উপকূলীয় জেলা বরগুনা
মনোতোষ হাওলাদার, বরগুনা
সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এমন চিত্র উপকূলীয় জেলা বরগুনার। যেখানে সুপেয় পানির তীব্র সংকট। এই সংকট নিরসনে অর্থ ব্যয় করা হলেও সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সুফল পায়নি ভুক্তভোগীরা।
শীত ও গ্রীষ্মে পানির চরম সংকটে ভোগে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। এই সংকট দূর করতে ‘উপকূলীয় জেলাসমূহে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তালিকা প্রস্তুত থেকে ট্যাংক বিতরণ পর্যন্ত পাঁচটি ধাপে দুর্নীতি হয়েছে। ঠিকাদারের সঙ্গে সমন্বয় করে খোদ জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অনেকটা না দেখার ভান করে আছেন দৃশ্যমান এসব দুর্নীতির ক্ষেত্রে।
পাঁচটি ধাপে ভয়াবহ দুর্নীতি
বরগুনায় উপকূলে বসবাসরত অন্তত ছয় লাখ মানুষ সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। এ সংকট নিরসনে ২০২২-২৩ ও ২৩-২৪ অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৭ হাজার ৫৬০ জনের নামের সুপারিশ করেন তৎকালীন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, বামনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইতুল ইসলাম লিটু ও প্রকল্পের আওতাধীন ইউপি চেয়ারম্যান এবং সদস্যরা।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, কালমেঘা, পাথরঘাটা সদর ও কাঁঠালতলি ইউনিয়ন, বরগুনা সদরের নলটোনা ও এম বালিয়াতলী ও বামনার ডৌয়াতলা ইউনিয়নে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের তালিকায় নাম নিশ্চিত করতে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে গ্রাহকের কাছ থেকে। যারা টাকা দিতে পারেনি, তাদের নাম আসেনি তালিকায়।
পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা ও প্রকল্পের আওতায় সুবিধাভোগীরা বলছেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম কবিরকে টাকা দিতে হয়েছে এই প্রকল্পের তালিকায় নাম ওঠাতে। তবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রাইসুল ইসলামের দাবি করেন, ‘প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এখনো কাজ চলমান আছে।’
তথ্য অধিকার আইনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, গত দুই অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায় টেন্ডার পায় বরগুনার কামাল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী কামাল হোসেন বলেন, ‘কিছু প্ল্যাটফর্ম বৃষ্টির মৌসুমে নির্মাণ করা হয়েছে, তাই সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত সবাই ট্যাংকসহ সবকিছুই পাবেন, একটু সময় লাগবে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, টেন্ডারের প্রথম বিল উত্তোলনের জন্য কিছু কিছু বাড়িতে ৩ হাজার লিটার পানি ধারণক্ষমতার ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন ঠিকাদার। তবে নিম্নমানের কাজ করায় ট্যাংক স্থাপনের আগেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে সেসব প্ল্যাটফর্ম। যেমন পাথরঘাটার চরদুয়ানী এলাকার মোস্তফা হাওলাদার বাড়ির মসজিদের সামনে এবং মিল্টন সমাদ্দারের বাড়ির মন্দিরের পেছনে দুটি ট্যাংক এবং শেড পাওয়ার কথা থাকলেও মসজিদ ও মন্দির ঘুরে দেখা যায়, আড়াই বছর আগে ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম করে চলে গেছে ঠিকাদার। এ ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ঠিকাদারের কথার সঙ্গে কাজের মিল নেই আরও বেশ কিছু জায়গায়। বরগুনা সদরের ৯ নম্বর এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের মাইঠা এলাকা। এই এলাকায় সুপেয় পানির কোনো সংকট নেই। অধিকাংশ বাড়িতে রয়েছে গভীর নলকূপ। এই এলাকার সচ্ছল বাসিন্দা আবুল হোসেন, ফরহাদ হোসেন, মনির খান, শহিদুল ইসলামসহ অসংখ্য পরিবারের নাম রয়েছে ওই তালিকায়। অথচ তালিকাভুক্তদের অনেকের বাড়িতে গভীর নলকূপ ও সুপেয় পানির পুকুর রয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি। বিষয়গুলো আমাকে জানতে হবে। না জেনে এ বিষয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।’
ভুগছে জনসাধারণ
বরগুনার পাথরঘাটার পদ্দা বেড়িবাঁধ থেকে পাশের গ্রামের পদ্দা এলাকায় সুপেয় পানি আনতে যান ৬০ বছরের বৃদ্ধ ধলু মিয়া। এক শিক্ষকের উদ্যোগে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপন করা ফিল্টার থেকে প্রতিদিন ৩৫ লিটার সুপেয় পানির জার কাঁধে নিয়ে হেঁটে বাড়ি ফেরেন তিনি। শুধু ধলুই নন, পদ্দা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দার সুপেয় পানি সংগ্রহের চিত্র এটি। কখনো দিনের শুরুতে আবার কখনো দিনের শেষে লাইনে দাঁড়িয়ে সুপেয় পানি সংগ্রহ করতে হয় তাঁদের।
এলাকাবাসী জানান, পানিতে লবণাক্ততা ও নলকূপ স্থাপনের সুযোগ না থাকায় বৃষ্টি মৌসুম শেষ হলেই এভাবে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের। পদ্দা এলাকার ধলু মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিবেরা এই প্রকল্পের সুবিধা পাই না। কারণ, টাকার বিনিময়ে তালিকা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার ও তার চ্যালারা।’
সুপেয় পানির সংকট নেই, এমন বাড়িতেও বৃষ্টির পানি ধরে রাখার জন্য ট্যাংক রাখা হয়েছে। এমন ট্যাংক দেওয়ার জন্য নেওয়া হয়েছে ঘুষ। এদিকে যেসব ট্যাংক দেওয়া হয়েছে, সেগুলো নিম্নমানের। কিছুদিন পরই সেসব ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এমন চিত্র উপকূলীয় জেলা বরগুনার। যেখানে সুপেয় পানির তীব্র সংকট। এই সংকট নিরসনে অর্থ ব্যয় করা হলেও সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সুফল পায়নি ভুক্তভোগীরা।
শীত ও গ্রীষ্মে পানির চরম সংকটে ভোগে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দারা। এই সংকট দূর করতে ‘উপকূলীয় জেলাসমূহে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের মাধ্যমে পানি সরবরাহ প্রকল্প’ নামে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার। অনুসন্ধানে দেখা যায়, তালিকা প্রস্তুত থেকে ট্যাংক বিতরণ পর্যন্ত পাঁচটি ধাপে দুর্নীতি হয়েছে। ঠিকাদারের সঙ্গে সমন্বয় করে খোদ জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা অনেকটা না দেখার ভান করে আছেন দৃশ্যমান এসব দুর্নীতির ক্ষেত্রে।
পাঁচটি ধাপে ভয়াবহ দুর্নীতি
বরগুনায় উপকূলে বসবাসরত অন্তত ছয় লাখ মানুষ সুপেয় পানির সংকটে রয়েছে। এ সংকট নিরসনে ২০২২-২৩ ও ২৩-২৪ অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৭ হাজার ৫৬০ জনের নামের সুপারিশ করেন তৎকালীন বরগুনা-১ আসনের সংসদ সদস্য ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, বরগুনা সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাচানুর রহমান রিমন, বামনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইতুল ইসলাম লিটু ও প্রকল্পের আওতাধীন ইউপি চেয়ারম্যান এবং সদস্যরা।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, কালমেঘা, পাথরঘাটা সদর ও কাঁঠালতলি ইউনিয়ন, বরগুনা সদরের নলটোনা ও এম বালিয়াতলী ও বামনার ডৌয়াতলা ইউনিয়নে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের তালিকায় নাম নিশ্চিত করতে ৩ থেকে ৬ হাজার টাকা পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে গ্রাহকের কাছ থেকে। যারা টাকা দিতে পারেনি, তাদের নাম আসেনি তালিকায়।
পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের বাসিন্দা ও প্রকল্পের আওতায় সুবিধাভোগীরা বলছেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম কবিরকে টাকা দিতে হয়েছে এই প্রকল্পের তালিকায় নাম ওঠাতে। তবে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী রাইসুল ইসলামের দাবি করেন, ‘প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এখনো কাজ চলমান আছে।’
তথ্য অধিকার আইনে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, গত দুই অর্থবছরে পৃথকভাবে তিনটি প্যাকেজে ৩৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকায় টেন্ডার পায় বরগুনার কামাল এন্টারপ্রাইজ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী কামাল হোসেন বলেন, ‘কিছু প্ল্যাটফর্ম বৃষ্টির মৌসুমে নির্মাণ করা হয়েছে, তাই সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকাভুক্ত সবাই ট্যাংকসহ সবকিছুই পাবেন, একটু সময় লাগবে।’
অনুসন্ধানে দেখা যায়, টেন্ডারের প্রথম বিল উত্তোলনের জন্য কিছু কিছু বাড়িতে ৩ হাজার লিটার পানি ধারণক্ষমতার ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছেন ঠিকাদার। তবে নিম্নমানের কাজ করায় ট্যাংক স্থাপনের আগেই ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে সেসব প্ল্যাটফর্ম। যেমন পাথরঘাটার চরদুয়ানী এলাকার মোস্তফা হাওলাদার বাড়ির মসজিদের সামনে এবং মিল্টন সমাদ্দারের বাড়ির মন্দিরের পেছনে দুটি ট্যাংক এবং শেড পাওয়ার কথা থাকলেও মসজিদ ও মন্দির ঘুরে দেখা যায়, আড়াই বছর আগে ট্যাংক রাখার প্ল্যাটফর্ম করে চলে গেছে ঠিকাদার। এ ছাড়া কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
ঠিকাদারের কথার সঙ্গে কাজের মিল নেই আরও বেশ কিছু জায়গায়। বরগুনা সদরের ৯ নম্বর এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের মাইঠা এলাকা। এই এলাকায় সুপেয় পানির কোনো সংকট নেই। অধিকাংশ বাড়িতে রয়েছে গভীর নলকূপ। এই এলাকার সচ্ছল বাসিন্দা আবুল হোসেন, ফরহাদ হোসেন, মনির খান, শহিদুল ইসলামসহ অসংখ্য পরিবারের নাম রয়েছে ওই তালিকায়। অথচ তালিকাভুক্তদের অনেকের বাড়িতে গভীর নলকূপ ও সুপেয় পানির পুকুর রয়েছে।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, ‘আমি সদ্য দায়িত্ব নিয়েছি। বিষয়গুলো আমাকে জানতে হবে। না জেনে এ বিষয়ে কিছু বলা ঠিক হবে না।’
ভুগছে জনসাধারণ
বরগুনার পাথরঘাটার পদ্দা বেড়িবাঁধ থেকে পাশের গ্রামের পদ্দা এলাকায় সুপেয় পানি আনতে যান ৬০ বছরের বৃদ্ধ ধলু মিয়া। এক শিক্ষকের উদ্যোগে ব্যক্তিগতভাবে স্থাপন করা ফিল্টার থেকে প্রতিদিন ৩৫ লিটার সুপেয় পানির জার কাঁধে নিয়ে হেঁটে বাড়ি ফেরেন তিনি। শুধু ধলুই নন, পদ্দা গ্রামের অধিকাংশ বাসিন্দার সুপেয় পানি সংগ্রহের চিত্র এটি। কখনো দিনের শুরুতে আবার কখনো দিনের শেষে লাইনে দাঁড়িয়ে সুপেয় পানি সংগ্রহ করতে হয় তাঁদের।
এলাকাবাসী জানান, পানিতে লবণাক্ততা ও নলকূপ স্থাপনের সুযোগ না থাকায় বৃষ্টি মৌসুম শেষ হলেই এভাবে ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের। পদ্দা এলাকার ধলু মিয়া বলেন, ‘আমরা গরিবেরা এই প্রকল্পের সুবিধা পাই না। কারণ, টাকার বিনিময়ে তালিকা করেছে আওয়ামী লীগ সরকার ও তার চ্যালারা।’
শিশুটির মা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী। শনিবার সন্ধ্যায় শিশুটিকে নিয়ে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর রাতে শিশুটিকে ফেলেই বাড়ি ফিরে যান মা। ওই সময় শিবচরের যাদুয়ারচর ব্রীজ সংলগ্ন রাস্তার পাশে বৃষ্টির মধ্যে বসা ছিল শিশুটি! পথচারীরা ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে শিশুটিকে দেখে পরিবারের খোঁজ করতে থাকে।
২৫ মিনিট আগেপ্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) হিসেবে সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে নতুন কোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান বা প্রকল্প স্থাপন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। ১২ মে এক প্রজ্ঞাপন জারি করে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ এবং অন্যতম বৃহত্তম শ্বাসমূলীয় বনের জন্য
৪ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জ জেলায় ১১৯টি ইটভাটা চলছে। এর মধ্যে ২৪টিই চলছে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়া। এসব ইটভাটার কালো ধোঁয়া, ধুলা-বালু আর বিষাক্ত গ্যাসে আশপাশের জমির ফসল, বসতবাড়ির গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ধোঁয়ায় ইটভাটার আশপাশের মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা জেলাব্যাপী আম পাড়ার ধুম পড়েছে। এবার আমের ব্যাপক ফলন হলেও দাম নিয়ে হতাশার কথা জানিয়েছেন চাষিরা। তাঁরা বলছেন, বাজারে পাইকারি যে দামে আম বিক্রি হচ্ছে, তাতে লাভ তো দূরের কথা, উৎপাদন খরচই উঠছে না।
৫ ঘণ্টা আগে