পবিপ্রবি সংবাদদাতা
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ আল জামানের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রার শাখার এক কর্মকর্তাকে চড়থাপ্পড় মারার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে ওই কর্মকর্তার কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
কমিটির আহ্বায়ক হলেন কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. দেলোয়ার হোসেন, সদস্যসচিব প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন হোসেন খান ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. আমিনুল ইসলাম। তাঁদের আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে ভুক্তভোগী (সেকশন অফিসার) সাকিন রহমান অভিযোগ করে বলেন, ‘কোনো প্রকার উসকানি ছাড়াই মাহমুদ আল জামান এসে আমাকে চড়থাপ্পড় মারেন। এটি একজন কর্মকর্তার জন্য চরম নিন্দনীয় আচরণ। আমি চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।’
একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যোগদানের পর থেকে মাহমুদ আল জামান বারবার আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। এর ফলে প্রশাসনিক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং কর্মকর্তাদের মধ্যে তাঁর প্রতি ক্ষোভ রয়েছে।
অপর দিকে অভিযোগের কথা স্বীকার করে সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে চড়থাপ্পড় মেরে ফেলেছি। আমার ভুল হয়েছে। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। আশা করছি, তদন্ত কমিটি নিরপেক্ষভাবে ঘটনা উদ্ঘাটন করবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনোভাবেই বরদাশত করবে না। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) সহকারী রেজিস্ট্রার (খণ্ডকালীন) মাহমুদ আল জামানের বিরুদ্ধে রেজিস্ট্রার শাখার এক কর্মকর্তাকে চড়থাপ্পড় মারার অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে ওই কর্মকর্তার কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
কমিটির আহ্বায়ক হলেন কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. দেলোয়ার হোসেন, সদস্যসচিব প্রক্টর অধ্যাপক আবুল বাশার খান। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে আছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মুহসিন হোসেন খান ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার ড. আমিনুল ইসলাম। তাঁদের আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।
জানতে চাইলে ভুক্তভোগী (সেকশন অফিসার) সাকিন রহমান অভিযোগ করে বলেন, ‘কোনো প্রকার উসকানি ছাড়াই মাহমুদ আল জামান এসে আমাকে চড়থাপ্পড় মারেন। এটি একজন কর্মকর্তার জন্য চরম নিন্দনীয় আচরণ। আমি চাই দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।’
একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যোগদানের পর থেকে মাহমুদ আল জামান বারবার আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেছেন। এর ফলে প্রশাসনিক পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং কর্মকর্তাদের মধ্যে তাঁর প্রতি ক্ষোভ রয়েছে।
অপর দিকে অভিযোগের কথা স্বীকার করে সহকারী রেজিস্ট্রার মাহমুদ আল জামান বলেন, ‘আমার মানসিক অবস্থা ভালো ছিল না। কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে চড়থাপ্পড় মেরে ফেলেছি। আমার ভুল হয়েছে। ভবিষ্যতে আর এমন হবে না।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি নষ্ট করে। আশা করছি, তদন্ত কমিটি নিরপেক্ষভাবে ঘটনা উদ্ঘাটন করবে।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী রফিকুল ইসলাম বলেন, শৃঙ্খলাভঙ্গের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনোভাবেই বরদাশত করবে না। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
যশোরে সাম্প্রতিক সময়ে খুনাখুনির পাশাপাশি চুরি-ছিনতাই বেড়ে গেছে। এমনকি প্রকাশ্যে দিনদুপুরে ঘটছে খুনের ঘটনা। সর্বশেষ এক দিনের ব্যবধানে দুটি হত্যাকাণ্ড ঘটে গেছে। এ নিয়ে গত মে থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ মাসে ২৩ জন হত্যার শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া রাত নামলেই ছিনতাই ও চুরি হচ্ছে অহরহ।
১০ মিনিট আগেসীমান্তঘেঁষা জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদীপথে সাঁতরে অবৈধভাবে গরু-মহিষ ও মাদকদ্রব্য আনতে গিয়ে রাখাল হতাহত ও নিখোঁজের ঘটনা যেন এখন নিত্যকার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা গেছে, অর্থের লোভে চোরাকারবারিদের হয়ে কাজ করতে গিয়ে প্রাণ দিতে হচ্ছে বাংলাদেশি রাখালদের।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর মৌচাকে ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে একটি প্রাইভেটকার থেকে দুজনের লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি হত্যাকাণ্ড বলে সন্দেহ করছে নিহতদের স্বজনেরা। মরদেহের শরীরে রক্ত ও মুখ ফোলা দেখেই এই সন্দেহ তাঁদের।
৩৫ মিনিট আগে‘আমাদের ছেলে শহীদ আজিজুল ইসলাম ৩০ পারা কোরআনের হাফেজ। তার লাশ তুললে তিনটা কবর খুঁড়তে হবে। একটায় থাকব ছেলে। বাকি দুটায় আমরা স্বামী-স্ত্রী। জীবন থাকতে কবর থেকে হাফেজ ছেলের লাশ তুলতে দেব না।’ জুলাই আন্দোলনে শহীদ আজিজুল ইসলামের বাবা আব্দুর রহিম ও মা রেজিয়া বেগম এমন কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগে