প্রতিনিধি
ছাগলনাইয়া (ফেনী): ছাগলনাইয়া উপজেলায় শতাধিক গ্রাহকের প্রায় কোটি টাকার স্বর্ণালংকার ও টাকাপয়সা নিয়ে উধাও হয়ে গেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের চাঁদগাজী বাজারের কলেজ রোড এলাকার ‘শংকর অলংকার বিতান’–এর মালিক শংকর চন্দ্র ঘোষ এমন কাজ করেছেন। তিনি পরশুরাম পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের অনন্তপুর গ্রামের ঘোষপাড়ার বাড়ির মৃত নরেন্দ্র কুমারের ছেলে।
গতকাল রোববার সরেজমিনে গিয়ে উপজেলার চাঁদগাজী বাজারের কলেজ রোড এলাকার দোকানটি তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।
একাধিক গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন দোকানটিতে ভিড় করছেন তাঁরা। দীর্ঘ দিন ধরেই এ অবস্থা চলছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের মালিক লাপাত্তা। তাঁর ফোন নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর বাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ-খবর নিয়েও কোনো হদিস মেলেনি। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকেরা স্বর্ণালংকার ও টাকা ফেরত পেতে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ব্যবসা করায় স্থানীয়দের সঙ্গে শংকরের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি হয়ে ওঠেন বাজারের বড় স্বর্ণকার। বিশ্বাস করে স্থানীয়রা তাঁর কাছে স্বর্ণ কিনতে ও বন্ধক দিতে শুরু করেন। এক সময় তিনি গ্রাহকদের বানাতে দেওয়া ও বন্ধক রাখা স্বর্ণ ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলে ঘোরাতে থাকেন।
ভুক্তভোগী তারেক হোসেন জানান, জরুরি প্রয়োজনে বোনের সাড়ে তিন ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ৬০ হাজার টাকায় স্বর্ণ শংকরের কাছে বন্ধক রাখেন। পরে ওই টাকা লাভসহ পরিশোধও করেন। কিন্তু তিনি স্বর্ণগুলো ফেরত দেওয়ার কথা বলে এখন উধাও। অনেকেই তাঁর কাছে অলংকার বানাতে স্বর্ণ দিয়েছেন এবং বন্ধক রেখেছেন। একাধিক স্থানে এ ব্যাপারে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
একই অভিযোগ করেন ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সহ–সভাপতি নাছির উদ্দিন, স্থানীয় রিংকু, মো. হুমায়ুন কবির, আকলিমা বেগম, আছমা আক্তার, মো. আলামিন, লিটন, তাসনুর বেগম, জোসনা বেগমসহ সহ বেশকজন ভুক্তভোগী। তাঁরা বলেন, বন্ধক রাখা স্বর্ণ বা অলংকার নিতে গেলেই তিনি দুএক দিন অপেক্ষা করতে বলতেন।
এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কি–না জানতে চাইলে চাঁদগাজী বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বলেন, তাঁরা এ ব্যাপারে কাজ করছেন।
এদিকে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ইউসুপ মজুমদার জানান, শংকর ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য নন। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। গ্রাহকদের আরও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
ছাগলনাইয়া থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নিয়ে মামলা হয়েছে। অপরাধীকে ধরার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
ছাগলনাইয়া (ফেনী): ছাগলনাইয়া উপজেলায় শতাধিক গ্রাহকের প্রায় কোটি টাকার স্বর্ণালংকার ও টাকাপয়সা নিয়ে উধাও হয়ে গেছেন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। উপজেলার মহামায়া ইউনিয়নের চাঁদগাজী বাজারের কলেজ রোড এলাকার ‘শংকর অলংকার বিতান’–এর মালিক শংকর চন্দ্র ঘোষ এমন কাজ করেছেন। তিনি পরশুরাম পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের অনন্তপুর গ্রামের ঘোষপাড়ার বাড়ির মৃত নরেন্দ্র কুমারের ছেলে।
গতকাল রোববার সরেজমিনে গিয়ে উপজেলার চাঁদগাজী বাজারের কলেজ রোড এলাকার দোকানটি তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।
একাধিক গ্রাহকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, প্রতিদিন দোকানটিতে ভিড় করছেন তাঁরা। দীর্ঘ দিন ধরেই এ অবস্থা চলছে। কিন্তু প্রতিষ্ঠানের মালিক লাপাত্তা। তাঁর ফোন নম্বরটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তাঁর বাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ-খবর নিয়েও কোনো হদিস মেলেনি। ক্ষতিগ্রস্ত গ্রাহকেরা স্বর্ণালংকার ও টাকা ফেরত পেতে জেলা প্রশাসক, জেলা পুলিশসহ ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ব্যবসা করায় স্থানীয়দের সঙ্গে শংকরের সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। তিনি হয়ে ওঠেন বাজারের বড় স্বর্ণকার। বিশ্বাস করে স্থানীয়রা তাঁর কাছে স্বর্ণ কিনতে ও বন্ধক দিতে শুরু করেন। এক সময় তিনি গ্রাহকদের বানাতে দেওয়া ও বন্ধক রাখা স্বর্ণ ফিরিয়ে দেওয়ার কথা বলে ঘোরাতে থাকেন।
ভুক্তভোগী তারেক হোসেন জানান, জরুরি প্রয়োজনে বোনের সাড়ে তিন ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ৬০ হাজার টাকায় স্বর্ণ শংকরের কাছে বন্ধক রাখেন। পরে ওই টাকা লাভসহ পরিশোধও করেন। কিন্তু তিনি স্বর্ণগুলো ফেরত দেওয়ার কথা বলে এখন উধাও। অনেকেই তাঁর কাছে অলংকার বানাতে স্বর্ণ দিয়েছেন এবং বন্ধক রেখেছেন। একাধিক স্থানে এ ব্যাপারে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
একই অভিযোগ করেন ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সহ–সভাপতি নাছির উদ্দিন, স্থানীয় রিংকু, মো. হুমায়ুন কবির, আকলিমা বেগম, আছমা আক্তার, মো. আলামিন, লিটন, তাসনুর বেগম, জোসনা বেগমসহ সহ বেশকজন ভুক্তভোগী। তাঁরা বলেন, বন্ধক রাখা স্বর্ণ বা অলংকার নিতে গেলেই তিনি দুএক দিন অপেক্ষা করতে বলতেন।
এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে কি–না জানতে চাইলে চাঁদগাজী বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন বলেন, তাঁরা এ ব্যাপারে কাজ করছেন।
এদিকে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বর্ণ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ইউসুপ মজুমদার জানান, শংকর ব্যবসায়ী সমিতির সদস্য নন। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাচ্ছে না। গ্রাহকদের আরও সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
ছাগলনাইয়া থানার ওসি শহিদুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নিয়ে মামলা হয়েছে। অপরাধীকে ধরার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
৯ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
২৯ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে