কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে আবারও ভেসে এসেছে প্রায় শতাধিক মৃত সাদা নুইন্যা বা ‘হোয়াইট টাইপ জেলিফিশ’। আজ শুক্রবার সকালে শহরের কলাতলী, বেইলি হ্যাচারি ও সুগন্ধা পয়েন্টসহ সৈকতের বিভিন্ন এলাকায় ভাটার সময় এসব জেলিফিশ দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা—জেলেদের জালে আটকে পড়ে এসব সাদা নুইন্যা মারা পড়েছে।
এদিকে সৈকতে মরা সাদা নুইন্যা ভেসে আসার খবর পেয়ে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বুরি) মহাপরিচালক ও সমুদ্র বিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দরসহ একদল বিজ্ঞানী সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। বিজ্ঞানীরা জেলিফিশের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নমুনা সংগ্রহ করেছেন।
এর আগে আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে কয়েক দফায় মরা জেলিফিশ সৈকতে পরে থাকতে দেখা যায়।
বুরির মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন সময় মৎস্যজীবীদের বিহুন্দি জালে জেলিফিশগুলো অযাচিতভাবে আটকা পড়ে মারা যায়। পরবর্তীতে কক্সবাজার ও পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন সমুদ্রসৈকতে ভেসে আসে। এ ছাড়া জেলিফিশ স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে পারে না। এ কারণে জোয়ারে ভেসে আসা জেলিফিশ ভাটার সময় সৈকতে আটকা পড়ে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আরও বলেন, ‘অযত্ন অবহেলায় সৈকতে পড়ে থাকা এই সাদা নুইন্যা বা হোয়াইট টাইপ জেলিফিশ খাদ্য হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয়। এটি ওষুধ ও প্রসাধন শিল্পেও ব্যবহার হয়। বঙ্গোপসাগর সাদা নুইন্যার আবাসস্থল হলেও বাংলাদেশে এর কোনো ব্যবহার নেই। অথচ বিশ্বে জেলিফিশের ৫ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে। আমরাও অবহেলিত এই সামুদ্রিক প্রাণীটির স্থানীয় বাজার সৃষ্টিসহ রপ্তানি করে সুনীল অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারি।’
সম্প্রতি বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা সাদা নুইন্যা নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে। গত ৩ নভেম্বর বিশ্ব জেলিফিশ দিবস উপলক্ষে বুরির সম্মেলন কক্ষে দেশে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে আবারও ভেসে এসেছে প্রায় শতাধিক মৃত সাদা নুইন্যা বা ‘হোয়াইট টাইপ জেলিফিশ’। আজ শুক্রবার সকালে শহরের কলাতলী, বেইলি হ্যাচারি ও সুগন্ধা পয়েন্টসহ সৈকতের বিভিন্ন এলাকায় ভাটার সময় এসব জেলিফিশ দেখা গেছে। সংশ্লিষ্টদের ধারণা—জেলেদের জালে আটকে পড়ে এসব সাদা নুইন্যা মারা পড়েছে।
এদিকে সৈকতে মরা সাদা নুইন্যা ভেসে আসার খবর পেয়ে বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বুরি) মহাপরিচালক ও সমুদ্র বিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দরসহ একদল বিজ্ঞানী সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। বিজ্ঞানীরা জেলিফিশের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নমুনা সংগ্রহ করেছেন।
এর আগে আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহে কয়েক দফায় মরা জেলিফিশ সৈকতে পরে থাকতে দেখা যায়।
বুরির মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ও সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিভিন্ন সময় মৎস্যজীবীদের বিহুন্দি জালে জেলিফিশগুলো অযাচিতভাবে আটকা পড়ে মারা যায়। পরবর্তীতে কক্সবাজার ও পটুয়াখালীসহ বিভিন্ন সমুদ্রসৈকতে ভেসে আসে। এ ছাড়া জেলিফিশ স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে পারে না। এ কারণে জোয়ারে ভেসে আসা জেলিফিশ ভাটার সময় সৈকতে আটকা পড়ে।
সমুদ্রবিজ্ঞানী সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর আরও বলেন, ‘অযত্ন অবহেলায় সৈকতে পড়ে থাকা এই সাদা নুইন্যা বা হোয়াইট টাইপ জেলিফিশ খাদ্য হিসেবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয়। এটি ওষুধ ও প্রসাধন শিল্পেও ব্যবহার হয়। বঙ্গোপসাগর সাদা নুইন্যার আবাসস্থল হলেও বাংলাদেশে এর কোনো ব্যবহার নেই। অথচ বিশ্বে জেলিফিশের ৫ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে। আমরাও অবহেলিত এই সামুদ্রিক প্রাণীটির স্থানীয় বাজার সৃষ্টিসহ রপ্তানি করে সুনীল অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা রাখতে পারি।’
সম্প্রতি বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা সাদা নুইন্যা নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে। গত ৩ নভেম্বর বিশ্ব জেলিফিশ দিবস উপলক্ষে বুরির সম্মেলন কক্ষে দেশে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৯ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে