাল ও ডায়েবিটক পয়েন্টে এসব মাছ ভেসে আসে। প্রায় তিন ঘণ্টা সৈকতে মাছ উৎসব চলে। স্থানীয়দের পাশাপাশি অনেক পর্যটকও মাছ সংগ্রহের জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়েন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ট্রলার ডুবি বা জেলেদের জালে অতিরিক্ত মাছ পড়ায় বহন করতে না পেরে তা সৈকতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। খবর পেয়ে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের একদল বিজ্ঞানী সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। তাঁরা এসব মাছের নমুনা সংগ্রহ করেছেন। ভেসে আসা এসব মাছের মধ্যে বেশির ভাগ পোয়া, পাইস্যা ও ইলিশ প্রজাতির। তবে অধিকাংশ মাছের আকার ছোট।
লাবনী পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, টানা জালে মণ মণ মাছ সৈকতে আটকে আছে। শত শত নারী পরুষ সৈকত থেকে মাছ কুড়িয়ে নিচ্ছেন। কেউ সৈকত থেকে মাছ নিয়ে কূলে ফিরছে, কেউবা বস্তা বা পলিথিন নিয়ে সৈকতের দিকে ছুটছেন। এ সময় টুরিস্ট পুলিশ বিচ কর্মী ও লাইফ গার্ড সদস্যরা আগত লোকজনদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হয়।
ময়মনসিংহের গফুরগাঁও থেকে আসা পর্যটক আজগর হোসেন ও আফজাল আহমেদ বলেন, ‘এ যেন মাছের বন্যা। এক সঙ্গে এত মাছ আর দেখিনি।’
স্থানীয় বাসিন্দা প্রকাশ দে ও ছৈয়দ আলম বলেন, এসব মাছ জেলেদের জালে বেশি পড়ায় তাঁরা ট্রলারে তুলতে পারেনি। ফলে জেলেরা জালসহ ফেলে দিয়েছেন।
টুরিস্ট পুলিশ কর্মকর্তা উপপরিদর্শক শামীম হোসেন বলেন, যত দূর জেনেছি জেলেরা সাগরে অতিরিক্ত মাছ পেয়ে জালসহ ফেলে দিয়েছেন।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, এ মাছ কুড়িয়ে নিতে স্থানীয়দের পাশাপাশি পর্যটকেরাও ভিড় করেছেন।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ বদরুজ্জামান বলেন, সাগরে ট্রলার ডুবি বা জেলেদের জালে অতিরিক্ত মাছ পড়ার কারণে এ ঘটনা ঘটতে পারে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান বলেন, এত মাছ ভেসে আসার ঘটনা বিরল। কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখতে সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা নমুনা সংগ্রহ করেছেন।
এর আগে গত ১১ নভেম্বর সমুদ্রসৈকতের কলাতলী, বেইলি হ্যাচারি ও দরিয়ানগর এলাকায় শত শত মরা জেলিফিশ বা সাদা নুইন্যা ভেসে এসেছিল।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
১ ঘণ্টা আগে