গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চরাঞ্চলে জরুরি ও গর্ভবতী মায়েদের পরিবহনকাজে ব্যবহারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি নৌ-অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে সেটি অযত্ন-অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘ দেড় বছরেও এই নৌ-অ্যাম্বুলেন্স চরাঞ্চলের কোনো জরুরি রোগী পরিবহন করতে পারেনি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে দেওয়া হলেও চরাঞ্চলের মানুষ জানে না তাদের জরুরি সেবার জন্য নৌ-অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। তবে প্রমোদভ্রমণের জন্য মাঝেমধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তারা নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা গলাচিপা উপজেলার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও গর্ভবতী মায়েদের সেবার ব্যবস্থার জন্য একটি আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপহারস্বরূপ গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত একটি অত্যাধুনিক নৌ-অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়। তবে নৌ-অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার দেড় বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখনো কোনো চরাঞ্চলের রোগীকে পরিবহন করতে পারেনি এটি।
চরকাজল ইউনিয়নের আবু নাইম বলেন, ‘আমাদের জানা নেই জরুরি সেবার জন্য গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নৌ-অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি যদি চলমান থাকত, তাহলে চরকাজল ও চরবিশ্বাসের মানুষের জন্য অনেক উপকার হতো। দ্বীপের মানুষ কম খরচে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা নিতে পারত।
চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তোফাজ্জেল হোসাইন বাবুল বলেন, ‘একটি নৌ-অ্যাম্বুলেন্স ছিল চরাঞ্চলের জন্য। জরুরি ও গর্ভবতী মায়েদের পরিবহনের জন্য এখন আছে কি না, তা আমার জানা নেই। তবে শুনেছি তেল খরচ বেশি বলে চরাঞ্চলের মানুষ নৌ-অ্যাম্বুলেন্সের সাহায্য নিচ্ছে না।’
গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি পাওয়ার পর চরাঞ্চলের মানুষকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে অ্যাম্বুলেন্সটির ইঞ্জিনের ডায়নামো নষ্ট হওয়ার কারণে এটি ঘাটে পড়ে আছে।’
প্রমোদ ভ্রমণের কথা অস্বীকার করে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবার কাজে নদী পাড়ি দিয়ে চরাঞ্চলে দু-একবার নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করা হয়েছিল।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিষ কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চরকাজল ও চরবিশ্বাস দুটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। আমি গলাচিপায় আসার আগে থেকেই নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি পড়ে আছে। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগীকে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। এখানে নদী প্রায় উত্তাল থাকে, তখন নৌ-অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হয়। এটি সংস্কার করার বিষয়ে আমি স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার চরাঞ্চলে জরুরি ও গর্ভবতী মায়েদের পরিবহনকাজে ব্যবহারের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি নৌ-অ্যাম্বুলেন্স উপহার দিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে সেটি অযত্ন-অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘ দেড় বছরেও এই নৌ-অ্যাম্বুলেন্স চরাঞ্চলের কোনো জরুরি রোগী পরিবহন করতে পারেনি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, অ্যাম্বুলেন্সটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে দেওয়া হলেও চরাঞ্চলের মানুষ জানে না তাদের জরুরি সেবার জন্য নৌ-অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। তবে প্রমোদভ্রমণের জন্য মাঝেমধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্মকর্তারা নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা গলাচিপা উপজেলার যোগাযোগবিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলের মানুষের স্বাস্থ্যসেবা ও গর্ভবতী মায়েদের সেবার ব্যবস্থার জন্য একটি আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপহারস্বরূপ গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত একটি অত্যাধুনিক নৌ-অ্যাম্বুলেন্স দেওয়া হয়। তবে নৌ-অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার দেড় বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হলেও এখনো কোনো চরাঞ্চলের রোগীকে পরিবহন করতে পারেনি এটি।
চরকাজল ইউনিয়নের আবু নাইম বলেন, ‘আমাদের জানা নেই জরুরি সেবার জন্য গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নৌ-অ্যাম্বুলেন্স রয়েছে। নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি যদি চলমান থাকত, তাহলে চরকাজল ও চরবিশ্বাসের মানুষের জন্য অনেক উপকার হতো। দ্বীপের মানুষ কম খরচে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাসেবা নিতে পারত।
চরবিশ্বাস ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তোফাজ্জেল হোসাইন বাবুল বলেন, ‘একটি নৌ-অ্যাম্বুলেন্স ছিল চরাঞ্চলের জন্য। জরুরি ও গর্ভবতী মায়েদের পরিবহনের জন্য এখন আছে কি না, তা আমার জানা নেই। তবে শুনেছি তেল খরচ বেশি বলে চরাঞ্চলের মানুষ নৌ-অ্যাম্বুলেন্সের সাহায্য নিচ্ছে না।’
গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি পাওয়ার পর চরাঞ্চলের মানুষকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে অ্যাম্বুলেন্সটির ইঞ্জিনের ডায়নামো নষ্ট হওয়ার কারণে এটি ঘাটে পড়ে আছে।’
প্রমোদ ভ্রমণের কথা অস্বীকার করে মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবার কাজে নদী পাড়ি দিয়ে চরাঞ্চলে দু-একবার নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি ব্যবহার করা হয়েছিল।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিষ কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চরকাজল ও চরবিশ্বাস দুটি বিচ্ছিন্ন দ্বীপ। আমি গলাচিপায় আসার আগে থেকেই নৌ-অ্যাম্বুলেন্সটি পড়ে আছে। অনেক সময় মুমূর্ষু রোগীকে গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। এখানে নদী প্রায় উত্তাল থাকে, তখন নৌ-অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হয়। এটি সংস্কার করার বিষয়ে আমি স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
কোস্ট গার্ড জানায়, এফবি জামিলা নামের ট্রলারটি ১৯ জুলাই চট্টগ্রামের ফিসারি ঘাট থেকে সমুদ্রে মাছ শিকারে যায়। একদিন পরই ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়। মোবাইল নেটওয়ার্ক না থাকায় তাঁরা তীরে যোগাযোগ করতে পারেনি। সমুদ্রে ভাসতে ভাসতে গতকাল তাঁরা নেটওয়ার্ক পেয়ে জাতীয় জরুরি সেবার ৯৯৯ নম্বরে ফোন কল করে সহযোগিতা..
২ মিনিট আগেপুশ ইনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ ব্যাটালিয়ন ৩৯ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মেহেদি হাসান। এর আগে গত ১১ জুলাই একই উপজেলার পানিহাতা সীমান্ত দিয়ে শিশুসহ ১০ নারী-পুরুষকে পুশ ইন করে বিএসএফ।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৭ ঘণ্টা আগে