মুলাদী (বরিশাল) প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদীতে ভেকু মেশিন দিয়ে খাল খননের সময় বাগান ও পানের বরজ ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বাগান ও বরজ মালিকেরা খাল খননের কাজে ভেকু ব্যবহার বন্ধের জন্য আজ রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে আবেদন করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে মাস্টার শরৎ চন্দ্রের বাড়ি থেকে জমাদার বাড়ি পর্যন্ত খাল খননের নামে প্রায় এক কিলোমিটার বাগান এবং তিনটি পানের বরজ ভাঙা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে খাল খননের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা রাশেদ খান বলেন, বরিশাল-ভোলা-ঝালকাঠি সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের শরৎ মাস্টারের বাড়ি থেকে খলিল খানের বাড়ি হয়ে জমাদার বাড়ি পর্যন্ত দুই কিলোমিটার খাল খননের জন্য ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়। শুকনো মৌসুমে খালের দুই দিকে বাঁধ দিয়ে স্থানীয় শ্রমিক দ্বারা এই খাল খননের কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদার টাকা বাঁচিয়ে অতিরিক্ত লাভের জন্য ভেকু দিয়ে খালের মাটি কাটাচ্ছেন। এতে খালের দুই পাড়ের বাগান, পানের বরজসহ ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে। ঠিকাদার খাল খনন শুরুর আগেই পূর্বপাশে প্রায় ১ কিলোমিটার বাগান ও তিনটি পানের বরজের আংশিক ভেঙে ফেলেছেন। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এভাবে ভেকু দিয়ে সম্পূর্ণ খাল খনন করলে কয়েক লাখ টাকার গাছ উপড়ে ফেলতে হবে।
পানবরজের মালিক হাবিবুর রহমান বলেন, খাল সংস্কারের নামে তিনটি বরজের প্রায় অর্ধেক করে ভাঙা হয়েছে। এতে আমাদের প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া খাল খনন কর্মসূচির নামে তালগাছ, বাঁশঝাড়, বড় ফলদ ও বনজ গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে। হাবিবুর রহমান জানান, ক্ষতিগ্রস্ত বাগান ও বরজ মালিকেরা খাল খননে ভেকু ব্যবহার বন্ধের জন্য আজ রোববার সকালে ইউএনওর কাছে আবেদন করেছেন। তিনি শ্রমিক দিয়ে খাল খননের দাবি জানান।
এ বিষয়ে ঠিকাদার মো. নাঈম হোসেন বলেন, প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী খাল খনন কাজ শুরু করা হয়েছে। শ্রমিক সংকটের কারণে ভেকু ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কিছু লোকজনের ক্ষতি হয়ে থাকতে পারে।
প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আকাশ সিকদার জানান, প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, খাল খননে স্থানীয়রা ক্ষতি হওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। কারও ক্ষতি না করে শ্রমিক দিয়ে খাল খননের ব্যবস্থা করা হবে।
বরিশালের মুলাদীতে ভেকু মেশিন দিয়ে খাল খননের সময় বাগান ও পানের বরজ ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত বাগান ও বরজ মালিকেরা খাল খননের কাজে ভেকু ব্যবহার বন্ধের জন্য আজ রোববার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে আবেদন করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে মাস্টার শরৎ চন্দ্রের বাড়ি থেকে জমাদার বাড়ি পর্যন্ত খাল খননের নামে প্রায় এক কিলোমিটার বাগান এবং তিনটি পানের বরজ ভাঙা হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেলে খাল খননের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন স্থানীয়রা।
উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামের বাসিন্দা রাশেদ খান বলেন, বরিশাল-ভোলা-ঝালকাঠি সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার চরকালেখান ইউনিয়নের শরৎ মাস্টারের বাড়ি থেকে খলিল খানের বাড়ি হয়ে জমাদার বাড়ি পর্যন্ত দুই কিলোমিটার খাল খননের জন্য ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ হয়। শুকনো মৌসুমে খালের দুই দিকে বাঁধ দিয়ে স্থানীয় শ্রমিক দ্বারা এই খাল খননের কথা ছিল। কিন্তু ঠিকাদার টাকা বাঁচিয়ে অতিরিক্ত লাভের জন্য ভেকু দিয়ে খালের মাটি কাটাচ্ছেন। এতে খালের দুই পাড়ের বাগান, পানের বরজসহ ফসলি জমি নষ্ট হচ্ছে। ঠিকাদার খাল খনন শুরুর আগেই পূর্বপাশে প্রায় ১ কিলোমিটার বাগান ও তিনটি পানের বরজের আংশিক ভেঙে ফেলেছেন। এতে সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। এভাবে ভেকু দিয়ে সম্পূর্ণ খাল খনন করলে কয়েক লাখ টাকার গাছ উপড়ে ফেলতে হবে।
পানবরজের মালিক হাবিবুর রহমান বলেন, খাল সংস্কারের নামে তিনটি বরজের প্রায় অর্ধেক করে ভাঙা হয়েছে। এতে আমাদের প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া খাল খনন কর্মসূচির নামে তালগাছ, বাঁশঝাড়, বড় ফলদ ও বনজ গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে। হাবিবুর রহমান জানান, ক্ষতিগ্রস্ত বাগান ও বরজ মালিকেরা খাল খননে ভেকু ব্যবহার বন্ধের জন্য আজ রোববার সকালে ইউএনওর কাছে আবেদন করেছেন। তিনি শ্রমিক দিয়ে খাল খননের দাবি জানান।
এ বিষয়ে ঠিকাদার মো. নাঈম হোসেন বলেন, প্রকল্পের নিয়ম অনুযায়ী খাল খনন কাজ শুরু করা হয়েছে। শ্রমিক সংকটের কারণে ভেকু ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে কিছু লোকজনের ক্ষতি হয়ে থাকতে পারে।
প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আকাশ সিকদার জানান, প্রকল্পের কাজে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেলে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নিজাম উদ্দিন বলেন, খাল খননে স্থানীয়রা ক্ষতি হওয়ার বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। কারও ক্ষতি না করে শ্রমিক দিয়ে খাল খননের ব্যবস্থা করা হবে।
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
১ ঘণ্টা আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে