নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করালগ্রাসে কৃষিজমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদি জমি, বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে এই গাছের বিস্তৃতি ক্রমেই বাড়ছে।
দ্রুত বেড়ে ওঠার কারণে এই গাছ অল্প দিনেই বিক্রি করা যায়। এ জন্য সাধারণ মানুষ পরিবেশের কথা না ভেবে লোভে পড়ে ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাচ্ছে। সরকার মানুষ ও পরিবেশের কথা চিন্তা করে ২০০৮ সালে ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সঠিক মনিটরিং না থাকায় কোনো ক্রমেই বন্ধ হচ্ছে না এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
এ উপজেলার কৃষকেরা বাড়তি আয়ের আশায় আবাদি জমি, বসতবাড়ি, জমির আইলে ও পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগান। এ ছাড়া সড়কগুলোতেও চোখে পড়ে সারি সারি ইউক্যালিপটাস গাছ। এই গাছ লাগানোর কারণে ওই অঞ্চলে ফলদ বৃক্ষের চারার সংকট এবং আশপাশের আবাদি জমির ফলন বিপর্যয়সহ জীববৈচিত্র্যে পড়েছে নানা নেতিবাচক প্রভাব। ফলদ গাছ কমে যাওয়ায় পুষ্টির অভাবে পাশাপাশি বাড়ছে অ্যাজমা, হাঁপানিসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রভাব।
পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে। এই গাছ আশপাশের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ফুট এলাকার পানি শোষণ করে ফেলে। একটি পূর্ণবয়স্ক ইউক্যালিপটাস গাছ ২৪ ঘণ্টায় ভূগর্ভ থেকে প্রায় ৯০ লিটার পানি শোষণ করে। ফলে জলবায়ুর জন্য এই গাছ মারাত্মকভাবে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটাচ্ছে।
বেঁচে থাকার জন্য মানুষের প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি ইউক্যালিপটাস গাছও বেশি পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন করার জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। সাধারণত গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর অক্সিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মল ও প্রাণীকুলের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা করে। অথচ ইউক্যালিপটাস গাছ অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন করে। এর পাতা ও ডালপালা অজৈব পদার্থের মতো কাজ করে জমিকে অনুর্বর করে থাকে। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়।
উপজেলার বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, 'আমার পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাইছি। এ গাছ লাগালে যে ক্ষতি হয় তা জানি না। ইউক্যালিপটাস গাছ তাড়াতাড়ি বড় হয়, সে জন্য লাগাইছি।'
দলগাছা গ্রামের কৃষক মুনিরুজ্জামান বলেন, 'এত গাছ থাকতে সড়কের দুই পাশে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে। এই গাছ লাগানোর পর থেকে জমির ফলন কমে গেছে। সব সময় ধানখেতে গাছের পাতা পড়ে।'
উপজেলা বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, 'ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে আমরা মানুষকে নিরুৎসাহিত করছি। আমাদের নার্সারিগুলোতে ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন করা হয় না।' এ উপজেলার অধিকাংশ সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এই গাছগুলো অনেক আগেই লাগানো হয়েছে। নতুন করে আমরা এই গাছ লাগানো বন্ধ করেছি এবং সাধারণ মানুষকে এই গাছ লাগাতে নিষেধ করি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, 'ফসলি জমির জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ খুবই ক্ষতিকর। এই গাছের পাতা পড়ে মাটির স্তর বিষাক্ত করে ফেলে। সড়ক ও জমির আইলে ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে কৃষকদের সোনালি ফসল অনেকাংশে কমে যাচ্ছে। ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে মাটির পুষ্টি-প্রবাহও নষ্ট হয়। এতে ওই স্থানে ঘাস ও লতাপাতা জন্মাতে পারে না। ইউক্যালিপটাস গাছ বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখিদের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর।'

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করালগ্রাসে কৃষিজমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদি জমি, বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে এই গাছের বিস্তৃতি ক্রমেই বাড়ছে।
দ্রুত বেড়ে ওঠার কারণে এই গাছ অল্প দিনেই বিক্রি করা যায়। এ জন্য সাধারণ মানুষ পরিবেশের কথা না ভেবে লোভে পড়ে ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাচ্ছে। সরকার মানুষ ও পরিবেশের কথা চিন্তা করে ২০০৮ সালে ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সঠিক মনিটরিং না থাকায় কোনো ক্রমেই বন্ধ হচ্ছে না এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
এ উপজেলার কৃষকেরা বাড়তি আয়ের আশায় আবাদি জমি, বসতবাড়ি, জমির আইলে ও পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগান। এ ছাড়া সড়কগুলোতেও চোখে পড়ে সারি সারি ইউক্যালিপটাস গাছ। এই গাছ লাগানোর কারণে ওই অঞ্চলে ফলদ বৃক্ষের চারার সংকট এবং আশপাশের আবাদি জমির ফলন বিপর্যয়সহ জীববৈচিত্র্যে পড়েছে নানা নেতিবাচক প্রভাব। ফলদ গাছ কমে যাওয়ায় পুষ্টির অভাবে পাশাপাশি বাড়ছে অ্যাজমা, হাঁপানিসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রভাব।
পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে। এই গাছ আশপাশের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ফুট এলাকার পানি শোষণ করে ফেলে। একটি পূর্ণবয়স্ক ইউক্যালিপটাস গাছ ২৪ ঘণ্টায় ভূগর্ভ থেকে প্রায় ৯০ লিটার পানি শোষণ করে। ফলে জলবায়ুর জন্য এই গাছ মারাত্মকভাবে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটাচ্ছে।
বেঁচে থাকার জন্য মানুষের প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি ইউক্যালিপটাস গাছও বেশি পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন করার জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। সাধারণত গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর অক্সিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মল ও প্রাণীকুলের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা করে। অথচ ইউক্যালিপটাস গাছ অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন করে। এর পাতা ও ডালপালা অজৈব পদার্থের মতো কাজ করে জমিকে অনুর্বর করে থাকে। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়।
উপজেলার বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, 'আমার পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাইছি। এ গাছ লাগালে যে ক্ষতি হয় তা জানি না। ইউক্যালিপটাস গাছ তাড়াতাড়ি বড় হয়, সে জন্য লাগাইছি।'
দলগাছা গ্রামের কৃষক মুনিরুজ্জামান বলেন, 'এত গাছ থাকতে সড়কের দুই পাশে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে। এই গাছ লাগানোর পর থেকে জমির ফলন কমে গেছে। সব সময় ধানখেতে গাছের পাতা পড়ে।'
উপজেলা বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, 'ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে আমরা মানুষকে নিরুৎসাহিত করছি। আমাদের নার্সারিগুলোতে ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন করা হয় না।' এ উপজেলার অধিকাংশ সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এই গাছগুলো অনেক আগেই লাগানো হয়েছে। নতুন করে আমরা এই গাছ লাগানো বন্ধ করেছি এবং সাধারণ মানুষকে এই গাছ লাগাতে নিষেধ করি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, 'ফসলি জমির জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ খুবই ক্ষতিকর। এই গাছের পাতা পড়ে মাটির স্তর বিষাক্ত করে ফেলে। সড়ক ও জমির আইলে ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে কৃষকদের সোনালি ফসল অনেকাংশে কমে যাচ্ছে। ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে মাটির পুষ্টি-প্রবাহও নষ্ট হয়। এতে ওই স্থানে ঘাস ও লতাপাতা জন্মাতে পারে না। ইউক্যালিপটাস গাছ বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখিদের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর।'
নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করালগ্রাসে কৃষিজমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদি জমি, বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে এই গাছের বিস্তৃতি ক্রমেই বাড়ছে।
দ্রুত বেড়ে ওঠার কারণে এই গাছ অল্প দিনেই বিক্রি করা যায়। এ জন্য সাধারণ মানুষ পরিবেশের কথা না ভেবে লোভে পড়ে ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাচ্ছে। সরকার মানুষ ও পরিবেশের কথা চিন্তা করে ২০০৮ সালে ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সঠিক মনিটরিং না থাকায় কোনো ক্রমেই বন্ধ হচ্ছে না এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
এ উপজেলার কৃষকেরা বাড়তি আয়ের আশায় আবাদি জমি, বসতবাড়ি, জমির আইলে ও পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগান। এ ছাড়া সড়কগুলোতেও চোখে পড়ে সারি সারি ইউক্যালিপটাস গাছ। এই গাছ লাগানোর কারণে ওই অঞ্চলে ফলদ বৃক্ষের চারার সংকট এবং আশপাশের আবাদি জমির ফলন বিপর্যয়সহ জীববৈচিত্র্যে পড়েছে নানা নেতিবাচক প্রভাব। ফলদ গাছ কমে যাওয়ায় পুষ্টির অভাবে পাশাপাশি বাড়ছে অ্যাজমা, হাঁপানিসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রভাব।
পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে। এই গাছ আশপাশের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ফুট এলাকার পানি শোষণ করে ফেলে। একটি পূর্ণবয়স্ক ইউক্যালিপটাস গাছ ২৪ ঘণ্টায় ভূগর্ভ থেকে প্রায় ৯০ লিটার পানি শোষণ করে। ফলে জলবায়ুর জন্য এই গাছ মারাত্মকভাবে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটাচ্ছে।
বেঁচে থাকার জন্য মানুষের প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি ইউক্যালিপটাস গাছও বেশি পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন করার জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। সাধারণত গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর অক্সিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মল ও প্রাণীকুলের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা করে। অথচ ইউক্যালিপটাস গাছ অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন করে। এর পাতা ও ডালপালা অজৈব পদার্থের মতো কাজ করে জমিকে অনুর্বর করে থাকে। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়।
উপজেলার বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, 'আমার পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাইছি। এ গাছ লাগালে যে ক্ষতি হয় তা জানি না। ইউক্যালিপটাস গাছ তাড়াতাড়ি বড় হয়, সে জন্য লাগাইছি।'
দলগাছা গ্রামের কৃষক মুনিরুজ্জামান বলেন, 'এত গাছ থাকতে সড়কের দুই পাশে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে। এই গাছ লাগানোর পর থেকে জমির ফলন কমে গেছে। সব সময় ধানখেতে গাছের পাতা পড়ে।'
উপজেলা বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, 'ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে আমরা মানুষকে নিরুৎসাহিত করছি। আমাদের নার্সারিগুলোতে ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন করা হয় না।' এ উপজেলার অধিকাংশ সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এই গাছগুলো অনেক আগেই লাগানো হয়েছে। নতুন করে আমরা এই গাছ লাগানো বন্ধ করেছি এবং সাধারণ মানুষকে এই গাছ লাগাতে নিষেধ করি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, 'ফসলি জমির জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ খুবই ক্ষতিকর। এই গাছের পাতা পড়ে মাটির স্তর বিষাক্ত করে ফেলে। সড়ক ও জমির আইলে ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে কৃষকদের সোনালি ফসল অনেকাংশে কমে যাচ্ছে। ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে মাটির পুষ্টি-প্রবাহও নষ্ট হয়। এতে ওই স্থানে ঘাস ও লতাপাতা জন্মাতে পারে না। ইউক্যালিপটাস গাছ বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখিদের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর।'

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করালগ্রাসে কৃষিজমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়ছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে আবাদি জমি, বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে এই গাছের বিস্তৃতি ক্রমেই বাড়ছে।
দ্রুত বেড়ে ওঠার কারণে এই গাছ অল্প দিনেই বিক্রি করা যায়। এ জন্য সাধারণ মানুষ পরিবেশের কথা না ভেবে লোভে পড়ে ক্ষতিকর ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাচ্ছে। সরকার মানুষ ও পরিবেশের কথা চিন্তা করে ২০০৮ সালে ইউক্যালিপটাস গাছের চারা উৎপাদন ও বিপণন নিষিদ্ধ করে। কিন্তু সঠিক মনিটরিং না থাকায় কোনো ক্রমেই বন্ধ হচ্ছে না এই গাছের উৎপাদন ও বিপণন।
এ উপজেলার কৃষকেরা বাড়তি আয়ের আশায় আবাদি জমি, বসতবাড়ি, জমির আইলে ও পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগান। এ ছাড়া সড়কগুলোতেও চোখে পড়ে সারি সারি ইউক্যালিপটাস গাছ। এই গাছ লাগানোর কারণে ওই অঞ্চলে ফলদ বৃক্ষের চারার সংকট এবং আশপাশের আবাদি জমির ফলন বিপর্যয়সহ জীববৈচিত্র্যে পড়েছে নানা নেতিবাচক প্রভাব। ফলদ গাছ কমে যাওয়ায় পুষ্টির অভাবে পাশাপাশি বাড়ছে অ্যাজমা, হাঁপানিসহ শ্বাসকষ্টজনিত রোগের প্রভাব।
পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছ মাটি থেকে অতিমাত্রায় পানি শোষণ করে। এই গাছ আশপাশের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ ফুট এলাকার পানি শোষণ করে ফেলে। একটি পূর্ণবয়স্ক ইউক্যালিপটাস গাছ ২৪ ঘণ্টায় ভূগর্ভ থেকে প্রায় ৯০ লিটার পানি শোষণ করে। ফলে জলবায়ুর জন্য এই গাছ মারাত্মকভাবে পরিবেশের বিপর্যয় ঘটাচ্ছে।
বেঁচে থাকার জন্য মানুষের প্রয়োজন অক্সিজেন, তেমনি ইউক্যালিপটাস গাছও বেশি পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন করার জন্য অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং অধিক পরিমাণে কার্বন ডাই-অক্সাইড ত্যাগ করে। সাধারণত গাছ কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে আর অক্সিজেন সরবরাহ করে পরিবেশ নির্মল ও প্রাণীকুলের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা করে। অথচ ইউক্যালিপটাস গাছ অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন করে। এর পাতা ও ডালপালা অজৈব পদার্থের মতো কাজ করে জমিকে অনুর্বর করে থাকে। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়।
উপজেলার বিজরুল গ্রামের কৃষক হেলাল উদ্দিন বলেন, 'আমার পতিত জমিতে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগাইছি। এ গাছ লাগালে যে ক্ষতি হয় তা জানি না। ইউক্যালিপটাস গাছ তাড়াতাড়ি বড় হয়, সে জন্য লাগাইছি।'
দলগাছা গ্রামের কৃষক মুনিরুজ্জামান বলেন, 'এত গাছ থাকতে সড়কের দুই পাশে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে। এই গাছ লাগানোর পর থেকে জমির ফলন কমে গেছে। সব সময় ধানখেতে গাছের পাতা পড়ে।'
উপজেলা বন কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, 'ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন কিংবা বিপণনে আমরা মানুষকে নিরুৎসাহিত করছি। আমাদের নার্সারিগুলোতে ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন করা হয় না।' এ উপজেলার অধিকাংশ সড়কে ইউক্যালিপটাস গাছ লাগানো হয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'এই গাছগুলো অনেক আগেই লাগানো হয়েছে। নতুন করে আমরা এই গাছ লাগানো বন্ধ করেছি এবং সাধারণ মানুষকে এই গাছ লাগাতে নিষেধ করি।'
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আদনান বাবু বলেন, 'ফসলি জমির জন্য ইউক্যালিপটাস গাছ খুবই ক্ষতিকর। এই গাছের পাতা পড়ে মাটির স্তর বিষাক্ত করে ফেলে। সড়ক ও জমির আইলে ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে কৃষকদের সোনালি ফসল অনেকাংশে কমে যাচ্ছে। ইউক্যালিপটাস গাছের কারণে মাটির পুষ্টি-প্রবাহও নষ্ট হয়। এতে ওই স্থানে ঘাস ও লতাপাতা জন্মাতে পারে না। ইউক্যালিপটাস গাছ বিভিন্ন পোকামাকড় ও পাখিদের জন্য যথেষ্ট ক্ষতিকর।'

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেগফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আজ শুক্রবার পাগলা থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মৃত নারীর স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ।
মৃত ব্যক্তিরা হলেন মর্জিনা বেগম (২৪) ও তাঁর মেয়ে ময়না (৩)।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, মৃত মর্জিনা বিরই গ্রামের সৌদিপ্রবাসী শাহীনের স্ত্রী। ছয় মাস ধরে মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন মর্জিনা। স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য শাহীন আড়াই মাস আগে দেশে ফেরেন। এরপর স্থানীয় কবিরাজ দিয়ে স্ত্রীর চিকিৎসা করাচ্ছিলেন তিনি। গতকাল বিকেলে শাহীন বাড়ি ফিরে দরজা বন্ধ পান। বেশ কিছু সময় ডাকাডাকি করে সাড়া না পেয়ে পাশের রুমের ওপর দিয়ে স্ত্রী ও সন্তানের ঝুলন্ত লাশ দেখে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। খবর পেয়ে পাগলা থানা-পুলিশ সন্ধ্যার দিকে ঘটনাস্থলে এসে ঘরে দরজা ভেঙে মা ও মেয়ের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যান।
প্রতিবেশী বাচ্চু মিয়া বলেন, ‘এই দম্পতির পারিবারিক কোনো সমস্যার কথা শুনি নাই। তবে কয়েক মাস ধরে মর্জিনা মানসিকভাবে অসুস্থ ছিলেন বলে তাঁর স্বামী প্রায়ই বলতেন।’
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস আলম বলেন, ‘মা ও শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করাল গ্রাসে কৃষি জমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পরেছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে এর বিস্তৃতি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে আবাদি জমি, বসত বাড়ি এবং সড়ক গুলোতে।
১৯ অক্টোবর ২০২১
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)। তিনি ওই এলাকার আইয়ুব আলীর ছেলে। তিনি চাতালটি ভাড়া নিয়ে ভুট্টা ও ধানের ব্যবসা করতেন।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি গোডাউন থেকে নিয়মিতভাবে ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি হচ্ছিল। এতে অতিষ্ঠ হয়ে খাইরুল ইসলাম নিজেই চোর ধরার জন্য রাত্রিকালীন পাহারাদারের কাজ শুরু করেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১১টার দিকে তিনি চাতালে আসেন।
আজ ভোর ৩টা নাগাদ কাদের চাতালের দায়িত্বে থাকা নাইট গার্ড চাতালে একটি মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। তিনি তাৎক্ষণিকভাবে অন্যান্য নাইট গার্ডকে খবর দেন। খবর পেয়ে খাইরুল ইসলামের পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে আসেন এবং তাঁকে শনাক্ত করেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়।
মৃত ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জানান, খাইরুল ইসলাম দীর্ঘদিন ধরে নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন। তাঁদের ধারণা, চাতালে অবস্থান করার সময় তিনি স্ট্রোক অথবা সুগার (ডায়াবেটিস) কমে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং পড়ে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়।
রহিমানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান হান্নু জানান, খাইরুল ইসলাম সাবেক সুগার মিলে কর্মরত ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর নেন। অবসরের পর তিনি সিজনভিত্তিক ধান, গম ও ভুট্টার ব্যবসা করতেন। চেয়ারম্যান নিশ্চিত করেন, তিনি ডায়াবেটিস, হার্টের রোগ ও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর থানার উপপরিদর্শক এমদাদুর রহমান বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করেছি। সুরতহাল রিপোর্টে নিহতের শরীরে কোনো রকম আঘাত বা অস্বাভাবিক কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরিবারের পক্ষ থেকেও কোনো অভিযোগ নেই।’

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করাল গ্রাসে কৃষি জমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পরেছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে এর বিস্তৃতি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে আবাদি জমি, বসত বাড়ি এবং সড়ক গুলোতে।
১৯ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত ব্যক্তিরা হলো মো. শহিদুল ইসলাম (৪০) ও তাঁর ছেলে মো. শিয়াব মিয়া (১৪)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সর্বানন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. জহুরুল ইসলাম। মৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের বরাতে তিনি বলেন, ধানখেতে পানি দেওয়ার জন্য সকাল ১০টার দিকে বিদ্যুৎ-চালিত সেচযন্ত্র নিয়ে পুকুরপাড়ে যায় বাবা ও ছেলে। ঘণ্টাখানেক পরে শিয়াবের মা ওই পুকুরপাড়ে যান। তিনি সেখানে ছেলের লাশ দেখতে পেয়ে চিৎকার করেন। পরে স্থানীয় লোকজন এসে শিয়াবের লাশ বাড়িতে নেন। এর কিছুক্ষণ পরে শহিদুল ইসলামের খোঁজে পুকুরপাড়ে আবারও যান তাঁর স্বজনেরা। তখন তাঁর লাশও পুকুরে পাওয়া যায়।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিদ্যুৎচালিত সেচপাম্পে বিদ্যুতায়িত বাবা ও ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে।’

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করাল গ্রাসে কৃষি জমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পরেছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে এর বিস্তৃতি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে আবাদি জমি, বসত বাড়ি এবং সড়ক গুলোতে।
১৯ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় জামাল ফকির (২৮) নামের নববিবাহিত এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিয়ে করে বউ নিয়ে আসেন জামাল ফকির। বাসর রাত শেষে আজ সকালে বসতবাড়ির আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে।
ওই নববধূ বলেন, ‘সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি, আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।’
মৃত জামালের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, ‘আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিল না। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটল, বুঝে উঠতে পারছি না।’
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ওই ছেলে বিয়ে করেন। আজ সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পায় পরিবার। ধারণা করা হচ্ছে, যুবক আত্মহত্যা করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

বগুড়ার নন্দীগ্রামে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ও বিপণন। ইউক্যালিপটাস গাছের করাল গ্রাসে কৃষি জমি ও পরিবেশের ওপর মারাত্মক প্রভাব পরেছে। কোনোভাবেই ইউক্যালিপটাস গাছের উৎপাদন ঠেকানো যাচ্ছে না। ফলে এর বিস্তৃতি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে আবাদি জমি, বসত বাড়ি এবং সড়ক গুলোতে।
১৯ অক্টোবর ২০২১
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে মা ও শিশুর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পাগলা থানার দত্তের বাজার ইউনিয়নের বিরই গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করে পুলিশ।
২৩ মিনিট আগে
ভুট্টা ও ধানের বস্তা চুরি ঠেকাতে রাতে নিজের চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছে এক প্রবীণ ব্যবসায়ীর। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের মথুরাপুর মাস্টারপাড়ার কাদের চাতালে আজ শুক্রবার ভোরে ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত ব্যবসায়ীর নাম খায়রুল ইসলাম (৭২)।
৩০ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে সেচযন্ত্র চালু করতে গিয়ে বিদ্যুতায়িত হয়ে বাবা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের পশ্চিম বাছহাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৬ মিনিট আগে