চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় আহত আটজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) চিকিৎসাধীন।
শাটল ট্রেনে কথা-কাটাকাটির জেরে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেলস্টেশনে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে তা সোহরাওয়ার্দী ও শাহজালাল হলে ছড়িয়ে পরে। সংঘর্ষে জড়ানো গ্রুপ দুইটি হলো ভিএক্স ও সিক্সটি নাইন। দুইটি গ্রুপই নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গামী রাতের শাটল ট্রেনে ভিএক্স গ্রুপের কর্মীদের সঙ্গে সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীদের কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় সিক্সটি নাইন গ্রুপের এক কর্মীকে মারধর করে ভিএক্স গ্রুপের কর্মীরা। শাটল ট্রেন বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশনে পৌঁছানোর পর ভিএক্সের কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হল ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেয়।
দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলে শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। উভয় পক্ষ একে অপরের দিকে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এ সময় উভয় গ্রুপের কর্মীদের হাতে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র দেখা যায়। পরে রাত ১১টার দিকে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে আটজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলেও এখনো ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বর্তমানে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে ভিএক্স গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, ‘জুনিয়রদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। আমরা সিনিয়ররা বসে মীমাংসা করে নেব।’
তবে এ বিষয়ে জানতে সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আবু তৈয়ব বলেন, সংঘর্ষে কয়েকজন চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। দুজন চিকিৎসা নিয়ে হলে চলে গেছেন। গুরুতর আহতসহ বাকিদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাটল ট্রেনে কথাকাটাকাটি নিয়ে ভিএক্স ও সিক্সটি নাইনের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি। বর্তমানে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শাখা ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ক্যাম্পাসে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাড়তি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় আহত আটজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) চিকিৎসাধীন।
শাটল ট্রেনে কথা-কাটাকাটির জেরে গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেলস্টেশনে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে তা সোহরাওয়ার্দী ও শাহজালাল হলে ছড়িয়ে পরে। সংঘর্ষে জড়ানো গ্রুপ দুইটি হলো ভিএক্স ও সিক্সটি নাইন। দুইটি গ্রুপই নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারী হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়গামী রাতের শাটল ট্রেনে ভিএক্স গ্রুপের কর্মীদের সঙ্গে সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীদের কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় সিক্সটি নাইন গ্রুপের এক কর্মীকে মারধর করে ভিএক্স গ্রুপের কর্মীরা। শাটল ট্রেন বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশনে পৌঁছানোর পর ভিএক্সের কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী হল ও সিক্সটি নাইন গ্রুপের কর্মীরা শাহজালাল হলের সামনে অবস্থান নেয়।
দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিলে শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া। উভয় পক্ষ একে অপরের দিকে ইট-পাটকেল ছুড়তে থাকে। এ সময় উভয় গ্রুপের কর্মীদের হাতে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র দেখা যায়। পরে রাত ১১টার দিকে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে আটজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলেও এখনো ক্যাম্পাসে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বর্তমানে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
জানতে চাইলে ভিএক্স গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি প্রদীপ চক্রবর্তী দুর্জয় বলেন, ‘জুনিয়রদের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। আমরা সিনিয়ররা বসে মীমাংসা করে নেব।’
তবে এ বিষয়ে জানতে সিক্সটি নাইন গ্রুপের নেতা ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন টিপুর সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসা কেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আবু তৈয়ব বলেন, সংঘর্ষে কয়েকজন চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। দুজন চিকিৎসা নিয়ে হলে চলে গেছেন। গুরুতর আহতসহ বাকিদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রবিউল হাসান ভূইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাটল ট্রেনে কথাকাটাকাটি নিয়ে ভিএক্স ও সিক্সটি নাইনের মধ্যে ঝামেলা হয়েছে। আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি। বর্তমানে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
কোস্ট গার্ড জানায়, এফবি জামিলা নামের ট্রলারটি ১৯ জুলাই চট্টগ্রামের ফিসারি ঘাট থেকে সমুদ্রে মাছ শিকারে যায়। একদিন পরই ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়। মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় তাঁরা তীরে যোগাযোগ করতে পারেনি। সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে গতকাল তাঁরা নেটওয়ার্ক পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন কল করে সহযোগিতা..
২ মিনিট আগেপুশ ইনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ ব্যাটালিয়ন ৩৯ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহেদি হাসান। এর আগে গত ১১ জুলাই একই উপজেলার পানিহাতা সীমান্ত দিয়ে শিশুসহ ১০ নারী-পুরুষকে পুশ ইন করে বিএসএফ।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৭ ঘণ্টা আগে