আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পাহাড়ে একাধিক সশস্ত্র সংগঠন গঠন করে দিয়ে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে আন্দোলন থামিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করা হলে ভালো ফল বয়ে আনবে না। দীর্ঘ ২৭ বছরেও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক ধারাগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার যে রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধান আশা করা হয়েছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৭তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে গতকাল সোমবার রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন সভায় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর নেতারা এসব কথা বলেছেন।
গতকাল সকালে রাঙামাটি শহরের জিমনেসিয়াম মাঠে আয়োজিত গণসমাবেশের আয়োজন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। এতে বক্তব্য দেন সমিতির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার। তিনি বলেন, কোনো নির্দিষ্ট দলের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সম্পাদন হয়নি। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন হয়েছে। যে সরকার দেশ পরিচালনায় আসুক তাকেই পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে কালক্ষেপণ না করে অবাস্তবায়িত ধারাগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। না হলে সমস্যা আরও বড় হবে।
উষাতন তালুকদার আরও বলেন, পাহাড়ে একাধিক সশস্ত্র সংগঠন গঠন করে দিয়ে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হবে—এ অপচেষ্টা করা হলে ভালো ফল বয়ে আনবে না। অতীতে অনেক বাহিনী গঠন করা হয়েছিল, সেগুলো টিকে থাকেনি। ভবিষ্যতে গঠন করা হলে তারাও টিকবে না।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহসাধারণ সম্পাদক উ উইন মং জলি, সাবেক শিক্ষক শিশির কুমার চাকমা, জেএসএস কেন্দ্রীয় ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জুয়েল চাকমা প্রমুখ।
খাগড়াছড়ি শহরের চাবাই মর্গ সড়কের মারমা উন্নয়ন সংসদ কমিউনিটি সেন্টারে গণসমাবেশের আয়োজন করে জনসংহতি সমিতি (এম এন লারমা)। এতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সুভাষ কান্তি চাকমা, সাধারণ সম্পাদক প্রীতি খীসা, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা প্রমুখ। এতে বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ২৭ বছরেও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক ধারাগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার যে রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধান আশা করা হয়েছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।
পার্বত্য চুক্তির বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বান্দরবানে সেনা রিজিয়নের সহযোগিতায় ও পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের প্রাঙ্গণে শান্তির পায়রা ওড়ানো হয়। পরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের হলরুমে বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কেক কাটা হয়। এ সময় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাইয়ের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বান্দরবান সেনা রিজিয়নের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান। আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ কাওছার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম মঞ্জুরুল হক, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মাধবী মারমা।
পরে পার্বত্য চুক্তি নিয়ে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভার। সভায় বক্তারা বলেন, দ্রুত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সব ধারা বাস্তবায়ন করতে হবে। না হলে পাহাড়ে অশান্তি দিন দিন বৃদ্ধি পাবে।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি]
পাহাড়ে একাধিক সশস্ত্র সংগঠন গঠন করে দিয়ে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে আন্দোলন থামিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা করা হলে ভালো ফল বয়ে আনবে না। দীর্ঘ ২৭ বছরেও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক ধারাগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার যে রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধান আশা করা হয়েছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।
পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির ২৭তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে গতকাল সোমবার রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে বিভিন্ন সভায় পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর নেতারা এসব কথা বলেছেন।
গতকাল সকালে রাঙামাটি শহরের জিমনেসিয়াম মাঠে আয়োজিত গণসমাবেশের আয়োজন করে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি। এতে বক্তব্য দেন সমিতির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য উষাতন তালুকদার। তিনি বলেন, কোনো নির্দিষ্ট দলের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সম্পাদন হয়নি। বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে চুক্তি সম্পাদন হয়েছে। যে সরকার দেশ পরিচালনায় আসুক তাকেই পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে কালক্ষেপণ না করে অবাস্তবায়িত ধারাগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। না হলে সমস্যা আরও বড় হবে।
উষাতন তালুকদার আরও বলেন, পাহাড়ে একাধিক সশস্ত্র সংগঠন গঠন করে দিয়ে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে আন্দোলন থামিয়ে দেওয়া হবে—এ অপচেষ্টা করা হলে ভালো ফল বয়ে আনবে না। অতীতে অনেক বাহিনী গঠন করা হয়েছিল, সেগুলো টিকে থাকেনি। ভবিষ্যতে গঠন করা হলে তারাও টিকবে না।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির সহসাধারণ সম্পাদক উ উইন মং জলি, সাবেক শিক্ষক শিশির কুমার চাকমা, জেএসএস কেন্দ্রীয় ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক জুয়েল চাকমা প্রমুখ।
খাগড়াছড়ি শহরের চাবাই মর্গ সড়কের মারমা উন্নয়ন সংসদ কমিউনিটি সেন্টারে গণসমাবেশের আয়োজন করে জনসংহতি সমিতি (এম এন লারমা)। এতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি সুভাষ কান্তি চাকমা, সাধারণ সম্পাদক প্রীতি খীসা, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা প্রমুখ। এতে বক্তারা বলেন, দীর্ঘ ২৭ বছরেও পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির মৌলিক ধারাগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যার যে রাজনৈতিক ও শান্তিপূর্ণ সমাধান আশা করা হয়েছিল, সেটা অর্জিত হয়নি।
পার্বত্য চুক্তির বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বান্দরবানে সেনা রিজিয়নের সহযোগিতায় ও পার্বত্য জেলা পরিষদের আয়োজনে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের প্রাঙ্গণে শান্তির পায়রা ওড়ানো হয়। পরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের হলরুমে বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কেক কাটা হয়। এ সময় বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক থানজামা লুসাইয়ের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বান্দরবান সেনা রিজিয়নের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান। আরও উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ, পুলিশ সুপার মো. শহিদুল্লাহ কাওছার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এস এম মঞ্জুরুল হক, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মাধবী মারমা।
পরে পার্বত্য চুক্তি নিয়ে আয়োজন করা হয় আলোচনা সভার। সভায় বক্তারা বলেন, দ্রুত পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির সব ধারা বাস্তবায়ন করতে হবে। না হলে পাহাড়ে অশান্তি দিন দিন বৃদ্ধি পাবে।
[প্রতিবেদনে তথ্য দিয়েছেন রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি]
পার্বত্য খাগড়াছড়ির সীমান্তবর্তী পানছড়ির বিভিন্ন এলাকায় নির্বিচারে কাটা হচ্ছে পাহাড়। এতে ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে একটি চক্র এই পাহাড় কাটায় জড়িত বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ৫০ শয্যার। তবে তীব্র জনবল-সংকটে এখানে চিকিৎসাসেবা পাওয়া দুরূহ। সাতজন চিকিৎসা কর্মকর্তা (মেডিকেল অফিসার) থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র একজন। ২৩ চিকিৎসকের জায়গায় রয়েছেন ১০ জন। চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে সাব-অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসাররা
৬ ঘণ্টা আগেনানা সমস্যায় জর্জরিত দিনাজপুরের ফুলবাড়ী পৌরসভা। দীর্ঘদিন ধরে পৌর এলাকার রাস্তা ও ড্রেনের নাজুক অবস্থা, নেই পর্যাপ্ত ডাস্টবিন। ফলে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়। ফলে দুর্ভোগ বেড়েছে পৌরবাসীর। নাগরিকদের অভিযোগ, নামে প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও বাড়েনি সেবার মান। তাই রাস্তা ও ড্রেনগুলো দ্রুত সংস্ক
৬ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জে ৫ কোটির বেশি টাকায় নেওয়া শতাধিক প্রকল্পে লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সারমিনা সাত্তার ও উপজেলা প্রকৌশলী আয়েশা আখতার নিয়ম-বহির্ভূতভাবে প্রকল্প গ্রহণ ও ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে এই অনিয়ম করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি আড়াল করতে প্রকল্পের কাগজপত্র
৬ ঘণ্টা আগে