কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা নগরী থেকে অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে সজীব হোসেন (২৬) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে মরদেহ গোপনে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে ফেলে দেওয়া হয় কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্রসৈকতে।
ঘটনার পাঁচ দিন পর গত বুধবার (৬ আগস্ট) বিকেলে ইনানী সৈকত থেকে সজীবের মরদেহ উদ্ধার করে উখিয়া থানার পুলিশ। পরদিন বৃহস্পতিবার কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে হত্যা মামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাঁদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
নিহত সজীব কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ভাউকসার গ্রামের বাসিন্দা কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যক্তিগত কাজে গত ১ আগস্ট কুমিল্লা শহরে আসেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিনুল ইসলাম জানান, শহরে আসার পর থেকেই সজীবের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছিল। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে স্বজনেরা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। এরই মধ্যে এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে সজীবের বাবার ফোনে যোগাযোগ করে অপহরণকারীরা এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরিবার দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানালে সজীবকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।
ওসি আরও জানান, হত্যার পর মরদেহ ঢেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কক্সবাজারে নিয়ে ইনানী সৈকতে ফেলে দেওয়া হয়। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তিনি বলেন, ‘সজীবকে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হয়েছিল মুক্তিপণের জন্য। টাকা না পেয়ে তাঁকে হত্যা করে মরদেহ সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।’ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গেছে, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন উখিয়া থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এদিকে, এই নির্মম হত্যাকাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ মানুষ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
কুমিল্লা নগরী থেকে অপহরণের পর মুক্তিপণ না পেয়ে সজীব হোসেন (২৬) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। পরে মরদেহ গোপনে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে ফেলে দেওয়া হয় কক্সবাজারের ইনানী সমুদ্রসৈকতে।
ঘটনার পাঁচ দিন পর গত বুধবার (৬ আগস্ট) বিকেলে ইনানী সৈকত থেকে সজীবের মরদেহ উদ্ধার করে উখিয়া থানার পুলিশ। পরদিন বৃহস্পতিবার কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশ মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে হত্যা মামলার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তবে তদন্তের স্বার্থে তাঁদের নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
নিহত সজীব কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ভাউকসার গ্রামের বাসিন্দা কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ব্যক্তিগত কাজে গত ১ আগস্ট কুমিল্লা শহরে আসেন বলে জানিয়েছে পরিবার।
কুমিল্লার কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিনুল ইসলাম জানান, শহরে আসার পর থেকেই সজীবের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছিল। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে স্বজনেরা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন। এরই মধ্যে এক অজ্ঞাত নম্বর থেকে সজীবের বাবার ফোনে যোগাযোগ করে অপহরণকারীরা এক লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরিবার দাবি মানতে অস্বীকৃতি জানালে সজীবকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়।
ওসি আরও জানান, হত্যার পর মরদেহ ঢেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কক্সবাজারে নিয়ে ইনানী সৈকতে ফেলে দেওয়া হয়। স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও প্রযুক্তিগত সহায়তায় নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা হয়।
তিনি বলেন, ‘সজীবকে পরিকল্পিতভাবে অপহরণ করা হয়েছিল মুক্তিপণের জন্য। টাকা না পেয়ে তাঁকে হত্যা করে মরদেহ সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া হয়।’ গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের জিজ্ঞাসাবাদে আরও কয়েকজনের নাম পাওয়া গেছে, তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন উখিয়া থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এদিকে, এই নির্মম হত্যাকাণ্ডে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ মানুষ জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে।
বিদ্যালয়সংলগ্ন একটি পুকুরের পানি টানা বৃষ্টিতে উপচে মাঠে ঢুকে হাঁটুপানি জমেছে। মাঠটি সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের হলেও ব্যবহার করে থাকে লতিফা ইসমাইল উচ্চ বিদ্যালয়। সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠে পুকুরের মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে, চারা ও ছোট গাছ ডুবে আছে। এ অবস্থায় দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না করলে বিদ্যালয়ের...
১৪ মিনিট আগেনিহত সিয়ামের বাড়ি মাদারীপুর জেলার হাটুপাড়া গ্রামে। তার বাবার নাম মো. আলী আকবর। সিয়াম ঢাকার বংশাল এলাকায় একটি গ্যারেজে মেকানিক হিসেবে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে মাওয়া ঘুরতে গিয়ে শুক্রবার সকালে ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।
৩০ মিনিট আগেপ্রতিষ্ঠানের মালিক মো. জামিনুর রহমান বলেন, ডিও অনুযায়ী গত ৩ আগস্ট সরকার টাঙ্গাইল জেলা আনসার ও গ্রাম পুলিশকে চালগুলো বরাদ্দ দেয়। বরাদ্দের নিয়ম অনুযায়ী টাঙ্গাইলের মেসার্স নিলয় ট্রেডার্স তা ক্রয় করে আমার কাছে বিক্রি করে। তিনি দাবি করেন, রসিদের ভিত্তিতে চালগুলো ক্রয় করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেহাটের নির্দিষ্ট কোনো দিন নেই। মূলত চাষাবাদের মৌসুম শেষে কিংবা জমি প্রস্তুতির সময় এখানে ভিড় বাড়ে। ঈশ্বরগঞ্জ ও নান্দাইল ছাড়াও পাশের ত্রিশাল, গফরগাঁও, হোসেনপুর, তাড়াইল ও গৌরীপুরের কৃষকেরাও কম দামে কৃষিযন্ত্র কিনতে আসেন।
১ ঘণ্টা আগে