প্রতিনিধি
ছাগলনাইয়া(ফেনী): ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটে সুফল পাচ্ছেন না রোগীরা। এতে করে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দিকে ঝুঁকছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও পর্যাপ্ত চিকিৎসক দেওয়া হয়নি। ২৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে সার্জারি, মেডিসিন, অ্যানেসথেসিয়া, শিশু, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, অর্থোপেডিক, নাক কান গলা ও কার্ডিওলজি বিভাগের নয়জন কনসালট্যান্ট এবং সহকারী সার্জন এএমসি একজনসহ মোট ১০ জন চিকিৎসকের পদ দীর্ঘদিন ধরে খালি।
এ ছাড়াও বর্তমানে কর্মরত ১৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে ডেপুটেশনে রয়েছেন ফেনীতে চারজন, দাগনভূঞায় একজন ও ভাসানচরে একজনসহ মোট ছয়জন। প্রশাসনিক কাজে নিয়োজিত থাকেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও আর এমও। করোনা নিয়ে কাজ করেন একজন। ডেন্টাল সার্জন ডেন্টাল বিভাগে কাজ করেন। আলট্রা বিভাগের দায়িত্বে থাকেন একজন চিকিৎসক। জরুরি বিভাগে কাজ করেন তিনজন চিকিৎসক। একজন গাইনিসহ মাত্র তিনজন চিকিৎসক আউটডোরে রোগী দেখেন। পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় প্রতিদিন আউটডোরে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা শত শত রোগীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা নিতে হয়। অপরদিকে আউটডোরে কর্মরত চিকিৎসকদেরও রোগীর চাপ সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, ডেপুটেশনের অপর নাম হচ্ছে ফাঁকিবাজি। ঘুষ ও তদবিরের মাধ্যমে বড়কর্তাকে ম্যানেজ করে ডেপুটেশনের চিঠি নিয়ে আসেন এক শ্রেণির চিকিৎসক। খোঁজ নিলে দেখা যায় ডেপুটেশনে চিকিৎসকদের যেখানে দেওয়া হয় সেখানেও তারা নিয়মিত থাকেন না। নিজের পছন্দের জায়গায় তারা প্রাইভেট প্র্যাকটিসে ব্যস্ত থাকেন।
ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, সংশ্লিষ্ট বিভাগকে চিঠি দিয়ে সকল সমস্যার বিষয়ে অবহিত করার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ফেনী সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল খায়ের মিয়াজী বলেন, ডেপুটেশনের আদেশ তাঁরা (চিকিৎসকেরা) তদবির করে নিয়ে আসেন। তবে কাজে ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
ছাগলনাইয়া(ফেনী): ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক সংকটে সুফল পাচ্ছেন না রোগীরা। এতে করে এ অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দিকে ঝুঁকছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ৩১ থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হলেও পর্যাপ্ত চিকিৎসক দেওয়া হয়নি। ২৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে সার্জারি, মেডিসিন, অ্যানেসথেসিয়া, শিশু, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, অর্থোপেডিক, নাক কান গলা ও কার্ডিওলজি বিভাগের নয়জন কনসালট্যান্ট এবং সহকারী সার্জন এএমসি একজনসহ মোট ১০ জন চিকিৎসকের পদ দীর্ঘদিন ধরে খালি।
এ ছাড়াও বর্তমানে কর্মরত ১৭ জন চিকিৎসকের মধ্যে ডেপুটেশনে রয়েছেন ফেনীতে চারজন, দাগনভূঞায় একজন ও ভাসানচরে একজনসহ মোট ছয়জন। প্রশাসনিক কাজে নিয়োজিত থাকেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও আর এমও। করোনা নিয়ে কাজ করেন একজন। ডেন্টাল সার্জন ডেন্টাল বিভাগে কাজ করেন। আলট্রা বিভাগের দায়িত্বে থাকেন একজন চিকিৎসক। জরুরি বিভাগে কাজ করেন তিনজন চিকিৎসক। একজন গাইনিসহ মাত্র তিনজন চিকিৎসক আউটডোরে রোগী দেখেন। পর্যাপ্ত চিকিৎসক না থাকায় প্রতিদিন আউটডোরে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা শত শত রোগীকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা নিতে হয়। অপরদিকে আউটডোরে কর্মরত চিকিৎসকদেরও রোগীর চাপ সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা জানান, ডেপুটেশনের অপর নাম হচ্ছে ফাঁকিবাজি। ঘুষ ও তদবিরের মাধ্যমে বড়কর্তাকে ম্যানেজ করে ডেপুটেশনের চিঠি নিয়ে আসেন এক শ্রেণির চিকিৎসক। খোঁজ নিলে দেখা যায় ডেপুটেশনে চিকিৎসকদের যেখানে দেওয়া হয় সেখানেও তারা নিয়মিত থাকেন না। নিজের পছন্দের জায়গায় তারা প্রাইভেট প্র্যাকটিসে ব্যস্ত থাকেন।
ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. শিহাব উদ্দিন বলেন, সংশ্লিষ্ট বিভাগকে চিঠি দিয়ে সকল সমস্যার বিষয়ে অবহিত করার পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ফেনী সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আবুল খায়ের মিয়াজী বলেন, ডেপুটেশনের আদেশ তাঁরা (চিকিৎসকেরা) তদবির করে নিয়ে আসেন। তবে কাজে ফাঁকি দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) সকালে ইউনিয়নের ইজারকান্দি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এবং হক মিয়ার বাড়িতে এ হামলা হয়।
১০ মিনিট আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর স্টেশন বাজার এলাকার টেলিকমের দোকানে দিনদুপুরে চুরির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল (১ আগস্ট) বেলা সোয়া ১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এতে অংশ নেয় সাতজন। তাদের ধরতে ডিবিসহ পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে বলে জানান গোমস্তাপুর থানার ওসি ওয়াদুদ আলম।
২২ মিনিট আগেটাঙ্গাইলে মাছ ব্যবসায়ীর কাছে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগে শহর বিএনপির তিন নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সভাপতি হাসানুজ্জামিল শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ ইকবাল স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই বহিষ্কারাদেশ জানানো হয়।
২৬ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বিদ্যুতায়িত হয়ে ছেলে ও মায়ের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন চাঁদগ্রাম ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের হাবিল সরদারের স্ত্রী জোছনা খাতুন (৪৮) ও
১ ঘণ্টা আগে