তালতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার তালতলীতে হাত-মুখ বেঁধে এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য এনায়েত পিয়াদার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ চারজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে ওই নারীকে ধর্ষণ করা হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। অভিযুক্ত এনায়েত পিয়াদা ছোটবগী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। অন্য আসামিদের পরিচয় জানা যায়নি।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ওই নারী বাবার বাড়িতে থাকেন। দীর্ঘদিন ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদা তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে গতকাল দিবাগত রাতে ইউপি সদস্যসহ পাঁচ-ছয়জন সিঁধ কেটে ওই মহিলার ঘরে ঢোকেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাঁর হাত, মুখ ও পা রশি দিয়ে বেঁধে ফেলে ইউপি সদস্যসহ তিনজনে তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরে তাঁরা পালিয়ে পান। যাওয়ার সময় ঘরে থাকা ৪৩ হাজার টাকা নিয়ে যান অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
পরে স্থানীয়রা ছুটে এসে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ অজ্ঞাতনামা চারজনকে আসামি করে তালতলী থানায় মামলা করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ওই নারীর ভাই বলেন, ‘ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদার নেতৃত্বে আমাকে ও আমার বোনের মেয়েকে হাত-পা বেঁধে একটি রুমে আটকে রাখে। অন্য একটি রুমে আমার বোনকে ধর্ষণ করে। যা আমি তাদের ধস্তাধস্তির শব্দে অনুমান করি।’
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘স্বামীর সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর আমি আমার বাবার বাড়িতে থাকি। ইউপি সদস্য এনায়েত আমাকে কুপ্রস্তাব দেয়। আমি রাজি না হওয়ায় রাতে সিঁধ কেটে আমার ঘরে ঢুকে হাত, মুখ ও পা বেঁধে ইউপি সদস্যসহ তিনজন লোক আমাকে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়। এ বিষয়টি কোথাও বললে আমার ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করার হুমকি দিয়ে যায় তারা। তবে ইউপি সদস্য ছাড়া কাউকে চিনি না। আমি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদা বলেন, ‘বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমাকে ফাঁসানোর জন্য এসব বলা হচ্ছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এতে ইউপি সদস্যসহ চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। ওই নারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বরগুনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
বরগুনার তালতলীতে হাত-মুখ বেঁধে এক নারীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য এনায়েত পিয়াদার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ চারজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত দুইটার দিকে উপজেলার ছোটবগী ইউনিয়নে সিঁধ কেটে ঘরে ঢুকে ওই নারীকে ধর্ষণ করা হয় বলে মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে। অভিযুক্ত এনায়েত পিয়াদা ছোটবগী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। অন্য আসামিদের পরিচয় জানা যায়নি।
মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ওই নারী বাবার বাড়িতে থাকেন। দীর্ঘদিন ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদা তাঁকে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন। কোনো সাড়া না পেয়ে একপর্যায়ে গতকাল দিবাগত রাতে ইউপি সদস্যসহ পাঁচ-ছয়জন সিঁধ কেটে ওই মহিলার ঘরে ঢোকেন। কিছু বুঝে ওঠার আগেই তাঁর হাত, মুখ ও পা রশি দিয়ে বেঁধে ফেলে ইউপি সদস্যসহ তিনজনে তাঁকে ধর্ষণ করেন। পরে তাঁরা পালিয়ে পান। যাওয়ার সময় ঘরে থাকা ৪৩ হাজার টাকা নিয়ে যান অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
পরে স্থানীয়রা ছুটে এসে ৯৯৯ নম্বরে ফোন করলে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ওই নারীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ অজ্ঞাতনামা চারজনকে আসামি করে তালতলী থানায় মামলা করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ওই নারীর ভাই বলেন, ‘ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদার নেতৃত্বে আমাকে ও আমার বোনের মেয়েকে হাত-পা বেঁধে একটি রুমে আটকে রাখে। অন্য একটি রুমে আমার বোনকে ধর্ষণ করে। যা আমি তাদের ধস্তাধস্তির শব্দে অনুমান করি।’
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘স্বামীর সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হওয়ার পর আমি আমার বাবার বাড়িতে থাকি। ইউপি সদস্য এনায়েত আমাকে কুপ্রস্তাব দেয়। আমি রাজি না হওয়ায় রাতে সিঁধ কেটে আমার ঘরে ঢুকে হাত, মুখ ও পা বেঁধে ইউপি সদস্যসহ তিনজন লোক আমাকে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে যায়। এ বিষয়টি কোথাও বললে আমার ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করার হুমকি দিয়ে যায় তারা। তবে ইউপি সদস্য ছাড়া কাউকে চিনি না। আমি বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছি।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য এনায়েত পিয়াদা বলেন, ‘বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমাকে ফাঁসানোর জন্য এসব বলা হচ্ছে।’
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। এতে ইউপি সদস্যসহ চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। ওই নারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য বরগুনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
রিমান্ড আবেদনে মোখলেসুর রহমান বলেন, জানে আলম অপুর নেতৃত্বেই শাম্মী আহমেদের বাসায় চাঁদাবাজি হয়। ঘটনার সময় পাঁচজন গ্রেপ্তার হলেও অপু সেখান থেকে পালিয়ে যান। তাঁর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ দল দেশের বিরাজমান পরিস্থিতিতে গুলশানের বিভিন্ন ব্যক্তির কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। অপু ও তাঁর সহযোগীরা এতটাই
২১ মিনিট আগেমাদারীপুরে কুমার নদে বালু উত্তোলনকারীদের ধাওয়া দিয়ে তাড়িয়ে ড্রেজার মেশিনে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে উত্তেজিত জনতা। গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে সদর উপজেলার শিরখাড়া ইউনিয়নের শ্রীনদী ইউনিয়নের রায়েরকান্দি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ এবং ত্রিশালে পৃথক দুটি ধর্ষণ মামলার দুজন আসামিকে গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১৪। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে র্যাব।
৩৯ মিনিট আগেকক্সবাজারের রামু উপজেলার রশিদ নগরে ট্রেনের ধাক্কায় ঘটনাস্থলে একই পরিবারের ৪ জনসহ অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে দুটি শিশু, দুই নারী রয়েছেন।
৪১ মিনিট আগে