কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার সাতপুকুরিয়া এলাকা থেকে দু’মাস আগে হারিয়ে যায় কিশোর রাতুল। অবশেষে মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে জাহাজের একটি খালি কন্টেইনারে তাকে পাওয়া গেছে। পরে তাকে উদ্ধার করে অসুস্থ অবস্থায় মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি কোনো হয়েছে।
গত ১৬ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে জাহাজের একটি খালি কন্টেইনার থেকে ওই কিশোরকে উদ্ধারের পর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। শারীরিক প্রতিবন্ধী ওই কিশোর বাংলাদেশির কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার সাতপুকুরিয়া এলাকার দিনমজুর ফারুক মিয়া ছেলে রাতুল (১৫) বলে পরিচয় জানা যায়।
জানা গেছে, দিনমজুর ফারুকের তিন ছেলে। রাতুল সবার বড় এবং মানসিক ভারসাম্যহীন বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার। তবে, কবে-কখন রাতুল কন্টেইনারে করে মালয়েশিয়া চলে গেছে তা জানেন না তার পরিবার। সংবাদমাধ্যমে ছবি দেখে ছেলের পরিচয় শনাক্ত করেছেন রাতুলের বাবা ফারুক মিয়া।
এ বিষয়ে রাতুলের বাবা ফারুক মিয়া জানান, গত দুই মাস আগে বাসা থেকে বের হয় রাতুল। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অসুস্থ সন্তানকে খোঁজে পেতে বাবা-মা সকল জায়গায় খোঁজ খবর নেয়। কিন্তু কোথাও রাতুলের খোঁজ মেলেনি। তবে, ছেলে হারানোর বিষয়ে থানায় কোনো জিডি করা হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
রাতুলের মা রোকেয়া বেগম বলেন, ‘আমি আমার সন্তানকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আপনারা আমার ছেলেকে এনে দেন। আমি সরকারের কাছে আকুল আবেদন করছি যেন আমার ছেলেকে বুকে ফিরিয়ে দেন।’
উল্লেখ্য, বন্দর থেকে গত ১২ জানুয়ারি ছেড়ে যাওয়া ‘এমভি ইন্টেগ্রা’ জাহাজের একটি খালি কনটেইনারে ছিল রাতুল। জাহাজটি মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে পৌঁছানোর পর ১৬ জানুয়ারি কনটেইনারের ভেতর থেকে শব্দ শুনতে পান নাবিকেরা। পরে কেলাং বন্দরে বিষয়টি অবহিত করা হয়। পরদিন ১৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় রাত ১০টার দিকে জাহাজটি জেটিতে এনে কনটেইনার খুলে রাতুলকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার সাতপুকুরিয়া এলাকা থেকে দু’মাস আগে হারিয়ে যায় কিশোর রাতুল। অবশেষে মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে জাহাজের একটি খালি কন্টেইনারে তাকে পাওয়া গেছে। পরে তাকে উদ্ধার করে অসুস্থ অবস্থায় মালয়েশিয়ার একটি হাসপাতালে ভর্তি কোনো হয়েছে।
গত ১৬ জানুয়ারি মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে জাহাজের একটি খালি কন্টেইনার থেকে ওই কিশোরকে উদ্ধারের পর জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। শারীরিক প্রতিবন্ধী ওই কিশোর বাংলাদেশির কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার সাতপুকুরিয়া এলাকার দিনমজুর ফারুক মিয়া ছেলে রাতুল (১৫) বলে পরিচয় জানা যায়।
জানা গেছে, দিনমজুর ফারুকের তিন ছেলে। রাতুল সবার বড় এবং মানসিক ভারসাম্যহীন বলে জানিয়েছে তাঁর পরিবার। তবে, কবে-কখন রাতুল কন্টেইনারে করে মালয়েশিয়া চলে গেছে তা জানেন না তার পরিবার। সংবাদমাধ্যমে ছবি দেখে ছেলের পরিচয় শনাক্ত করেছেন রাতুলের বাবা ফারুক মিয়া।
এ বিষয়ে রাতুলের বাবা ফারুক মিয়া জানান, গত দুই মাস আগে বাসা থেকে বের হয় রাতুল। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। অসুস্থ সন্তানকে খোঁজে পেতে বাবা-মা সকল জায়গায় খোঁজ খবর নেয়। কিন্তু কোথাও রাতুলের খোঁজ মেলেনি। তবে, ছেলে হারানোর বিষয়ে থানায় কোনো জিডি করা হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
রাতুলের মা রোকেয়া বেগম বলেন, ‘আমি আমার সন্তানকে পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আপনারা আমার ছেলেকে এনে দেন। আমি সরকারের কাছে আকুল আবেদন করছি যেন আমার ছেলেকে বুকে ফিরিয়ে দেন।’
উল্লেখ্য, বন্দর থেকে গত ১২ জানুয়ারি ছেড়ে যাওয়া ‘এমভি ইন্টেগ্রা’ জাহাজের একটি খালি কনটেইনারে ছিল রাতুল। জাহাজটি মালয়েশিয়ার কেলাং বন্দরে পৌঁছানোর পর ১৬ জানুয়ারি কনটেইনারের ভেতর থেকে শব্দ শুনতে পান নাবিকেরা। পরে কেলাং বন্দরে বিষয়টি অবহিত করা হয়। পরদিন ১৭ জানুয়ারি বাংলাদেশ সময় রাত ১০টার দিকে জাহাজটি জেটিতে এনে কনটেইনার খুলে রাতুলকে উদ্ধার করা হয়েছে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৫ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে