কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামে এস. আলম গ্রুপের ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার গ্রুপের মানব সম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিনের স্বাক্ষরিত নোটিশে অনিবার্য কারণে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব কারখানা বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়।
বন্ধ কারখানাগুলো হলো–কর্ণফুলীর শিকলবাহা এলাকার কালারপোল এলাকার এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্ট্রিলস্ লিমিডেট, এস. আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিডেট, মইজ্জ্যেরটেক এলাকার ইনফিনিটি সি আর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেট, চরপাথরঘাটার ইছানগর এলাকার এস. আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেট ও বাঁশখালী গন্ডামারা এলাকার এস. আলাম কোয়াল পাওয়ার প্ল্যান্ট লিমিডেট।
বিষয়টি নিশ্চিত করে এস. আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেটের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নোটিশ পেয়েছি, বন্ধের বিষয়টি কোম্পানির সিদ্ধান্ত। সেখানে আমার কিছু করার নেই।’
এদিকে কারখানা বন্ধের ঘোষণায় শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কারখানার সামনে শ্রমিকেরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। এ সময় শ্রমিকেরা তাদের বেতনসহ সকল পাওনাদি পরিশোধ করে দ্রুত কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানান।
জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর দেশের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প গ্রুপ এস. আলমের বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের মাঝে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। বন্ধ ঘোষিত ৬টি কারখানায় প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক–কর্মচারী রয়েছে। হঠাৎ করে কারখানায় বন্ধে পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সবাই।
বন্ধ কারখানার অপারেটর ইমতিয়াজ উদ্দিন ইমন বলেন, ‘উৎপাদনের জন্য কারখানায় কাঁচামালও রয়েছে। উৎপাদন ডেলিভারিও চলতেছে। তাহলে হঠাৎ করে কেন বন্ধের ঘোষণা? বেতন দেবে বলতেছে কর্তৃপক্ষ, কয়েক মাস দেবে তারপর তো আর দেবে না, তখন আমরা কোথায় যাব? পরিবার নিয়ে পথে নামা ছাড়া আর কোনো পথ দেখছি না।’
একই কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘পূর্বের কোনো ঘোষণা ছাড়া অনিবার্য কারণ দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা শ্রমিকেরা নানা সমস্যায় রয়েছি, আমাদের জানাল সাধারণ ছুটি। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, কি কারণে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করল কর্তৃপক্ষ।’
চট্টগ্রামে এস. আলম গ্রুপের ৬টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ মঙ্গলবার গ্রুপের মানব সম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিনের স্বাক্ষরিত নোটিশে অনিবার্য কারণে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব কারখানা বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়।
বন্ধ কারখানাগুলো হলো–কর্ণফুলীর শিকলবাহা এলাকার কালারপোল এলাকার এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্ট্রিলস্ লিমিডেট, এস. আলম পাওয়ার জেনারেশন লিমিডেট, মইজ্জ্যেরটেক এলাকার ইনফিনিটি সি আর স্ট্রিপস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেট, চরপাথরঘাটার ইছানগর এলাকার এস. আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেট ও বাঁশখালী গন্ডামারা এলাকার এস. আলাম কোয়াল পাওয়ার প্ল্যান্ট লিমিডেট।
বিষয়টি নিশ্চিত করে এস. আলম রিফাইন্ড সুগার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেটের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নোটিশ পেয়েছি, বন্ধের বিষয়টি কোম্পানির সিদ্ধান্ত। সেখানে আমার কিছু করার নেই।’
এদিকে কারখানা বন্ধের ঘোষণায় শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষ ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কারখানার সামনে শ্রমিকেরা বিক্ষোভ সমাবেশ করেন। এ সময় শ্রমিকেরা তাদের বেতনসহ সকল পাওনাদি পরিশোধ করে দ্রুত কারখানা খুলে দেওয়ার দাবি জানান।
জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর দেশের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প গ্রুপ এস. আলমের বিভিন্ন কারখানার শ্রমিকদের মাঝে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। বন্ধ ঘোষিত ৬টি কারখানায় প্রায় ১০ হাজার শ্রমিক–কর্মচারী রয়েছে। হঠাৎ করে কারখানায় বন্ধে পরিবার পরিজন নিয়ে বিপাকে পড়েছেন সবাই।
বন্ধ কারখানার অপারেটর ইমতিয়াজ উদ্দিন ইমন বলেন, ‘উৎপাদনের জন্য কারখানায় কাঁচামালও রয়েছে। উৎপাদন ডেলিভারিও চলতেছে। তাহলে হঠাৎ করে কেন বন্ধের ঘোষণা? বেতন দেবে বলতেছে কর্তৃপক্ষ, কয়েক মাস দেবে তারপর তো আর দেবে না, তখন আমরা কোথায় যাব? পরিবার নিয়ে পথে নামা ছাড়া আর কোনো পথ দেখছি না।’
একই কারখানার প্রোডাকশন ম্যানেজার মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘পূর্বের কোনো ঘোষণা ছাড়া অনিবার্য কারণ দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে। আমরা শ্রমিকেরা নানা সমস্যায় রয়েছি, আমাদের জানাল সাধারণ ছুটি। কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে, কি কারণে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করল কর্তৃপক্ষ।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে