ভোলা প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলায় বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় বড় বড় গাছপালা উপড়ে পড়েছে। উপড়ে গেছে বিদ্যুতের খুঁটিও। বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে অনেক এলাকা। আর অতিরিক্ত জোয়ারে চরাঞ্চলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ।
ওয়েস্ট জোন ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ওজোপাডিকো) ভোলার উপসহকারী প্রকৌশলী দুলাল চন্দ্র দে জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ভোলার বিভিন্ন এলাকায় বড় বড় গাছপালা বিদ্যুতের তারে উপড়ে পড়েছে। কোথাও কোথাও বিদ্যুতের খুঁটিও উপড়ে পড়েছে। ভোলার সদর উপজেলা গণপূর্ত অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে বড় গাছ পড়ে থাকায় শহরের যুগিরঘোলসহ কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে ভোলা সদর রোডসহ কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ বন্ধ রয়েছে, সেসব এলাকায় খুব শিগগির সরবরাহ করা হবে।
ভোলার চরফ্যাশন উপকূলের নিম্নাঞ্চলসহ পুরো জেলায় টানা বৃষ্টি ও তীব্র বাতাস হচ্ছে। সদর উপজেলার বঙ্গের চর, মাঝের চর, চর চটকিমারা, মদনপুর, চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকরিমুকরি, পাতিলা, ঢালচর ও চর নিজাম, তজুমদ্দিন উপজেলার চর জহিরুদ্দিন, মনপুরা উপজেলার কলাতলীর চরসহ অনেক চর প্লাবিত হয়েছে। এই চরগুলোতে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
চর কুকরিমুকরি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাসেম মহাজন জানান, চর পাতিলার প্রায় ৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা মাইকিং করে নিরাপদে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বলছেন। কিন্তু তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে নারাজ।
ঢালচর ইউপির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম হাওলাদার জানান, তাঁর ইউনিয়নের মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় হয়ে পড়েছে। এখানে পানিবন্দী হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পারছে না নৌযানের অভাবে। বৈরী আবহাওয়ায় কোনো নৌযান পাওয়া যাচ্ছে না।
নদী উত্তাল থাকায় ভোলা-ঢাকা, ভোলা-লক্ষ্মীপুর, ভোলা-বরিশালসহ জেলার অভ্যন্তরীণ সব রুটের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলার পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম জানান, নদী উত্তাল হয়ে পড়ায় আজ সোমবার সকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভোলার সব রুটে সব ধরনের নৌচলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী জানিয়েছেন, জেলার ৭৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলায় মোট আটটি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। ১৩ হাজার ৬৬০ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। জেলার ৭০ ইউনিয়ন ও সাত উপজেলায় একটি করে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে উপকূলীয় দ্বীপ জেলা ভোলায় বেশ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সদরসহ বিভিন্ন উপজেলায় বড় বড় গাছপালা উপড়ে পড়েছে। উপড়ে গেছে বিদ্যুতের খুঁটিও। বিদ্যুৎ-বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে অনেক এলাকা। আর অতিরিক্ত জোয়ারে চরাঞ্চলে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ।
ওয়েস্ট জোন ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ওজোপাডিকো) ভোলার উপসহকারী প্রকৌশলী দুলাল চন্দ্র দে জানান, ঘূর্ণিঝড়ে ভোলার বিভিন্ন এলাকায় বড় বড় গাছপালা বিদ্যুতের তারে উপড়ে পড়েছে। কোথাও কোথাও বিদ্যুতের খুঁটিও উপড়ে পড়েছে। ভোলার সদর উপজেলা গণপূর্ত অধিদপ্তর কার্যালয়ের সামনে বড় গাছ পড়ে থাকায় শহরের যুগিরঘোলসহ কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে ভোলা সদর রোডসহ কয়েকটি এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ বন্ধ রয়েছে, সেসব এলাকায় খুব শিগগির সরবরাহ করা হবে।
ভোলার চরফ্যাশন উপকূলের নিম্নাঞ্চলসহ পুরো জেলায় টানা বৃষ্টি ও তীব্র বাতাস হচ্ছে। সদর উপজেলার বঙ্গের চর, মাঝের চর, চর চটকিমারা, মদনপুর, চরফ্যাশন উপজেলার চর কুকরিমুকরি, পাতিলা, ঢালচর ও চর নিজাম, তজুমদ্দিন উপজেলার চর জহিরুদ্দিন, মনপুরা উপজেলার কলাতলীর চরসহ অনেক চর প্লাবিত হয়েছে। এই চরগুলোতে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
চর কুকরিমুকরি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল হাসেম মহাজন জানান, চর পাতিলার প্রায় ৪ হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা মাইকিং করে নিরাপদে তাদের আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বলছেন। কিন্তু তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে নারাজ।
ঢালচর ইউপির চেয়ারম্যান আবদুস সালাম হাওলাদার জানান, তাঁর ইউনিয়নের মানুষ সবচেয়ে বেশি অসহায় হয়ে পড়েছে। এখানে পানিবন্দী হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পারছে না নৌযানের অভাবে। বৈরী আবহাওয়ায় কোনো নৌযান পাওয়া যাচ্ছে না।
নদী উত্তাল থাকায় ভোলা-ঢাকা, ভোলা-লক্ষ্মীপুর, ভোলা-বরিশালসহ জেলার অভ্যন্তরীণ সব রুটের নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) ভোলার পরিচালক মো. শহিদুল ইসলাম জানান, নদী উত্তাল হয়ে পড়ায় আজ সোমবার সকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভোলার সব রুটে সব ধরনের নৌচলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী জানিয়েছেন, জেলার ৭৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। জেলায় মোট আটটি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। ১৩ হাজার ৬৬০ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন। জেলার ৭০ ইউনিয়ন ও সাত উপজেলায় একটি করে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে