কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লায় পাসপোর্ট অফিসের দালাল চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৪ জনকে আটক করেছে র্যাব। গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ২০টি পাসপোর্ট, ১০৮টি ডেলিভারি স্লিপ, ২৯টি জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল ফোন, ৭টি সিলপ্যাড, নগদ ৪৩ হাজার টাকাসহ পাসপোর্ট-সংক্রান্ত বিভিন্ন নথিপত্র জব্দ করা হয়। আজ সোমবার (৬ মার্চ) র্যাব-১১-এর কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, আটক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন দ্রুত পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন। তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে তাঁরা এই কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। তাঁদের মধ্যে একটি দল সাধারণ মানুষকে সহজভাবে পাসপোর্ট তৈরি করার নাম করে বিভিন্ন এজেন্টের কাছে নিয়ে আসে। এজেন্টদের দলটি অনলাইন আবেদন ও ব্যাংক ড্রাফট করে দেওয়ার পাশাপাশি দ্রুত পাসপোর্ট এনে দেবে বলে ডেলিভারি স্লিপ এনে নিজেদের কাছে রেখে দিত। অপর দলটি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে পাসপোর্ট ডেলিভারির নির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করত। এই চক্রের তৎপরতা নিয়ে নগরীর কয়েকটি থানায় মামলা হয়েছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন নগরীর শাকতলা গ্রামের শাকিল আহম্মেদ সুজন (৩৮); বাগিচাগাঁও গ্রামের মো. শাহাদাত হোসেন (২৭); নতুন চৌধুরীপাড়ার মো. দেলোয়ার হোসেন রোমান (৫২); ছোটরা গ্রামের মো. মাজহারুল ইসলাম (২১); সদর উপজেলার মোরাপাড়া গ্রামের ইশান আহম্মেদ রাব্বি (২৩) ও মো. শাফি (২৯); কালিকাপুর গ্রামের মো. আব্দুল কাইয়ুম (৫২); নোয়াপাড়া গ্রামের মো. শরীফ (৩৪), মো. মাসুক (৫০), মো. লিকন খান লিটন (২০), ডালিম সরকার (২০), মো. ইরফান (২৮), মো. শওকত আলী (৫৪) ও মো. ওজায়ের হোসেন সাকিব (২০); মুরাদনগর থানার খুরুইল গ্রামের আব্দুর রহিম (৩৭); কুমিল্লা বুড়িচং থানার পীর যাত্রাপুর গ্রামের মো. সাইফুল ইসলাম (২০), মো. আবুল কালাম আজাদ (৫৫) ও মো. তুহিন (২০); পয়াত গ্রামের আব্দুল হান্নান বাবুল (৫৩) ও হাছিবুল হাসান জিমি (২৩); শিকারপুর গ্রামের তানজিদ হাসান (২৭); দেবিদ্বার থানার ওয়াহেদপুর গ্রামের মো. ইমরুল হাসান ইমরুল (৪০); খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা থানার ব্রিজপাড়া গ্রামের মো. রুহুল আমিন রুবেল (৩০) এবং চট্টগ্রামের মগধারা গ্রামের মুজিবুর রহমান (২১)।
কুমিল্লায় পাসপোর্ট অফিসের দালাল চক্রের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৪ জনকে আটক করেছে র্যাব। গত ২৪ ঘণ্টায় কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে ২০টি পাসপোর্ট, ১০৮টি ডেলিভারি স্লিপ, ২৯টি জাতীয় পরিচয়পত্র, মোবাইল ফোন, ৭টি সিলপ্যাড, নগদ ৪৩ হাজার টাকাসহ পাসপোর্ট-সংক্রান্ত বিভিন্ন নথিপত্র জব্দ করা হয়। আজ সোমবার (৬ মার্চ) র্যাব-১১-এর কোম্পানি অধিনায়ক মেজর মোহাম্মদ সাকিব হোসেন এ তথ্য জানান।
জানা গেছে, আটক ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন দ্রুত পাসপোর্ট তৈরি করে দেওয়ার নাম করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছিলেন। তিনটি দলে বিভক্ত হয়ে তাঁরা এই কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। তাঁদের মধ্যে একটি দল সাধারণ মানুষকে সহজভাবে পাসপোর্ট তৈরি করার নাম করে বিভিন্ন এজেন্টের কাছে নিয়ে আসে। এজেন্টদের দলটি অনলাইন আবেদন ও ব্যাংক ড্রাফট করে দেওয়ার পাশাপাশি দ্রুত পাসপোর্ট এনে দেবে বলে ডেলিভারি স্লিপ এনে নিজেদের কাছে রেখে দিত। অপর দলটি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে পাসপোর্ট ডেলিভারির নির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করত। এই চক্রের তৎপরতা নিয়ে নগরীর কয়েকটি থানায় মামলা হয়েছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন নগরীর শাকতলা গ্রামের শাকিল আহম্মেদ সুজন (৩৮); বাগিচাগাঁও গ্রামের মো. শাহাদাত হোসেন (২৭); নতুন চৌধুরীপাড়ার মো. দেলোয়ার হোসেন রোমান (৫২); ছোটরা গ্রামের মো. মাজহারুল ইসলাম (২১); সদর উপজেলার মোরাপাড়া গ্রামের ইশান আহম্মেদ রাব্বি (২৩) ও মো. শাফি (২৯); কালিকাপুর গ্রামের মো. আব্দুল কাইয়ুম (৫২); নোয়াপাড়া গ্রামের মো. শরীফ (৩৪), মো. মাসুক (৫০), মো. লিকন খান লিটন (২০), ডালিম সরকার (২০), মো. ইরফান (২৮), মো. শওকত আলী (৫৪) ও মো. ওজায়ের হোসেন সাকিব (২০); মুরাদনগর থানার খুরুইল গ্রামের আব্দুর রহিম (৩৭); কুমিল্লা বুড়িচং থানার পীর যাত্রাপুর গ্রামের মো. সাইফুল ইসলাম (২০), মো. আবুল কালাম আজাদ (৫৫) ও মো. তুহিন (২০); পয়াত গ্রামের আব্দুল হান্নান বাবুল (৫৩) ও হাছিবুল হাসান জিমি (২৩); শিকারপুর গ্রামের তানজিদ হাসান (২৭); দেবিদ্বার থানার ওয়াহেদপুর গ্রামের মো. ইমরুল হাসান ইমরুল (৪০); খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা থানার ব্রিজপাড়া গ্রামের মো. রুহুল আমিন রুবেল (৩০) এবং চট্টগ্রামের মগধারা গ্রামের মুজিবুর রহমান (২১)।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
২ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে