নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বাংলাদেশি ৮০ জেলে–নাবিককে মুক্তি দিতে ‘বন্দী বিনিময়’ শর্ত দিয়েছে ভারত। তবে অপহৃতদের নামে কোনো মামলা বা কারাগারে পাঠানো হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর খাবারের মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ খাদ্য সরবরাহ করেছে।
এসব তথ্য জানিয়েছেন সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আবদুস সাত্তার। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের কারাগারে বন্দী ৯৫ জেলের মুক্তির বিনিময়ে আটক জেলে–নাবিককে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ। ভারতীয় এসব জেলে দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তাদের মুক্তির শর্ত এখন সামনে এনেছে দেশটি। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের আলোচনা চলছে।
এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর মাছ ধরার দুটি ট্রলার সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের অনুমতি নিয়ে খুলনার মোংলা বন্দরের হিরণ পয়েন্টের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন এলাকার সাগরে যায়। এ সময় ভারতীয় কোস্টগার্ড দুটি ট্রলারসহ ৮০ জন জেলে–নাবিককে অপহরণ করে।
পরে ট্রলার দুটি ভারতের উড়িষ্যার জগৎ সিংহপুর জেলার পারাদ্বীপ উপকূলে নোঙর করে। এখন পর্যন্ত তারা ওই স্থানেই আটক আছেন। যদিও ভারতীয় কোস্টগার্ডের দাবি, জাহাজ দুটি ভারতের জলসীমায় মাছ ধরছিল।
সামুদ্রিক মৎস্য দপ্তর জানায়, বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের জলসীমার মাছ আহরণ করার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ৯৫ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করে। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে এসব জেলেকে আটক করা হয়েছে। মূলত তাদের ছাড়িয়ে নিতে ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশি নাবিক–জেলেদের ধরে নিয়ে গেছে।
ট্রলারের মালিকেরা জানান, অপহৃত একটি জাহাজ এফভি মেঘনা-৫ ও অন্যটি এফভি লায়লা-২। ট্রলার দুটিতে নাবিক ও জেলে মিলে ছিলেন ৮০ জন। এর মধ্যে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজে ৩৭ জন নাবিক ও জেলে ছিলেন। অপহরণের সময় জাহাজটিতে ১০০ টন মাছ ছিল। এফভি লায়লা-২ জাহাজে ৪৩ জন নাবিক ও জেলে ছিল। অপহরণের সময় এফভি লায়লা-২ জাহাজটিতে ৪ হাজর ব্লক (৮০০০ কেজি) বা ৮ টন মাছ ছিল।
এফভি মেঘনা-৫ জাহাজের মালিক সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড ম্যানেজার (অপারেশন) আনসারুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে আটক ভারতীয় জেলেদের মুক্তির বিনিময়ে ৮০ বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেকে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ।’
বাংলাদেশি ৮০ জেলে–নাবিককে মুক্তি দিতে ‘বন্দী বিনিময়’ শর্ত দিয়েছে ভারত। তবে অপহৃতদের নামে কোনো মামলা বা কারাগারে পাঠানো হয়নি। গত ১৫ ডিসেম্বর খাবারের মজুত শেষ হয়ে যাওয়ায় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ খাদ্য সরবরাহ করেছে।
এসব তথ্য জানিয়েছেন সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের পরিচালক আবদুস সাত্তার। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশের কারাগারে বন্দী ৯৫ জেলের মুক্তির বিনিময়ে আটক জেলে–নাবিককে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ। ভারতীয় এসব জেলে দেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তাদের মুক্তির শর্ত এখন সামনে এনেছে দেশটি। বিষয়টি নিয়ে দুই দেশের আলোচনা চলছে।
এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর মাছ ধরার দুটি ট্রলার সামুদ্রিক মৎস্য অধিদপ্তরের অনুমতি নিয়ে খুলনার মোংলা বন্দরের হিরণ পয়েন্টের ফেয়ারওয়ে বয়া সংলগ্ন এলাকার সাগরে যায়। এ সময় ভারতীয় কোস্টগার্ড দুটি ট্রলারসহ ৮০ জন জেলে–নাবিককে অপহরণ করে।
পরে ট্রলার দুটি ভারতের উড়িষ্যার জগৎ সিংহপুর জেলার পারাদ্বীপ উপকূলে নোঙর করে। এখন পর্যন্ত তারা ওই স্থানেই আটক আছেন। যদিও ভারতীয় কোস্টগার্ডের দাবি, জাহাজ দুটি ভারতের জলসীমায় মাছ ধরছিল।
সামুদ্রিক মৎস্য দপ্তর জানায়, বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের জলসীমার মাছ আহরণ করার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ৯৫ জন ভারতীয় জেলেকে আটক করে। পরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গত ১৪ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বরের মধ্যে এসব জেলেকে আটক করা হয়েছে। মূলত তাদের ছাড়িয়ে নিতে ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশি নাবিক–জেলেদের ধরে নিয়ে গেছে।
ট্রলারের মালিকেরা জানান, অপহৃত একটি জাহাজ এফভি মেঘনা-৫ ও অন্যটি এফভি লায়লা-২। ট্রলার দুটিতে নাবিক ও জেলে মিলে ছিলেন ৮০ জন। এর মধ্যে এফভি মেঘনা-৫ জাহাজে ৩৭ জন নাবিক ও জেলে ছিলেন। অপহরণের সময় জাহাজটিতে ১০০ টন মাছ ছিল। এফভি লায়লা-২ জাহাজে ৪৩ জন নাবিক ও জেলে ছিল। অপহরণের সময় এফভি লায়লা-২ জাহাজটিতে ৪ হাজর ব্লক (৮০০০ কেজি) বা ৮ টন মাছ ছিল।
এফভি মেঘনা-৫ জাহাজের মালিক সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড ম্যানেজার (অপারেশন) আনসারুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে আটক ভারতীয় জেলেদের মুক্তির বিনিময়ে ৮০ বাংলাদেশি নাবিক ও জেলেকে ছেড়ে দেওয়ার শর্ত দিয়েছে ভারতীয় পক্ষ।’
ব্যবসায়ীরা জানান, আগের মতো এখন আর খাল-বিল, নদীনালা আগের মতো নেই। পানি সংকটের কারণে নৌকার ব্যবহার কমেছে। পাশাপাশি মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও হ্রাস পেয়েছে। ফলে আগের তুলনায় কম দামে বিক্রি করতে হচ্ছে, যাতে লাভ তো দূরের কথা, পুঁজি তুলে আনা কষ্টকর হয়ে পড়েছে।
১২ মিনিট আগেগণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৭ জুলাই শিক্ষার্থী সাজিদ আব্দুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেন। তাঁর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ উদঘাটনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের কাছে এ সংক্রান্ত যদি কোনো প্রকার তথ্য থাকে, তবে তা ২৩ জুলাইয়ের মধ্যে লিখিত আকারে তদন্ত কমিটির আহ্বায়কের কাছে জানানোর জন্
৪৪ মিনিট আগেভোলার চরফ্যাশনে প্রথমবারের মতো বস্তায় আদা চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষকেরা। বন্যা, লোনা পানি ও জমির সংকটের কারণে যখন অনেকেই চাষাবাদ থেকে পিছিয়ে পড়ছেন, তখন কম খরচে, কম জায়গায়, ঝুঁকিমুক্তভাবে আদা চাষ কৃষকদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমোহাম্মদপুর এলাকাসহ আশপাশে সাম্প্রতিক সময়ে ছিনতাই ও সন্ত্রাসী তৎপরতা বেড়ে যাওয়ায় গোয়েন্দা নজরদারি ও টহল জোরদার করা হয়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে, মোহাম্মদপুরের মোহাম্মাদিয়া হাউজিং এলাকায় একটি কিশোর গ্যাং দেশীয় অস্ত্রসহ ছিনতাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে