মো. ইমরান হোসাইন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)
শীত এলেই ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী বা অতিথি পাখি উড়ে আসে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী, পারকি সমুদ্রসৈকত, কোরিয়ান ইপিজেড লেক ও মেরিন একাডেমিসহ উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকায়। পাখিগুলো পর্যটকদেরও আকৃষ্ট করে। অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে পাখির বড় অভয়াশ্রম হয়ে উঠতে পারে কর্ণফুলী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা। তবে পাখির বসবাসের পরিবেশ নষ্ট হওয়া এবং চোরা শিকারিরা তৎপর থাকায় যত দিন যাচ্ছে, পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমছে বলে জানান স্থানীয়রা।
নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলিতে মুখরিত সমগ্র জনপদ। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই শীতে আসা অতিথি পাখির মধ্যে দেখা গেছে কুন্তি হাঁস, জিরিয়া হাঁস, পাতারি হাঁস, রাজহাঁস, নীলশির, কানি বক, ধূসর বক, সাদা বক, জল ময়ূর, ডুবুরি, পানকৌড়ি, গঙ্গা কবুতর, দলপিপি, কাস্তে চড়া, রাজ সরালি, ঈগলসহ আরও নানা প্রজাতির পাখি।
এই পাখিগুলো একটু উষ্ণতা নিতে হাজারো মাইল দূরের প্রবল শীতের দেশগুলো থেকে এসব স্থানে ছুটে আসে। শীত মৌসুম শেষ হওয়ার পর অধিকাংশ পাখি ফিরে গেলেও কিছু পাখি এই এলাকাতেই রয়ে যায়।
প্রচুর পরিযায়ী পাখি এসেছে উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের খাসখামা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়-সংলগ্ন সাত্তার দীঘিতেও। মোহাম্মদ রানা নামে এক স্থানীয় যুবক বলেন, ছোটকাল থেকে দেখে আসছি প্রতিবছর শীতের মৌসুমে অতিথি পাখিরা ঝাঁকে ঝাঁকে এই দিঘিতে আসে। স্থানীয়রা তাদের আগমন উপভোগ করে। কোনো প্রকার ক্ষতি না করতে বা শিকার থেকে বিরত থাকতে বারণ করলেও অসাধু কিছু ব্যক্তি তা মানছে না।
আনোয়ারা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সমরঞ্জন বড়ুয়া বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় অতিথি পাখির সংখ্যা কমে আসছে। দিনদিন পাখির অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত জলাশয়গুলো ভরাট হচ্ছে। এরা শুধু পরিবেশের বন্ধু নয়, অতিথিবৎসল বাঙালির কাছে এরা অতিথিও বটে।
তিনি জানান, শিকারিদের কারণে হুমকিতে আছে এসব পরিযায়ী পাখির নিরাপদ বিচরণ। সমাজের সব স্তরের মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ প্রয়োজন।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, ‘অতিথি পাখি শিকার দণ্ডনীয় অপরাধ। কারও বিরুদ্ধে পাখি শিকারের অভিযোগ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
শীত এলেই ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী বা অতিথি পাখি উড়ে আসে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদী, পারকি সমুদ্রসৈকত, কোরিয়ান ইপিজেড লেক ও মেরিন একাডেমিসহ উপকূলীয় বিভিন্ন এলাকায়। পাখিগুলো পর্যটকদেরও আকৃষ্ট করে। অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারলে পাখির বড় অভয়াশ্রম হয়ে উঠতে পারে কর্ণফুলী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা। তবে পাখির বসবাসের পরিবেশ নষ্ট হওয়া এবং চোরা শিকারিরা তৎপর থাকায় যত দিন যাচ্ছে, পরিযায়ী পাখির সংখ্যা কমছে বলে জানান স্থানীয়রা।
নানা প্রজাতির পাখির কলকাকলিতে মুখরিত সমগ্র জনপদ। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই শীতে আসা অতিথি পাখির মধ্যে দেখা গেছে কুন্তি হাঁস, জিরিয়া হাঁস, পাতারি হাঁস, রাজহাঁস, নীলশির, কানি বক, ধূসর বক, সাদা বক, জল ময়ূর, ডুবুরি, পানকৌড়ি, গঙ্গা কবুতর, দলপিপি, কাস্তে চড়া, রাজ সরালি, ঈগলসহ আরও নানা প্রজাতির পাখি।
এই পাখিগুলো একটু উষ্ণতা নিতে হাজারো মাইল দূরের প্রবল শীতের দেশগুলো থেকে এসব স্থানে ছুটে আসে। শীত মৌসুম শেষ হওয়ার পর অধিকাংশ পাখি ফিরে গেলেও কিছু পাখি এই এলাকাতেই রয়ে যায়।
প্রচুর পরিযায়ী পাখি এসেছে উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের খাসখামা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়-সংলগ্ন সাত্তার দীঘিতেও। মোহাম্মদ রানা নামে এক স্থানীয় যুবক বলেন, ছোটকাল থেকে দেখে আসছি প্রতিবছর শীতের মৌসুমে অতিথি পাখিরা ঝাঁকে ঝাঁকে এই দিঘিতে আসে। স্থানীয়রা তাদের আগমন উপভোগ করে। কোনো প্রকার ক্ষতি না করতে বা শিকার থেকে বিরত থাকতে বারণ করলেও অসাধু কিছু ব্যক্তি তা মানছে না।
আনোয়ারা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সমরঞ্জন বড়ুয়া বলেন, বিগত বছরগুলোর তুলনায় অতিথি পাখির সংখ্যা কমে আসছে। দিনদিন পাখির অভয়ারণ্য হিসেবে পরিচিত জলাশয়গুলো ভরাট হচ্ছে। এরা শুধু পরিবেশের বন্ধু নয়, অতিথিবৎসল বাঙালির কাছে এরা অতিথিও বটে।
তিনি জানান, শিকারিদের কারণে হুমকিতে আছে এসব পরিযায়ী পাখির নিরাপদ বিচরণ। সমাজের সব স্তরের মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ প্রয়োজন।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইশতিয়াক ইমন বলেন, ‘অতিথি পাখি শিকার দণ্ডনীয় অপরাধ। কারও বিরুদ্ধে পাখি শিকারের অভিযোগ পাওয়া গেলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অভিযান সম্পর্কে র্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তাদের একটি দল মোহাম্মদপুরের সাত মসজিদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে পিচ্চি শাহীনের অবস্থান শনাক্ত করে গ্রেপ্তার করে। এরপর পৃথক অভিযান চালিয়ে কৃষি মার্কেট, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল ও বসিলা এলাকা থেকে গুড্ডু, শফিকুল এবং সেলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৮ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা থেকে মাত্র তিন মিনিট হাঁটা দূরত্বে আহমাদ ওয়াদুদ ছিনতাইয়ের শিকার হন। চাপাতি দিয়ে আঘাত করে মোবাইল ও মানিব্যাগ ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে এ ছিনতাইয়ের শিকার হন তিনি...
১৫ মিনিট আগেফেনীর পরশুরামে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে মো. লিটন (৩২) নামের আরও এক যুবক নিহত হয়েছেন। তাঁর লাশ ভারতের বিলোনিয়া সদর হাসপাতালে রয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে একই ঘটনায় মো. মিল্লাত হোসেন (২১) নামে আরও একজন নিহত হন। এ ছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়ে মো. আফছার (৩০) নামের একজন চট্টগ্রাম মেডিকেল...
২৬ মিনিট আগেরাজশাহীতে যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতাসহ ৫৬ জনের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগে মামলা হয়েছে। এজাহারে ৩৬ জনের নাম উল্লেখ রয়েছে। আর ১৮ থেকে ২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে