পটুয়াখালীর বাউফল থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সুজন দেবনাথের বিরুদ্ধে চার যুবককে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই চার যুবকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না থাকলেও আসামি বলে দাবি করে ১৫ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা চেয়েছেন এএসআই সুজন দেবনাথ।
এদিকে টাকা না দেওয়ায় গ্রেপ্তারের হুমকি পেয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ওই চার যুবক। এই নিয়ে মোবাইল ফোনে টাকা দাবির কথোপকথনের অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ওই চার যুবকের নাম হলো তরিকুল ইসলাম (১৯), আমানুল ইসলাম (১৮), মো. ছালাম ওরফে সালেম (২৯) ও নাঈম হাওলাদার (২১)। তাঁরা সবাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের যৌতা ও অলিপুরা গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বগা ডা. ইয়াকুব শরীফ ডিগ্রি কলেজ গেটের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে দেড় কেজি গাঁজাসহ উপজেলার সদর ইউনিয়নের যৌতা গ্রামের দেরাজ সরদারের ছেলে হাসিব সরদারকে আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় বগা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের এসআই সোহেল খান বাদী হয়ে হাসিব সরদারকে একমাত্র আসামি করে বাউফল থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন।
এই ঘটনার পরের দিন ২ সেপ্টেম্বর বাউফল থানার এএসআই সুজন দেবনাথ একই ইউনিয়নের যৌতা ও অলিপুরা গ্রামের বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম, এসানুল ইসলাম, মো. ছালাম ওরফে সালেম ও নাঈম হাওলাদারের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের বাবা-মাকে বলেন, গাঁজা জব্দের মামলায় তাঁদের ছেলেরা আসামি। তাঁরা যেন দেখা করেন। কিন্তু ওই চার যুবক এএসআই সুজনের সঙ্গে দেখা করেননি।
এর দুই দিন পরে এএসআই সুজনের কথিত সোর্স হাসান সরকার ও আরিফ হোসেন ওই যুবকদের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের এএসআই সুজনের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। এ সময় প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা নিয়ে যেতে বলেন। এরপরও ওই যুবকেরা দেখা না করায় এএসআই সুজন নিজেই তরিকুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে টাকা দাবি করেন। পরে ফোনে টাকা দাবির কথোপকথনের অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
ওই চার যুবকের একজন আমিনুল ইসলামের বাবা বাবুল সরদার বলেন, ‘এএসআই সুজন দেবনাথ আমাকে বলেন, আমার ছেলে মাদক মামলার আসামি এবং তিনি ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আমাকে বিষয়টি মিটমাট করার জন্য বলেন। অন্যথায় আমার ছেলেকে গ্রেপ্তার করে কোর্টে চালান করা হবে। পরে আমি ওই মামলার এজাহারের কপি তুলে দেখি আমার ছেলেসহ যাদের কথা বলা হয়েছে তাদের কারও নাম নেই।’
অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই সুজন দেবনাথ বলেন, ‘আমার সঙ্গে যার কথা হয়েছে, সে মাদক মামলার আসামির আত্মীয়। আমি কোনো অন্যায় করিনি।’
এ বিষয়ে ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ মামলায় অন্য কাউকে আসামি করার সুযোগ নেই।’ এ ছাড়া তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এএসআই সুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পটুয়াখালীর বাউফল থানার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) সুজন দেবনাথের বিরুদ্ধে চার যুবককে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই চার যুবকের বিরুদ্ধে কোনো মামলা না থাকলেও আসামি বলে দাবি করে ১৫ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা চেয়েছেন এএসআই সুজন দেবনাথ।
এদিকে টাকা না দেওয়ায় গ্রেপ্তারের হুমকি পেয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন ওই চার যুবক। এই নিয়ে মোবাইল ফোনে টাকা দাবির কথোপকথনের অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
ওই চার যুবকের নাম হলো তরিকুল ইসলাম (১৯), আমানুল ইসলাম (১৮), মো. ছালাম ওরফে সালেম (২৯) ও নাঈম হাওলাদার (২১)। তাঁরা সবাই উপজেলার সদর ইউনিয়নের যৌতা ও অলিপুরা গ্রামের বাসিন্দা।
জানা গেছে, ১ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বগা ডা. ইয়াকুব শরীফ ডিগ্রি কলেজ গেটের সামনে চেকপোস্ট বসিয়ে দেড় কেজি গাঁজাসহ উপজেলার সদর ইউনিয়নের যৌতা গ্রামের দেরাজ সরদারের ছেলে হাসিব সরদারকে আটক করে পুলিশ। এ ঘটনায় বগা পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের এসআই সোহেল খান বাদী হয়ে হাসিব সরদারকে একমাত্র আসামি করে বাউফল থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করেন।
এই ঘটনার পরের দিন ২ সেপ্টেম্বর বাউফল থানার এএসআই সুজন দেবনাথ একই ইউনিয়নের যৌতা ও অলিপুরা গ্রামের বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম, এসানুল ইসলাম, মো. ছালাম ওরফে সালেম ও নাঈম হাওলাদারের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের বাবা-মাকে বলেন, গাঁজা জব্দের মামলায় তাঁদের ছেলেরা আসামি। তাঁরা যেন দেখা করেন। কিন্তু ওই চার যুবক এএসআই সুজনের সঙ্গে দেখা করেননি।
এর দুই দিন পরে এএসআই সুজনের কথিত সোর্স হাসান সরকার ও আরিফ হোসেন ওই যুবকদের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের এএসআই সুজনের সঙ্গে দেখা করতে বলেন। এ সময় প্রত্যেককে ১৫ হাজার টাকা করে মোট ৬০ হাজার টাকা নিয়ে যেতে বলেন। এরপরও ওই যুবকেরা দেখা না করায় এএসআই সুজন নিজেই তরিকুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে টাকা দাবি করেন। পরে ফোনে টাকা দাবির কথোপকথনের অডিও রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
ওই চার যুবকের একজন আমিনুল ইসলামের বাবা বাবুল সরদার বলেন, ‘এএসআই সুজন দেবনাথ আমাকে বলেন, আমার ছেলে মাদক মামলার আসামি এবং তিনি ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। আমাকে বিষয়টি মিটমাট করার জন্য বলেন। অন্যথায় আমার ছেলেকে গ্রেপ্তার করে কোর্টে চালান করা হবে। পরে আমি ওই মামলার এজাহারের কপি তুলে দেখি আমার ছেলেসহ যাদের কথা বলা হয়েছে তাদের কারও নাম নেই।’
অভিযোগ অস্বীকার করে এএসআই সুজন দেবনাথ বলেন, ‘আমার সঙ্গে যার কথা হয়েছে, সে মাদক মামলার আসামির আত্মীয়। আমি কোনো অন্যায় করিনি।’
এ বিষয়ে ওই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ মামলায় অন্য কাউকে আসামি করার সুযোগ নেই।’ এ ছাড়া তিনি আর কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
জানতে চাইলে বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আল মামুন সাংবাদিকদের বলেন, ‘এএসআই সুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় একটি মাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা থানা-পুলিশকে নীরব থাকতে দেখা গেছে।
১৮ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিয়েছে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ রোববার সকালে প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রথা অনুসারে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি
২০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে না দিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরী। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচজন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় গতকাল শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাত থেকে আজ রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২৮ মিনিট আগে