প্রতিনিধি, বরিশাল
রপ্তানিমুখী শিল্প–কারখানার কর্মীদের কর্মস্থলে ফিরতে গতকাল শনিবার রাত ৮টা থেকে নৌযান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিল করার কথা বলা হলেও যাত্রীদের চাপ থাকায় সময় বাড়িয়ে আগামীকাল সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও লঞ্চ ছাড়তে রাজি হননি বরিশালের অধিকাংশ মালিক। বিভাগীয় শহর বরিশালের নৌবন্দরে নয়টি লঞ্চ থাকলেও একটি লঞ্চও ছাড়েনি। অনেকেই ঘাটে এসে ফিরে গেছেন।
আজ বেলা ১২টায় বরিশাল নৌবন্দরে গিয়ে দেখা গেছে, লঞ্চ ছাড়বে এমন আশায় শতাধিক যাত্রী অপেক্ষা করছেন। ঘাট ইজারা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী মো. হানিফ জানান, সকাল থেকে যাত্রীরা এসে ফিরে যাচ্ছেন। একটি লঞ্চও ছেড়ে যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বেলা ১২টার দিকে বরগুনা থেকে ঢাকামুখী দুটি লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দর থেকে কিছু যাত্রী নিয়ে গেছে। বরিশাল থেকে ঢাকার কোনো লঞ্চ ছাড়বে কি–না এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেননি তিনি। তবে নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজ বলেন, লঞ্চ মালিকেরা চাইলে সন্ধ্যায় একটি লঞ্চ ছাড়তে পারে।
জানা গেছে, ভোলা থেকে আটটি এবং বরগুনা ও পিরোজপুর থেকে দুটি করে লঞ্চ আজ সকালে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। সবগুলো লঞ্চ যাত্রীতে পূর্ণ ছিল। আর লঞ্চ বন্ধ থাকায় বরিশাল নগরীর নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে দেখা গেছে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড়। সেখানে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে দেখা গেছে, প্রতি মিনিটে দুটি করে বাস যাত্রী নিয়ে মাওয়া ফেরিঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে।
লঞ্চ না ছাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে লঞ্চ মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ–সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, সরকার লঞ্চ ছাড়তে বললেও দেরিতে বলেছে। যাত্রীরা বাসে রাজধানীতে গেছেন। তিনি দাবি করেন, বন্দরে তেমন যাত্রী আসেনি। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু লঞ্চ ছাড়তে পারে, কিছু যাত্রীও আসতে পারে নৌ বন্দরে। তবে তা অল্প।
সাইদুর রহমান বলেন, কম যাত্রী এবং লঞ্চের স্টাফ সংকটের কারণে শনিবার রাত থেকে লঞ্চ ছাড়তে পারেননি। সরকার আগে বললে যাত্রী হয়রানি হতো না। বরিশাল নৌবন্দের তো আজ সকালেও যাত্রী দেখা গেছে– এ বিষয়ে লঞ্চ মালিক নেতা রিন্টু বলেন, ১০০–২০০ যাত্রী বিবেচনার মধ্যে পড়ে না।
ঢাকা–বরিশাল রুটের সুরভী লঞ্চ কোম্পানির অন্যতম পরিচালক রিয়াজ উল কবির বলেন, ৫ আগস্ট পর্যন্ত লকডাউন। তাই অধিকাংশ জনবল ছুটিতে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক মাস্টার–ড্রাইভার নেই। দুজন মাস্টার ও দুজন ড্রাইভার ছাড়া লঞ্চ চালানো যায় না। তাই লঞ্চে যাত্রী পরিবহন করা সম্ভব না।
সুন্দরবন ১০ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ১০–১২ ঘণ্টার জন্য মালিক লঞ্চ ছাড়বে নাকি? আর যাত্রী পাবে কোথায়? মালিকেরা কোনো সময় লোকসান দিতে রাজি নয়। মালিক জাহাজ না চালালে কী করার আছে। তবে মাস্টাররা ২৪ ঘণ্টার জন্য প্রস্তুত আছেন, মালিক বললে লঞ্চ চালানো যেত।
রপ্তানিমুখী শিল্প–কারখানার কর্মীদের কর্মস্থলে ফিরতে গতকাল শনিবার রাত ৮টা থেকে নৌযান চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার বেলা ১২টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ শিথিল করার কথা বলা হলেও যাত্রীদের চাপ থাকায় সময় বাড়িয়ে আগামীকাল সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও লঞ্চ ছাড়তে রাজি হননি বরিশালের অধিকাংশ মালিক। বিভাগীয় শহর বরিশালের নৌবন্দরে নয়টি লঞ্চ থাকলেও একটি লঞ্চও ছাড়েনি। অনেকেই ঘাটে এসে ফিরে গেছেন।
আজ বেলা ১২টায় বরিশাল নৌবন্দরে গিয়ে দেখা গেছে, লঞ্চ ছাড়বে এমন আশায় শতাধিক যাত্রী অপেক্ষা করছেন। ঘাট ইজারা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী মো. হানিফ জানান, সকাল থেকে যাত্রীরা এসে ফিরে যাচ্ছেন। একটি লঞ্চও ছেড়ে যায়নি। বিআইডব্লিউটিএর নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, বেলা ১২টার দিকে বরগুনা থেকে ঢাকামুখী দুটি লঞ্চ বরিশাল নৌবন্দর থেকে কিছু যাত্রী নিয়ে গেছে। বরিশাল থেকে ঢাকার কোনো লঞ্চ ছাড়বে কি–না এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু জানাতে পারেননি তিনি। তবে নৌবন্দর কর্মকর্তা মোস্তাফিজ বলেন, লঞ্চ মালিকেরা চাইলে সন্ধ্যায় একটি লঞ্চ ছাড়তে পারে।
জানা গেছে, ভোলা থেকে আটটি এবং বরগুনা ও পিরোজপুর থেকে দুটি করে লঞ্চ আজ সকালে যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে। সবগুলো লঞ্চ যাত্রীতে পূর্ণ ছিল। আর লঞ্চ বন্ধ থাকায় বরিশাল নগরীর নথুল্লাবাদ কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালে দেখা গেছে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড়। সেখানে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে দেখা গেছে, প্রতি মিনিটে দুটি করে বাস যাত্রী নিয়ে মাওয়া ফেরিঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে।
লঞ্চ না ছাড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে লঞ্চ মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ–সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, সরকার লঞ্চ ছাড়তে বললেও দেরিতে বলেছে। যাত্রীরা বাসে রাজধানীতে গেছেন। তিনি দাবি করেন, বন্দরে তেমন যাত্রী আসেনি। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু লঞ্চ ছাড়তে পারে, কিছু যাত্রীও আসতে পারে নৌ বন্দরে। তবে তা অল্প।
সাইদুর রহমান বলেন, কম যাত্রী এবং লঞ্চের স্টাফ সংকটের কারণে শনিবার রাত থেকে লঞ্চ ছাড়তে পারেননি। সরকার আগে বললে যাত্রী হয়রানি হতো না। বরিশাল নৌবন্দের তো আজ সকালেও যাত্রী দেখা গেছে– এ বিষয়ে লঞ্চ মালিক নেতা রিন্টু বলেন, ১০০–২০০ যাত্রী বিবেচনার মধ্যে পড়ে না।
ঢাকা–বরিশাল রুটের সুরভী লঞ্চ কোম্পানির অন্যতম পরিচালক রিয়াজ উল কবির বলেন, ৫ আগস্ট পর্যন্ত লকডাউন। তাই অধিকাংশ জনবল ছুটিতে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক মাস্টার–ড্রাইভার নেই। দুজন মাস্টার ও দুজন ড্রাইভার ছাড়া লঞ্চ চালানো যায় না। তাই লঞ্চে যাত্রী পরিবহন করা সম্ভব না।
সুন্দরবন ১০ লঞ্চের মাস্টার মজিবর রহমান বলেন, ১০–১২ ঘণ্টার জন্য মালিক লঞ্চ ছাড়বে নাকি? আর যাত্রী পাবে কোথায়? মালিকেরা কোনো সময় লোকসান দিতে রাজি নয়। মালিক জাহাজ না চালালে কী করার আছে। তবে মাস্টাররা ২৪ ঘণ্টার জন্য প্রস্তুত আছেন, মালিক বললে লঞ্চ চালানো যেত।
গোপালগঞ্জে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে তিনজন হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ১৪ জন যাত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গরুর নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল সাড়ে ৪টায় এ নিলাম হয়। এতে ২টি গাভি ও ১টি বাছুর চট্টগ্রাম আদালতেরই আইনজীবী মোহাম্মদ ফরহাদুল আলম কিনে নেন।
১ ঘণ্টা আগেনাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর রিমি খাতুন নামের এক শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনানীতে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আনুমানিক ৩২ বছর বয়সী ওই নারীর পরিচয় জানা যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে নৌবাহিনী সদর দপ্তরের সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় পুলিশ সদস্যরা ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ভোর ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা
১ ঘণ্টা আগে