মুলাদী(বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রাখার ছয়দিন পর সাত শতাধিক গ্রাহককে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে সেই পাঁচ পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি।
গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের জয়ন্তী নদীর উত্তর পাড়ে ভেদুরিয়া, ছত্রিশ ভেদুরিয়া ও ষোলঘর এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়।
এর আগে ২০ নভেম্বর ‘মুলাদীতে কর্মীদের ওপর হামলায় বিদ্যুৎ বন্ধ, দুর্ভোগে ৭ শতাধিক গ্রাহক’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়।
গত ১৯ নভেম্বর গ্রাহকের কাছে পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মী আহতের অভিযোগে ওই তিন এলাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিল শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গোসাইরহাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। তবে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ চালু হলেও ভেদুরিয়া গ্রামের ছালাম মুন্সী, তাঁর ছেলে জহির মুন্সীসহ পাঁচ পরিবার সংযোগ পাননি বলে অভিযোগ করেছেন। তাদের মিটার ও তার খুলে নিয়ে যায় পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা।
ভেদুরিয়া গ্রামের বাহাউদ্দীন জানান, গত ১৯ নভেম্বর দুপুরে মিটার রিডার রুবেল মিয়া রিডিং সংগ্রহ করতে গেলে ভেদুরিয়া গ্রামের ছালাম মুন্সীর ছেলে জহির মুন্সীর সঙ্গে ঝামেলা হয়। বিষয়টি নিস্পত্তির জন্য গোসাইরহাট জোনাল অফিসের ডিজিএম ঘটনাস্থলে কর্মকর্তা ও লাইন ম্যানদের পাঠান। ওই সময়ে জহির মুন্সীর লোকজন হামলা চালিয়ে পল্লী বিদ্যুতের ছয় কর্মীকে আহত করেন।
ওই ঘটনার জের ধরে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন ছালাম মুন্সীসহ ৫ পরিবারের মিটার ও তার খুলে নেয় এবং তিন এলাকার ৭ শতাধিক গ্রাহকের বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়। এছাড়া একই পরিবারের সাত জনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলাও করেছেন পল্লী বিদ্যুতের লোকজনেরা। ২৫ নভেম্বর রাতে বিদ্যুৎ লাইন চালু করেন পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা।
এ ব্যাপারে ছালাম মুন্সী বলেন, ভুল বোঝাবুঝিতে পল্লী বিদ্যুতের লোকজনের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছে। তারা অবৈধভাবে মিটার ও তার খুলে নিয়েছেন আবার মামলাও করেছেন। পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
গোসাইরহাট জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. আব্দুল মতিন মিয়া বলেন, তিন এলাকায় সংযোগ চালু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনার নিস্পত্তি হলেই তাদের দ্রুত সংযোগ দেওয়া হবে।
বরিশালের মুলাদীতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রাখার ছয়দিন পর সাত শতাধিক গ্রাহককে সংযোগ দেওয়া হয়েছে। তবে যাদের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুতের কর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে সেই পাঁচ পরিবারকে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়নি।
গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের জয়ন্তী নদীর উত্তর পাড়ে ভেদুরিয়া, ছত্রিশ ভেদুরিয়া ও ষোলঘর এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হয়।
এর আগে ২০ নভেম্বর ‘মুলাদীতে কর্মীদের ওপর হামলায় বিদ্যুৎ বন্ধ, দুর্ভোগে ৭ শতাধিক গ্রাহক’ শিরোনামে আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়।
গত ১৯ নভেম্বর গ্রাহকের কাছে পল্লী বিদ্যুতের ৬ কর্মী আহতের অভিযোগে ওই তিন এলাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছিল শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির গোসাইরহাট পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। তবে এসব এলাকায় বিদ্যুৎ চালু হলেও ভেদুরিয়া গ্রামের ছালাম মুন্সী, তাঁর ছেলে জহির মুন্সীসহ পাঁচ পরিবার সংযোগ পাননি বলে অভিযোগ করেছেন। তাদের মিটার ও তার খুলে নিয়ে যায় পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা।
ভেদুরিয়া গ্রামের বাহাউদ্দীন জানান, গত ১৯ নভেম্বর দুপুরে মিটার রিডার রুবেল মিয়া রিডিং সংগ্রহ করতে গেলে ভেদুরিয়া গ্রামের ছালাম মুন্সীর ছেলে জহির মুন্সীর সঙ্গে ঝামেলা হয়। বিষয়টি নিস্পত্তির জন্য গোসাইরহাট জোনাল অফিসের ডিজিএম ঘটনাস্থলে কর্মকর্তা ও লাইন ম্যানদের পাঠান। ওই সময়ে জহির মুন্সীর লোকজন হামলা চালিয়ে পল্লী বিদ্যুতের ছয় কর্মীকে আহত করেন।
ওই ঘটনার জের ধরে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন ছালাম মুন্সীসহ ৫ পরিবারের মিটার ও তার খুলে নেয় এবং তিন এলাকার ৭ শতাধিক গ্রাহকের বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়। এছাড়া একই পরিবারের সাত জনসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলাও করেছেন পল্লী বিদ্যুতের লোকজনেরা। ২৫ নভেম্বর রাতে বিদ্যুৎ লাইন চালু করেন পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা।
এ ব্যাপারে ছালাম মুন্সী বলেন, ভুল বোঝাবুঝিতে পল্লী বিদ্যুতের লোকজনের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছে। তারা অবৈধভাবে মিটার ও তার খুলে নিয়েছেন আবার মামলাও করেছেন। পল্লী বিদ্যুৎ সংযোগ না দিলে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
গোসাইরহাট জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. আব্দুল মতিন মিয়া বলেন, তিন এলাকায় সংযোগ চালু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের সঙ্গে অপ্রীতিকর ঘটনার নিস্পত্তি হলেই তাদের দ্রুত সংযোগ দেওয়া হবে।
পতিত আওয়ামী সরকারের আমলে সিলেটের বহুল আলোচিত প্রভাবশালী পরিবহন শ্রমিকনেতা সেলিম আহমদ ফলিক ও রুনু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার সকালে বিস্ফোরক ও ভাঙচুরের মামলায় জামিন নিতে গেলে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক শরীফুল হক আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১ মিনিট আগেনাসির উদ্দিন বলেন, ‘আজ কাজী আমজাদ সাইদ (২০) ও সবুজা বেগম (৪০) নামের দুজনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আমজাদ ঘটনার সময় উদ্ধার করতে গিয়ে আহত হয়েছিলেন। আর সবুজা বেগম স্কুলে আয়ার কাজ করতেন। গতকাল আয়ান খান (১২) ও রাফসি (১২) নামের দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল।’
২১ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে পিয়াইন নদ থেকে মুকিত আহমদ (১৮) নাম এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৭ জুলাই) সকালে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মো. তোফায়েল আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করে।
২৮ মিনিট আগেসান্তাহার রেলওয়ে থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সান্তাহার জংশন স্টেশনে প্রবেশ করছিল। সেই মুহূর্তে মোটরসাইকেল আরোহী নাসিম মাহমুদ জয় রেলক্রসিং দিয়ে দ্রুত পার হতে গেলে ওই ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে
২৯ মিনিট আগে