নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীর কোর্ট হিলে ভবন নির্মাণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মমিনুর রহমানকে চট্টগ্রাম থেকে বদলির জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীরা। ডিসিকে প্রত্যাহার করা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণাও দেন তাঁরা। আজ সোমবার সকালে কোর্ট হিলের আইনজীবী ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই দাবি ও ঘোষণা দেওয়া হয়।
আইনজীবীরা তাঁদের বক্তব্যে বলেন—জেলা প্রশাসক চট্টগ্রামে দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের মান, মর্যাদা, সম্মান ক্ষুণ্ন করার অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতির নিজস্ব জায়গায় ভবন নির্মাণে বাঁধা দিয়ে আসছেন। পুরোনো আদালত ভবনের সামনের উন্মুক্ত চত্বরে ব্যারিকেড দিয়ে যান ও জন চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
কোর্ট হিলে ভবন নির্মাণ নিয়ে প্রায় এক বছর ধরে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও আইনজীবী সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এ বিষয়ে বছরের শুরুতে ২৫টি সরকারি দপ্তর থেকে কোর্ট হিলের অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা উচ্ছেদে নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর ১৮ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আইনজীবী সমিতির ৫টি বহুতল ভবনসহ সব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ এবং নতুন করে কোনো স্থাপনা নির্মিত না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এসবের পেছনে জেলা প্রশাসক কলকাঠি নাড়ছেন বলে আইনজীবীরা অভিযোগ করে আসছেন।
জেলা প্রশাসক নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিল করতে বিভিন্ন বিভিন্ন দপ্তরে সত্য গোপন করে গোপন প্রতিবেদনের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন আইনজীবীরা। আইনজীবীরা আরও বলেন, জেলা প্রশাসককে চট্টগ্রাম থেকে প্রত্যাহার করা হলে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আইনজীবীদের অতীতের মত সম্পর্ক পুন: স্থাপন সম্ভব হবে।
আইনজীবীদের বক্তব্যের বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমানের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রায় শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু মোহাম্মদ হাশেম। সমিতির সহসাধারণ সম্পাদক মো. এরশাদুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন—সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ. এইচ. এম. জিয়াউদ্দিন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন—সমিতির সিনিয়র সহসভাপতি মো. শফিক উল্লাহ, সমিতির সহসভাপতি মো. আজিজ উদ্দিন হায়দার, সমিতির সাবেক সভাপতি মো. ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী, সালেহ উদ্দিন হায়দার সিদ্দিকি, মো. মুজিবুল হক, রতন কুমার রায়, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মুজিবুর রহমান চৌধুরী, আখতার কবির চৌধুরী, মো. নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, আইয়ুব খান প্রমুখ।
চট্টগ্রাম নগরীর কোর্ট হিলে ভবন নির্মাণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মমিনুর রহমানকে চট্টগ্রাম থেকে বদলির জন্য সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছেন আইনজীবীরা। ডিসিকে প্রত্যাহার করা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়ার ঘোষণাও দেন তাঁরা। আজ সোমবার সকালে কোর্ট হিলের আইনজীবী ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই দাবি ও ঘোষণা দেওয়া হয়।
আইনজীবীরা তাঁদের বক্তব্যে বলেন—জেলা প্রশাসক চট্টগ্রামে দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের মান, মর্যাদা, সম্মান ক্ষুণ্ন করার অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। সমিতির নিজস্ব জায়গায় ভবন নির্মাণে বাঁধা দিয়ে আসছেন। পুরোনো আদালত ভবনের সামনের উন্মুক্ত চত্বরে ব্যারিকেড দিয়ে যান ও জন চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেছেন।
কোর্ট হিলে ভবন নির্মাণ নিয়ে প্রায় এক বছর ধরে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন ও আইনজীবী সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে। এ বিষয়ে বছরের শুরুতে ২৫টি সরকারি দপ্তর থেকে কোর্ট হিলের অবৈধ ও ঝুঁকিপূর্ণ স্থাপনা উচ্ছেদে নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর ১৮ জুলাই মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ আইনজীবী সমিতির ৫টি বহুতল ভবনসহ সব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ এবং নতুন করে কোনো স্থাপনা নির্মিত না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এসবের পেছনে জেলা প্রশাসক কলকাঠি নাড়ছেন বলে আইনজীবীরা অভিযোগ করে আসছেন।
জেলা প্রশাসক নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিল করতে বিভিন্ন বিভিন্ন দপ্তরে সত্য গোপন করে গোপন প্রতিবেদনের মাধ্যমে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন আইনজীবীরা। আইনজীবীরা আরও বলেন, জেলা প্রশাসককে চট্টগ্রাম থেকে প্রত্যাহার করা হলে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আইনজীবীদের অতীতের মত সম্পর্ক পুন: স্থাপন সম্ভব হবে।
আইনজীবীদের বক্তব্যের বিষয়ে জেলা প্রশাসক মো. মমিনুর রহমানের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের একটি বৈঠকে অংশ নিতে বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রায় শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন। কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি আবু মোহাম্মদ হাশেম। সমিতির সহসাধারণ সম্পাদক মো. এরশাদুর রহমানের সঞ্চালনায় এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন—সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ. এইচ. এম. জিয়াউদ্দিন। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন—সমিতির সিনিয়র সহসভাপতি মো. শফিক উল্লাহ, সমিতির সহসভাপতি মো. আজিজ উদ্দিন হায়দার, সমিতির সাবেক সভাপতি মো. ইব্রাহীম হোসেন চৌধুরী, সালেহ উদ্দিন হায়দার সিদ্দিকি, মো. মুজিবুল হক, রতন কুমার রায়, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মুজিবুর রহমান চৌধুরী, আখতার কবির চৌধুরী, মো. নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, আইয়ুব খান প্রমুখ।
গাইবান্ধা পৌরসভার উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) শফিউল ইসলামের ঘুষ চাওয়ার একটি অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (ফেসবুকে) ছড়িয়ে পড়েছে। এতে ওই প্রকৌশলীকে প্রকল্পের টাকা ছাড়ে এক ঠিকাদারের কাছে ৬ শতাংশ ঘুষ দাবি করতে শোনা যায়।
২ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের অ্যাকাউন্ট্যান্ট ক্লার্ক শাহীন আলমকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদের বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগেজামালপুরের ইসলামপুরে শহীদ মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ (বীর উত্তম) সেতুর জন্য অধিগ্রহণ করা জমি দখলের মহোৎসব চলছে। ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ৫৬০ মিটার সেতুর দুই পাড়ের অধিকাংশ জমি এরই মধ্যে দখলে নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে ঘর ও দোকান। সেসব ভাড়া দিয়ে টাকা নিচ্ছে স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী।
২ ঘণ্টা আগে‘তিন ঘণ্টা ঘোরাঘুরি কইরা একটা স্কার্ফ ছাড়া তো কিছুই কিনলা না। সকাল সকাল মার্কেটে আইসা কী লাভ হইলো?’ মা তাসলিমা আক্তারকে অনুযোগ করে বলছিল বছর দশেকের মেয়ে সানজিদা ইসলাম। জবাবে মা বললেন, ‘দোকানে আইসাই সাথে সাথে কিন্না ফেলন যায়? আগে তো দেখতে হইবো। দামদর বুঝতে হইবো।’
৩ ঘণ্টা আগে