পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
মায়ের প্রেমিককে কুমিল্লায় খুন করে চট্টগ্রামের পটিয়ার জঙ্গলে ফেলে যাওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চট্টগ্রামের পটিয়া আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। গত বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মনির হোসেন এটি দাখিল করেন।
এ মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন, ভৈরবের ছাগাইয়া গ্রামের প্রেমিকা শিউলী বেগম (৪৫), তাঁর ছেলে আশরাফুল হক ওরফে সাব্বির (২৩), গাড়ি চালক মো. সুমন মিয়া (২১), হেলপার তুষার মিয়া (২২) ও আশিক মিয়া। এদের মধ্য তুষার ছাড়া বাকি চারজন বর্তমানে চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আছেন।
আসামি শিউলীর স্বামী মো. আনোয়ার হোসেন, জাকির মিয়া ও নাজমুল হোসেনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই তিনজন খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ভৈরবের ছাগাইয়া গ্রামের গৃহবধূ শিউলি বেগম আগানগর গ্রামের নবী হোসেনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। শিউলির স্বামী আনোয়ার হোসেন সৌদিপ্রবাসী। প্রেমের সম্পর্ক থেকে নবী হোসেন শিউলিকে বিয়ে করেন।
কিন্তু মায়ের সঙ্গে নবী হোসেনের প্রেম ও বিয়ের ঘটনাটি শিউলীর ছেলে সাব্বির মেনে নিতে পারেননি। ২০২০ সালের ১৬ অক্টোবর কৌশলে মায়ের প্রেমিক নবী হোসেনকে দাওয়াতের কথা বলে অপহরণ করেন সাব্বির। চলন্ত প্রাইভেটকারের ভেতর কুমিল্লায় গিয়ে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তারা দুজন।
তারপর তার মরদেহ এনে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়ার একটি জঙ্গলে ফেলে তারা ভৈরব চলে যান। গত বছরের ১৭ অক্টোবর পুলিশ পটিয়া থেকে নবী হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে তাঁর পরিবারকে খবর দেয়। এরপর নিহতের ভাই কবির হোসেন মরদেহ শনাক্ত করে পটিয়া থানায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে একটি খুনের মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে। এর মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে গত বছরের ৮ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সাব্বির (২৩) এবং তার মা শিউলী বেগমকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে মা-ছেলে দুজনই খুনের কথা স্বীকার করেন।
এর আগে ২০২০ সালের ২৩ অক্টোবর প্রাইভেটকারের চালক আশিক ও হেলপার সুমনকে ভৈরব থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁরা দুজন চট্টগ্রাম আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যার ঘটনাটি স্বীকার করেন। প্রায় ১৫ মাস তদন্তের পর গত বৃহস্পতিবার পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করল পুলিশ।
মায়ের প্রেমিককে কুমিল্লায় খুন করে চট্টগ্রামের পটিয়ার জঙ্গলে ফেলে যাওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনায় পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চট্টগ্রামের পটিয়া আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। গত বৃহস্পতিবার (৬ জানুয়ারি) পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক মনির হোসেন এটি দাখিল করেন।
এ মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন, ভৈরবের ছাগাইয়া গ্রামের প্রেমিকা শিউলী বেগম (৪৫), তাঁর ছেলে আশরাফুল হক ওরফে সাব্বির (২৩), গাড়ি চালক মো. সুমন মিয়া (২১), হেলপার তুষার মিয়া (২২) ও আশিক মিয়া। এদের মধ্য তুষার ছাড়া বাকি চারজন বর্তমানে চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আছেন।
আসামি শিউলীর স্বামী মো. আনোয়ার হোসেন, জাকির মিয়া ও নাজমুল হোসেনকে অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই তিনজন খুনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
জানা গেছে, ভৈরবের ছাগাইয়া গ্রামের গৃহবধূ শিউলি বেগম আগানগর গ্রামের নবী হোসেনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। শিউলির স্বামী আনোয়ার হোসেন সৌদিপ্রবাসী। প্রেমের সম্পর্ক থেকে নবী হোসেন শিউলিকে বিয়ে করেন।
কিন্তু মায়ের সঙ্গে নবী হোসেনের প্রেম ও বিয়ের ঘটনাটি শিউলীর ছেলে সাব্বির মেনে নিতে পারেননি। ২০২০ সালের ১৬ অক্টোবর কৌশলে মায়ের প্রেমিক নবী হোসেনকে দাওয়াতের কথা বলে অপহরণ করেন সাব্বির। চলন্ত প্রাইভেটকারের ভেতর কুমিল্লায় গিয়ে গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে তারা দুজন।
তারপর তার মরদেহ এনে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়ার একটি জঙ্গলে ফেলে তারা ভৈরব চলে যান। গত বছরের ১৭ অক্টোবর পুলিশ পটিয়া থেকে নবী হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে তাঁর পরিবারকে খবর দেয়। এরপর নিহতের ভাই কবির হোসেন মরদেহ শনাক্ত করে পটিয়া থানায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে একটি খুনের মামলা করেন।
পরে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় পিবিআইকে। এর মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে গত বছরের ৮ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে সাব্বির (২৩) এবং তার মা শিউলী বেগমকে (৪৫) গ্রেপ্তার করা হয়। আদালতে মা-ছেলে দুজনই খুনের কথা স্বীকার করেন।
এর আগে ২০২০ সালের ২৩ অক্টোবর প্রাইভেটকারের চালক আশিক ও হেলপার সুমনকে ভৈরব থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁরা দুজন চট্টগ্রাম আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়ে হত্যার ঘটনাটি স্বীকার করেন। প্রায় ১৫ মাস তদন্তের পর গত বৃহস্পতিবার পাঁচজনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করল পুলিশ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
১১ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
১৫ মিনিট আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
২০ মিনিট আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
২৪ মিনিট আগে