পটুয়াখালী প্রতিনিধি
আগের অপরাধে পার পেয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) পিও টু প্রোভিসি মো. সামসুল হক ওরফে রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সর্বশেষ গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে বেধরক মারধর করেছেন রাসেল।
গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য নির্ধারিত কৃষিকুঞ্জের ডাইনিং কক্ষে রাসেলের মারধরের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজি অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম। এ সময় তাকে জীবননাশের ও হুমকি দেওয়া হয়।
এদিকে অভিযুক্ত মো. সামসুল হক ওরফে রাসেলের বিচার চেয়ে আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। রাসেলকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত না করা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের পরীক্ষা ও ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
জানা গেছে, অভিযুক্ত রাসেল দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টারোলের কর্মচারী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ওই সময়ে তার বিরুদ্ধে অফিস না করাসহ নানা অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও মাসিক বেতন দিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া গত বছরের ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন মন্ডলকে লাঞ্ছিত ও গালিগালাজের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
উল্টো গত বছরের ২ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি না থাকা সত্ত্বেও তাকে পিওটু প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, অভিযুক্ত রাসেল পবিপ্রবির রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর অধ্যাপক সন্তোষ কুমার বসুর বন্ধু। তাই তিনি পার পেয়ে যান।
এদিকে গতকাল শনিবারের ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক নিরাপত্তা ও অভিযুক্তের বিচার চেয়ে শিক্ষক সমিতির কাছে অভিযোগ করেছেন। বলেছেন, ‘অভিযুক্ত রাসেল শনিবার ডাইনিংয়ে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং উপস্থিত অন্য শিক্ষকদের সামনেই আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।’
পরে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে বলে রাসেল বলেন, ‘তোকে যেখানে পাব সেখানেই মারব। তিনি আমাকে প্রাণনাশের হুমকিও দেন এবং বলেন, তোর পেছনে কে আছে দেখে নেব, তুই যা, দেখি তোর মাইর কে ঠেকায়।’
পবিপ্রবি কৃষি অনুষদের ৭ম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন শিক্ষকের সঙ্গে একজন কর্মকর্তা এরকম ঘটনা ঘটাতে পারেন না। আজকে দিনের মধ্যে অভিযুক্ত রাসেলকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত না করলে, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আগামীকাল থেকে সব ধরনের ক্লাস বর্জন করবো।’
এক শিক্ষক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান রেজিস্ট্রার প্রফেসর সন্তোষ কুমার বসুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও ক্লাসমেট হওয়ার কারণে অভিযুক্ত ব্যক্তি বারবার এই ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ ঘটনা ঘটানোর সাহস পাচ্ছে। রেজিস্ট্রারের ঘনিষ্ঠজন হওয়ার কারণে পূর্বের ঘটনার বিচার না করে উল্টো কর্মচারী থাকা অবস্থায় ৩০ দিনের পরিবর্তে ৪৫ দিনের বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন-যেটি একটি বড় ধরনের আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি।’
এ ব্যাপারে পবিপ্রবির শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জেহাদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তি শিক্ষকদের সঙ্গে একের পর এক ঘটনা ঘটিয়েই চলছে। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় সর্বসম্মতি সিদ্ধান্তে অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে চূড়ান্তভাবে চাকরিচ্যুত না করা পর্যন্ত এখন থেকে সকল শিক্ষকবৃন্দ ক্লাস, পরীক্ষাসহ সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন।’
এদিকে অভিযুক্ত পিওটু প্রোভিসি মো. সামসুল হক ওরফে রাসেলকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পবিপ্রবির রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর অধ্যাপক সন্তোষ কুমার বসু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে এ ঘটনায় আমরা ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ওএসডি করে রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তদন্তে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে কেন কর্মকর্তা করা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এর আগের ঘটনায়ও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে কিন্তু আমরা তদন্ত রিপোর্ট পাইনি। শুনেছি তাদের নিজেদের মধ্যে মীমাংসা হয়েছে তাই তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযোগ রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনার বন্ধু তাই এমন ঘটনা ঘটেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে যে যার যার চাকরি করে, এখানে কেউ কারও ক্ষমতায় চলে এটা আমি বিশ্বাস করি না। কোনো ব্যক্তি যদি কোনো কাজ করে এটার দায়ভার একান্ত ওই ব্যক্তির।’
আগের অপরাধে পার পেয়ে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পবিপ্রবি) পিও টু প্রোভিসি মো. সামসুল হক ওরফে রাসেল আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সর্বশেষ গতকাল শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে বেধরক মারধর করেছেন রাসেল।
গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাদের জন্য নির্ধারিত কৃষিকুঞ্জের ডাইনিং কক্ষে রাসেলের মারধরের শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্ট হারভেস্ট টেকনোলজি অ্যান্ড মার্কেটিং বিভাগের চেয়ারম্যান ও সহকারী অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম। এ সময় তাকে জীবননাশের ও হুমকি দেওয়া হয়।
এদিকে অভিযুক্ত মো. সামসুল হক ওরফে রাসেলের বিচার চেয়ে আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। রাসেলকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত না করা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের পরীক্ষা ও ক্লাস বর্জনের ঘোষণা দেয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি।
জানা গেছে, অভিযুক্ত রাসেল দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টারোলের কর্মচারী হিসেবে নিয়োজিত ছিলেন। ওই সময়ে তার বিরুদ্ধে অফিস না করাসহ নানা অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও মাসিক বেতন দিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ ছাড়া গত বছরের ২৪ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন মন্ডলকে লাঞ্ছিত ও গালিগালাজের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলেও তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন।
উল্টো গত বছরের ২ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি না থাকা সত্ত্বেও তাকে পিওটু প্রোভিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, অভিযুক্ত রাসেল পবিপ্রবির রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর অধ্যাপক সন্তোষ কুমার বসুর বন্ধু। তাই তিনি পার পেয়ে যান।
এদিকে গতকাল শনিবারের ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক নিরাপত্তা ও অভিযুক্তের বিচার চেয়ে শিক্ষক সমিতির কাছে অভিযোগ করেছেন। বলেছেন, ‘অভিযুক্ত রাসেল শনিবার ডাইনিংয়ে আমাকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং উপস্থিত অন্য শিক্ষকদের সামনেই আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করেন।’
পরে আমাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে বলে রাসেল বলেন, ‘তোকে যেখানে পাব সেখানেই মারব। তিনি আমাকে প্রাণনাশের হুমকিও দেন এবং বলেন, তোর পেছনে কে আছে দেখে নেব, তুই যা, দেখি তোর মাইর কে ঠেকায়।’
পবিপ্রবি কৃষি অনুষদের ৭ম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী রাকিবুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একজন শিক্ষকের সঙ্গে একজন কর্মকর্তা এরকম ঘটনা ঘটাতে পারেন না। আজকে দিনের মধ্যে অভিযুক্ত রাসেলকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত না করলে, আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা আগামীকাল থেকে সব ধরনের ক্লাস বর্জন করবো।’
এক শিক্ষক বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান রেজিস্ট্রার প্রফেসর সন্তোষ কুমার বসুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও ক্লাসমেট হওয়ার কারণে অভিযুক্ত ব্যক্তি বারবার এই ধরনের ঔদ্ধত্যপূর্ণ ঘটনা ঘটানোর সাহস পাচ্ছে। রেজিস্ট্রারের ঘনিষ্ঠজন হওয়ার কারণে পূর্বের ঘটনার বিচার না করে উল্টো কর্মচারী থাকা অবস্থায় ৩০ দিনের পরিবর্তে ৪৫ দিনের বেতন দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন-যেটি একটি বড় ধরনের আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি।’
এ ব্যাপারে পবিপ্রবির শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক জেহাদ পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তি শিক্ষকদের সঙ্গে একের পর এক ঘটনা ঘটিয়েই চলছে। শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভায় সর্বসম্মতি সিদ্ধান্তে অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে চূড়ান্তভাবে চাকরিচ্যুত না করা পর্যন্ত এখন থেকে সকল শিক্ষকবৃন্দ ক্লাস, পরীক্ষাসহ সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবেন।’
এদিকে অভিযুক্ত পিওটু প্রোভিসি মো. সামসুল হক ওরফে রাসেলকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে পবিপ্রবির রেজিস্ট্রার ও প্রক্টর অধ্যাপক সন্তোষ কুমার বসু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে এ ঘটনায় আমরা ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ওএসডি করে রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তদন্তে প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে স্থায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে ব্যবস্থা না নিয়ে তাকে কেন কর্মকর্তা করা হলো জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এর আগের ঘটনায়ও তদন্ত কমিটি করা হয়েছে কিন্তু আমরা তদন্ত রিপোর্ট পাইনি। শুনেছি তাদের নিজেদের মধ্যে মীমাংসা হয়েছে তাই তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।’
অভিযোগ রয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনার বন্ধু তাই এমন ঘটনা ঘটেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে যে যার যার চাকরি করে, এখানে কেউ কারও ক্ষমতায় চলে এটা আমি বিশ্বাস করি না। কোনো ব্যক্তি যদি কোনো কাজ করে এটার দায়ভার একান্ত ওই ব্যক্তির।’
রাত ২টার দিকে বাজারে আগুনের শিখা দেখতে পেয়ে তারা দ্রুত ফায়ার সার্ভিসে খবর দেন। খবর পেয়ে হালুয়াঘাট ও ফুলপুর ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আড়াই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
২ মিনিট আগেআওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৮ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৮ ঘণ্টা আগে