লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পৌরসভার জেবি রোড, বাঞ্চানগর, সমসেরাবাদ, কলেজ রোড ও মিয়াবাড়ি সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটু পর্যন্ত পানি জমেছে। এ ছাড়া মেঘনার পানি বেড়ে জোয়ারের পানিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসবে চরম দুর্ভোগে পড়েছে জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত জেলায় ঝোড়ো বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বিপাকে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেঘনাতীরবর্তী এলাকায় বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি খুব সহজে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। এতে নদীভাঙনসহ উপকূলীয় বাসিন্দাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। কমলনগর উপজেলার কালকিনি, সাহেবেরহাট, পাটওয়ারীরহাট, চরফলকন, চরমার্টিন, চরলরেন্স ইউনিয়ন এবং রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার, বড়খেরী, চরগাজী, চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের ২০টি এলাকার জোয়ারের পানি লোকালয়ে ঢুকে প্লাবিত হয়। এতে নতুন করে মেঘনার ভয়াবহ ভাঙন দেখা গেছে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন পৌরবাসী। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া বলেন, ‘টানা বৃষ্টিতে শহরের রাস্তাঘাটগুলো বা যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে ড্রেনেজ পরিষ্কার করে পানি নামানোর জন্য কাজ করা হচ্ছে। যদি বৃষ্টি কমে যায়, তাহলে পানি দ্রুত নেমে যাবে।’
মেঘনার পানি বাড়তে থাকবে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ-উজ-জামান। তিনি বলেন, ‘সামনে পূর্ণিমা, তাই নদীতে পানি বাড়ছে। এটি আরও কয়েক দিন থাকবে। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানির তেড়ে ভাঙন আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। গত কয়েক দিনে দুই উপজেলায় দুই শতাধিক পরিবার ভাঙনের মুখে পড়েছে।’
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘টানা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে রয়েছে সরকার। পাশাপাশি ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার নদীতীর রক্ষা বাঁধের কাজ চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আর কোনো সমস্যায় থাকবে না এই অঞ্চলের মানুষের।’
দুই দিনের টানা বৃষ্টিতে লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। পৌরসভার জেবি রোড, বাঞ্চানগর, সমসেরাবাদ, কলেজ রোড ও মিয়াবাড়ি সড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় হাঁটু পর্যন্ত পানি জমেছে। এ ছাড়া মেঘনার পানি বেড়ে জোয়ারের পানিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এসবে চরম দুর্ভোগে পড়েছে জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত জেলায় ঝোড়ো বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ পড়েছেন বিপাকে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
জেলার বিভিন্ন এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মেঘনাতীরবর্তী এলাকায় বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি খুব সহজে লোকালয়ে ঢুকে পড়ে। এতে নদীভাঙনসহ উপকূলীয় বাসিন্দাদের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে। কমলনগর উপজেলার কালকিনি, সাহেবেরহাট, পাটওয়ারীরহাট, চরফলকন, চরমার্টিন, চরলরেন্স ইউনিয়ন এবং রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার, বড়খেরী, চরগাজী, চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের ২০টি এলাকার জোয়ারের পানি লোকালয়ে ঢুকে প্লাবিত হয়। এতে নতুন করে মেঘনার ভয়াবহ ভাঙন দেখা গেছে। এ ছাড়া লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন পৌরবাসী। ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও খাল ভরাট হয়ে যাওয়ায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা।
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া বলেন, ‘টানা বৃষ্টিতে শহরের রাস্তাঘাটগুলো বা যেসব এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে ড্রেনেজ পরিষ্কার করে পানি নামানোর জন্য কাজ করা হচ্ছে। যদি বৃষ্টি কমে যায়, তাহলে পানি দ্রুত নেমে যাবে।’
মেঘনার পানি বাড়তে থাকবে বলে জানান পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নাহিদ-উজ-জামান। তিনি বলেন, ‘সামনে পূর্ণিমা, তাই নদীতে পানি বাড়ছে। এটি আরও কয়েক দিন থাকবে। অস্বাভাবিক জোয়ারের পানির তেড়ে ভাঙন আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। গত কয়েক দিনে দুই উপজেলায় দুই শতাধিক পরিবার ভাঙনের মুখে পড়েছে।’
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘টানা বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে বেশ কয়েকটি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে রয়েছে সরকার। পাশাপাশি ৩ হাজার ১০০ কোটি টাকার নদীতীর রক্ষা বাঁধের কাজ চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আর কোনো সমস্যায় থাকবে না এই অঞ্চলের মানুষের।’
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
৩ ঘণ্টা আগে