নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা পরিচয়ে চট্টগ্রাম নগরীর একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে চম্পক বড়ুয়া (৫৫) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে রোববার চকবাজার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের সামনে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া জেলার বাসিন্দা। তিনি নগরীর চান্দগাঁও থানার ফরিদারপাড়া এলাকায় বসবাস করেন।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ম্যানেজারের কাছ থেকে বিমানবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য পরিচয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে তাঁকে আটক করা হয়।
আজ (সোমবার) এ ঘটনায় করা একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আটক ব্যক্তি একজন পেশাদার প্রতারক বলে জানান ওসি।
এজাহারে বাদী ওয়ালী আশরাফ খান উল্লেখ করেন, ‘গত ফেব্রুয়ারিতে চম্পক বড়ুয়া নামের এক ব্যক্তি আমার অফিসে এসে একটি গোয়েন্দা সংস্থায় কর্মরত বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে নিজের পরিচয় দেন। কয়েকবার আসা-যাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক হয়। এর মধ্যে এক দিন এসে তিনি ও তাঁর টিম অভিযানে যাচ্ছেন এবং এ জন্য কিছু খরচ দরকার বলে আমার থেকে টাকা নেন। অবশ্য টাকাগুলো সংস্থা থেকে অফিশিয়ালি পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেন। আরেকবার স্ত্রী চিকিৎসার কথা বলে টাকা নেন। এভাবে তাঁর কাছ থেকে মোট ৯০ হাজার টাকা নেন।
ওয়ালী আশরাফ আরও উল্লেখ করেন, ‘রমজানের শুরু থেকে প্রতিদিন ইফতারের আগে আমাদের প্রতিষ্ঠানে এসে বসে থাকেন। আমরা অফিসের স্টাফ, রোগীসহ দর্শনার্থীদের মধ্যে যাঁরা উপস্থিত থাকেন, তাঁদের ইফতারের প্যাকেট দিয়ে থাকি। চম্পকও প্রতিদিন এখানে ইফতার করেন। এর মধ্যে এক দিন এক রোগীর স্বজন তাঁকে চিনতে পেরে আমাদের একজন স্টাফকে সতর্ক করেন। এরপর আমি গোয়েন্দা সংস্থার অফিসে যোগাযোগ করে জানতে পারি, এই ব্যক্তি একজন প্রতারক। অন্য দিনের মতো রোববারও ওই ব্যক্তি ইফতারে এলে তাঁকে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।’
গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা পরিচয়ে চট্টগ্রাম নগরীর একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে চম্পক বড়ুয়া (৫৫) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে রোববার চকবাজার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের সামনে একটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার ব্যক্তি চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া জেলার বাসিন্দা। তিনি নগরীর চান্দগাঁও থানার ফরিদারপাড়া এলাকায় বসবাস করেন।
পাঁচলাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ম্যানেজারের কাছ থেকে বিমানবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য পরিচয়ে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে তাঁকে আটক করা হয়।
আজ (সোমবার) এ ঘটনায় করা একটি মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আটক ব্যক্তি একজন পেশাদার প্রতারক বলে জানান ওসি।
এজাহারে বাদী ওয়ালী আশরাফ খান উল্লেখ করেন, ‘গত ফেব্রুয়ারিতে চম্পক বড়ুয়া নামের এক ব্যক্তি আমার অফিসে এসে একটি গোয়েন্দা সংস্থায় কর্মরত বিমানবাহিনীর গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে নিজের পরিচয় দেন। কয়েকবার আসা-যাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে আমার ভালো সম্পর্ক হয়। এর মধ্যে এক দিন এসে তিনি ও তাঁর টিম অভিযানে যাচ্ছেন এবং এ জন্য কিছু খরচ দরকার বলে আমার থেকে টাকা নেন। অবশ্য টাকাগুলো সংস্থা থেকে অফিশিয়ালি পরিশোধের প্রতিশ্রুতি দেন। আরেকবার স্ত্রী চিকিৎসার কথা বলে টাকা নেন। এভাবে তাঁর কাছ থেকে মোট ৯০ হাজার টাকা নেন।
ওয়ালী আশরাফ আরও উল্লেখ করেন, ‘রমজানের শুরু থেকে প্রতিদিন ইফতারের আগে আমাদের প্রতিষ্ঠানে এসে বসে থাকেন। আমরা অফিসের স্টাফ, রোগীসহ দর্শনার্থীদের মধ্যে যাঁরা উপস্থিত থাকেন, তাঁদের ইফতারের প্যাকেট দিয়ে থাকি। চম্পকও প্রতিদিন এখানে ইফতার করেন। এর মধ্যে এক দিন এক রোগীর স্বজন তাঁকে চিনতে পেরে আমাদের একজন স্টাফকে সতর্ক করেন। এরপর আমি গোয়েন্দা সংস্থার অফিসে যোগাযোগ করে জানতে পারি, এই ব্যক্তি একজন প্রতারক। অন্য দিনের মতো রোববারও ওই ব্যক্তি ইফতারে এলে তাঁকে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।’
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) শিক্ষক অনিন্দিতা দত্তকে হেনস্তাচেষ্টার ঘটনায় শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। আজ সোমবার অনিন্দিতা নিজেই এ জিডি করেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদপুর থেকে ঢাকায় যাওয়ার পথে এমভি বোগদাদীয়া-৮ লঞ্চে এক নবজাতকের জন্ম হয়েছে। গতকাল রোববার সাদিয়া আক্তার নামের এক প্রসূতি এই মেয়েসন্তানের জন্ম দেন।
১ ঘণ্টা আগেএক পা নেই বৃদ্ধ হিসাব উদ্দীনের (৬০)। তারপরও ২ হাজার টাকা বেতনে একটি চাতাল পাহারা এবং ছেলেকে নিয়ে অন্যের জমি বর্গায় চাষাবাদ করে দিন যাচ্ছিল তাঁর। কিন্তু আগুনে নিমেষে ধ্বংস হয়ে গেল তাঁর তিলে তিলে গড়া ঘরবাড়ি। সবকিছু হারিয়ে এখন খোলা আকাশের নিচে পরিবারটি। ঘটনার বিহ্বলতায় হিসাব উদ্দীনের স্ত্রী মাসুদা বেগম
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের চামুছির শিয়ার অদূরে ২ দফা স্থলমাইন বিস্ফোরণে একটি কুকুর ও একটি বন্য শূকর মারা গেছে। আজ সোমবার বিকেলে ও রাতে পৃথক এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে