হাটহাজারী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে রাবার ও পাথরবোঝাই দুটি ডাম্পট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে মহাসড়কে প্রাণ হারাল আপন মামাতো-ফুপাতো দুই ভাই। নিহতেরা রাবারবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালক ও তার সহযোগী ছিলেন।
অন্যদিকে পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালককে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে নাজিরহাট হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে উপজেলার চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের নাজিরহাট বাইপাস সড়ক মোড়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতেরা হলেন রাবারবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালক মোহাম্মদ আলমগীর (৩৫) ও তাঁর সহকারী মোহাম্মদ রুবেল (২৭)। তাঁরা উপজেলা দাঁতমারা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের জিলতলী গ্রামের বাসিন্দা।
আহত পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালকের নাম নূর মিয়া (৪০)।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাজিরহাট হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ আদিল মাহামুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফটিকছড়ি দাঁতমারা থেকে রাবারবোঝাই ট্রাক নিয়ে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে অপর একটি পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে গিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করি।
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। অপর ডাম্পট্রাকের চালক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া দুর্ঘটনাকবলিত ডাম্পট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কটি সম্প্রসারিত হয়েছে। কিন্তু ডিভাইডার না থাকায় প্রতিনিয়ত একের পর এক ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনা। ফলে এ মহাসড়কে প্রতিদিন ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে।
চলতি বছরের ৭ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় এই মহাসড়কে চারিয়া এলাকায় বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রিকশার সংঘর্ষে নারী ও শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছিলেন।
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে রাবার ও পাথরবোঝাই দুটি ডাম্পট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে মহাসড়কে প্রাণ হারাল আপন মামাতো-ফুপাতো দুই ভাই। নিহতেরা রাবারবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালক ও তার সহযোগী ছিলেন।
অন্যদিকে পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালককে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে নাজিরহাট হাসপাতাল এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
আজ মঙ্গলবার ভোররাতে উপজেলার চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কের ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের নাজিরহাট বাইপাস সড়ক মোড়ে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহতেরা হলেন রাবারবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালক মোহাম্মদ আলমগীর (৩৫) ও তাঁর সহকারী মোহাম্মদ রুবেল (২৭)। তাঁরা উপজেলা দাঁতমারা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের জিলতলী গ্রামের বাসিন্দা।
আহত পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের চালকের নাম নূর মিয়া (৪০)।
এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাজিরহাট হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ আদিল মাহামুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফটিকছড়ি দাঁতমারা থেকে রাবারবোঝাই ট্রাক নিয়ে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে অপর একটি পাথরবোঝাই ডাম্পট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। সেখানে গিয়ে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করি।
তিনি আরও বলেন, ‘পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে উদ্ধার হওয়া মরদেহগুলো তাঁদের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেছি। অপর ডাম্পট্রাকের চালক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ছাড়া দুর্ঘটনাকবলিত ডাম্পট্রাক দুটি জব্দ করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, সম্প্রতি চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়কটি সম্প্রসারিত হয়েছে। কিন্তু ডিভাইডার না থাকায় প্রতিনিয়ত একের পর এক ঘটছে সড়ক দুর্ঘটনা। ফলে এ মহাসড়কে প্রতিদিন ছোট-বড় দুর্ঘটনা ঘটছে।
চলতি বছরের ৭ নভেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় এই মহাসড়কে চারিয়া এলাকায় বাস-সিএনজিচালিত অটোরিকশা ও রিকশার সংঘর্ষে নারী ও শিশুসহ একই পরিবারের সাতজন নিহত ও তিনজন গুরুতর আহত হয়েছিলেন।
শনিবার দুপুর ২টায় বাগেরহাটের রামপাল উপজেলার ফয়লায় একটি পথসভায় যোগ দেবেন এনসিপি নেতারা। বিকেলে বাগেরহাট শহরের খানজাহান আলী (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত, ‘জুলাই শহীদ’ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং শহরের রেলরোড চত্বরে আরেকটি পথসভায় অংশ নেবেন তাঁরা।
৭ মিনিট আগেবিজিবি সূত্র জানায়, শুক্রবার ভোর সাড়ে পাঁচটার দিকে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার রামচন্দ্রকুড়া বিজিবি ক্যাম্পের অধীন পানিহাতা এলাকার সীমান্ত পিলার-১১১৮/৩-এস এর কাছ দিয়ে ওই ১০ জনকে পুশইন করে ভারতের ২২ ব্যাটালিয়নের বাবুরামবিল ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা। পরে তাদের সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করে বিজিবি ক্যাম্পে
১৬ মিনিট আগেরফিকুলের ছেলে নিলয় জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন তাঁর বাবা। রাত হয়ে গেলেও ফিরে না আসায় বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করা হয়। ভোরে আবার খুঁজতে বের হন তিনি। পরে খবর পান, তাঁর বাবার লাশ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেবালিয়া ভাঙনকূল পানি ব্যবস্থাপনা সমবায় সমিতি লিমিটেডের উদ্যোগে স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ রক্ষার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতি থেকে ইতিমধ্যে এক লক্ষ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। তবে স্থানীয়দের দাবি, এটি অস্থায়ী সমাধান; স্থায়ী বাঁধ সংস্কারে সরকারি অর্থ বরাদ্দ জরুরি।
২ ঘণ্টা আগে