সবুজ শর্মা শাকিল, সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম)
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৭০টি অবৈধ রেলক্রসিং মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এসব রেলক্রসিংয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে প্রাণহানির পাশাপাশি অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের সিটি গেট থেকে সীতাকুণ্ডের বড় দারোগার হাট পর্যন্ত রেলওয়ের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় ৭০টি অবৈধ রেলক্রসিং রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা চলাচল ও পণ্য পরিবহনের জন্য কিছু অবৈধ ক্রসিং তৈরি করেছে। এ ছাড়া রেললাইনের দুপাশে গড়ে ওঠা বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা নিজ প্রয়োজনে এসব অবৈধ রেলক্রসিং করেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে আরও জানা যায়, সীতাকুণ্ডে বৈধ রেলক্রসিং ৩০টি। এর মধ্যে ২০টি রেলওয়ে অফিসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বাকি ১০টি রেলক্রসিংয়ের কার্যক্রম চলে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চলতি বছরের ৩০ আগস্ট পৌরসভার ইয়াকুবনগর এলাকার অবৈধ রেলক্রসিং পারাপারের সময় হঠাৎ মালবোঝাই একটি পিকআপ বিকল হয়ে যায়। এ সময় ঢাকামুখী সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেন আসছিল। ট্রেনের চালক দূর থেকে বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ট্রেনের গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তারপরও ট্রেনের ধাক্কায় পিকআপটি ছিটকে পড়ে। তবে ট্রেনচালকের দক্ষতার কারণে লাইনচ্যুত হওয়া থেকে রক্ষা পায় ট্রেনটি। প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটে এখানে বলে জানান তাঁরা।
ফকিরহাট ইকোপার্ক এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ সোহেল বলেন, অবৈধ রেলক্রসিংয়ে গেটম্যান থাকে না। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
এয়াকুবনগর এলাকার বাসিন্দা মো. সাহাব উদ্দিন বলেন, এয়াকুবনগরের রেলক্রসিংয়ের পূর্ব পাশে রয়েছে সরকারি হাঁস-মুরগির খামার। প্রতিদিন খামারের গাড়ির পাশাপাশি চলাচল করেন রেললাইনের পূর্বপাশের লোকজন। তাঁদের এখানে গত ৩০ আগস্টের দুর্ঘটনা ছাড়াও ছোটবড় একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সীতাকুণ্ড পৌর সদর রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. মোতাহের হোসেন বলেন, উপজেলার অবৈধ এসব রেলক্রসিংয়ের অধিকাংশ মানুষের চলাচল ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সুবিধার্থে করা। তারা এসব রেলক্রসিং পারাপারে উদাসীন হওয়ায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। যত দিন তারা চলাচলে সাবধানতা অবলম্বন করবে না, তত দিন দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব না।
সীতাকুণ্ড জিআরপি ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এসব অবৈধ রেলক্রসিং পারাপারের সময় যানবাহন বিকল হয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া অসাবধানতার কারণে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে ৯ জন নিহত হয়েছেন। মানুষ সচেতন না হলেও দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৭০টি অবৈধ রেলক্রসিং মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। এসব রেলক্রসিংয়ে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে প্রাণহানির পাশাপাশি অনেকেই পঙ্গুত্ব বরণ করেছে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা যায়, চট্টগ্রামের সিটি গেট থেকে সীতাকুণ্ডের বড় দারোগার হাট পর্যন্ত রেলওয়ের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় ৭০টি অবৈধ রেলক্রসিং রয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা চলাচল ও পণ্য পরিবহনের জন্য কিছু অবৈধ ক্রসিং তৈরি করেছে। এ ছাড়া রেললাইনের দুপাশে গড়ে ওঠা বেসরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকেরা নিজ প্রয়োজনে এসব অবৈধ রেলক্রসিং করেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে আরও জানা যায়, সীতাকুণ্ডে বৈধ রেলক্রসিং ৩০টি। এর মধ্যে ২০টি রেলওয়ে অফিসের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বাকি ১০টি রেলক্রসিংয়ের কার্যক্রম চলে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চলতি বছরের ৩০ আগস্ট পৌরসভার ইয়াকুবনগর এলাকার অবৈধ রেলক্রসিং পারাপারের সময় হঠাৎ মালবোঝাই একটি পিকআপ বিকল হয়ে যায়। এ সময় ঢাকামুখী সোনার বাংলা এক্সপ্রেস ট্রেন আসছিল। ট্রেনের চালক দূর থেকে বিষয়টি আঁচ করতে পেরে ট্রেনের গতি কমানোর চেষ্টা করেন। তারপরও ট্রেনের ধাক্কায় পিকআপটি ছিটকে পড়ে। তবে ট্রেনচালকের দক্ষতার কারণে লাইনচ্যুত হওয়া থেকে রক্ষা পায় ট্রেনটি। প্রায়ই এমন দুর্ঘটনা ঘটে এখানে বলে জানান তাঁরা।
ফকিরহাট ইকোপার্ক এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ সোহেল বলেন, অবৈধ রেলক্রসিংয়ে গেটম্যান থাকে না। এ কারণে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটে।
এয়াকুবনগর এলাকার বাসিন্দা মো. সাহাব উদ্দিন বলেন, এয়াকুবনগরের রেলক্রসিংয়ের পূর্ব পাশে রয়েছে সরকারি হাঁস-মুরগির খামার। প্রতিদিন খামারের গাড়ির পাশাপাশি চলাচল করেন রেললাইনের পূর্বপাশের লোকজন। তাঁদের এখানে গত ৩০ আগস্টের দুর্ঘটনা ছাড়াও ছোটবড় একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
সীতাকুণ্ড পৌর সদর রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. মোতাহের হোসেন বলেন, উপজেলার অবৈধ এসব রেলক্রসিংয়ের অধিকাংশ মানুষের চলাচল ও শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সুবিধার্থে করা। তারা এসব রেলক্রসিং পারাপারে উদাসীন হওয়ায় প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা ঘটছে। যত দিন তারা চলাচলে সাবধানতা অবলম্বন করবে না, তত দিন দুর্ঘটনা কমানো সম্ভব না।
সীতাকুণ্ড জিআরপি ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মো. তোফাজ্জল হোসেন বলেন, এসব অবৈধ রেলক্রসিং পারাপারের সময় যানবাহন বিকল হয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া অসাবধানতার কারণে দুর্ঘটনায় প্রাণহানি ঘটছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ট্রেনে কাটা পড়ে ৯ জন নিহত হয়েছেন। মানুষ সচেতন না হলেও দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরও বাড়বে।
রাজধানীর আদাবরে একটি স্টাফ বাসে পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বুধবার (১৩ আগস্ট) ভোর ৪টার দিকে আদাবর থানাধীন সুনিবিড় হাউজিং নবদিগন্ত আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন বেড়িবাঁধ সড়কে একটি স্টাফ বাসে পেট্রোল ঢেলে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেফেনী পুলিশ লাইনসে সহকর্মীর বঁটির কোপে মো. রহমত আলী (৫৪) নামের বিশেষ আনসারের এক সদস্য আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আরেক আনসার সদস্য আলী মনোয়ার হোসেনকে (৫৫) আটক করেছে পুলিশ। বুধবার (১৩ আগস্ট) দুপুর পৌনে ১টার দিকে পুলিশ লাইনসের মেসে এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক ফরিদা খানমের বিরুদ্ধে নিজ ক্ষমতার বাইরে গিয়ে এবং সরকারি নীতিমালার তোয়াক্কা না করে সরকারি খাস জায়গা পাঁচ বছরের জন্য বন্দোবস্ত দিয়েছেন। ১০০ টাকার স্ট্যাম্পে একটি অস্থায়ী ভাড়ানামা চুক্তিপত্র সম্পাদনের মাধ্যমে সরকারি এই জায়গা দেওয়া হয়েছে।
২৪ মিনিট আগেযশোরে সাম্প্রতিক সময়ে খুনাখুনির পাশাপাশি চুরি-ছিনতাই বেড়ে গেছে। এমনকি প্রকাশ্যে দিনদুপুরে ঘটছে খুনের ঘটনা। সর্বশেষ এক দিনের ব্যবধানে দুটি হত্যাকাণ্ড ঘটে গেছে। এ নিয়ে গত মে থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ মাসে ২৩ জন হত্যার শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া রাত নামলেই ছিনতাই ও চুরি হচ্ছে অহরহ।
১ ঘণ্টা আগে