আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
যাত্রী সংকটে গত এক মাস ধরে আমতলী-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে লঞ্চ ঘাটের শ্রমিকেরা বেকার হয়ে পড়েছেন। বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণাঞ্চলের লঞ্চ যাত্রী ও এই পথে মালামাল আনা-নেওয়া করা ব্যবসায়ীরাও।
আজ মঙ্গলবার আমতলী লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা গেছে, সুনসান নীরবতা। যাত্রীদের কোলাহল রেই। লঞ্চ টার্মিনাল ফাঁকা। টার্মিনালে জেলেরা নৌকা বেঁধে রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কাজের সন্ধানে ঢাকা যেতে হয়। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ার যেতে খুব কষ্ট হচ্ছে। দ্রুত আমতলী-ঢাকা নৌ রুটে লঞ্চ সার্ভিস চালুর দাবি জানান তাঁরা।
আমতলী লঞ্চঘাট সুপার ভাইজার শহীদুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় আমতলী লঞ্চঘাটের অন্তত শতাধিক শ্রমিক কঠিন সংকটে পড়েছে। তাঁরা পরিবার–পরিজন নিয়ে বেশ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
তাসলিমা বেগম নামে এক নারী বলেন, ‘অসুস্থ হওয়ায় গাড়িতে উঠতে পারি না। তাই লঞ্চে ঢাকায় যেতাম। লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যা পড়েছি।’
গত বছর ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পর বেশির ভাগ মানুষ পদ্মা সেতু হয়েই ঢাকা যাচ্ছেন। এতে যাত্রী সংকটে পড়েন লঞ্চমালিকেরা। যাত্রী সংকট চরম আকার ধারণ করায় আমতলী-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল অনিয়মিত হয়ে পড়ে। কয়েক মাস ধরে অনিয়মিতভাবে একটি লঞ্চ চলাচল করলেও গত ২০ জুলাই মালিকপক্ষ সেটিও বন্ধ করে দেয়।
এতে দক্ষিণাঞ্চলের (আমতলী, তালতলী, বরগুনা, কলাপাড়া ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা) নৌপথের যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাধ্য হয়ে তারা সড়কপথে চলাচল শুরু করেছেন। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ লঞ্চ বন্ধ থাকায় ঢাকা থেকে স্বল্প খরচে দক্ষিণাঞ্চলে মালামাল আনা-নেওয়া করতে পারছেন না তাঁরা। ফলে বেশি খরচ দিয়ে তাঁদের মালামাল আনা–নেওয়া করতে হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামে এর প্রভাব পড়ছে।
আমতলী মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের মালিক জিএম মুছা বলেন, লঞ্চে অল্প খরচে ঢাকা থেকে মালামাল আনা যেত। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেশি খরচে সড়ক পথে মালামাল আনতে হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে দ্রব্য মূল্যের ওপর। দ্রুত লঞ্চ চালুর দাবি জানান তিনি।
ইয়াদ লঞ্চের মালিক মামুন-অর রশিদ বলেন, যাত্রী সংকটে লোকসানের মুখে গত এক মাস ধরে লঞ্চ বন্ধ করে রেখেছি। ওই রুটে দৈনিক এক লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়। এত লোকসান আর গুনতে পারছি না।
সার্বিক বিষয়ে বরগুনা বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা নিয়াজ মোহাম্মদ খাঁনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
যাত্রী সংকটে গত এক মাস ধরে আমতলী-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে লঞ্চ ঘাটের শ্রমিকেরা বেকার হয়ে পড়েছেন। বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণাঞ্চলের লঞ্চ যাত্রী ও এই পথে মালামাল আনা-নেওয়া করা ব্যবসায়ীরাও।
আজ মঙ্গলবার আমতলী লঞ্চঘাট ঘুরে দেখা গেছে, সুনসান নীরবতা। যাত্রীদের কোলাহল রেই। লঞ্চ টার্মিনাল ফাঁকা। টার্মিনালে জেলেরা নৌকা বেঁধে রেখেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, কাজের সন্ধানে ঢাকা যেতে হয়। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ার যেতে খুব কষ্ট হচ্ছে। দ্রুত আমতলী-ঢাকা নৌ রুটে লঞ্চ সার্ভিস চালুর দাবি জানান তাঁরা।
আমতলী লঞ্চঘাট সুপার ভাইজার শহীদুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকায় আমতলী লঞ্চঘাটের অন্তত শতাধিক শ্রমিক কঠিন সংকটে পড়েছে। তাঁরা পরিবার–পরিজন নিয়ে বেশ কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন।
তাসলিমা বেগম নামে এক নারী বলেন, ‘অসুস্থ হওয়ায় গাড়িতে উঠতে পারি না। তাই লঞ্চে ঢাকায় যেতাম। লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় খুবই সমস্যা পড়েছি।’
গত বছর ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পর বেশির ভাগ মানুষ পদ্মা সেতু হয়েই ঢাকা যাচ্ছেন। এতে যাত্রী সংকটে পড়েন লঞ্চমালিকেরা। যাত্রী সংকট চরম আকার ধারণ করায় আমতলী-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল অনিয়মিত হয়ে পড়ে। কয়েক মাস ধরে অনিয়মিতভাবে একটি লঞ্চ চলাচল করলেও গত ২০ জুলাই মালিকপক্ষ সেটিও বন্ধ করে দেয়।
এতে দক্ষিণাঞ্চলের (আমতলী, তালতলী, বরগুনা, কলাপাড়া ও পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা) নৌপথের যাত্রী ও ব্যবসায়ীরা চরম বিপাকে পড়েছেন। বাধ্য হয়ে তারা সড়কপথে চলাচল শুরু করেছেন। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ লঞ্চ বন্ধ থাকায় ঢাকা থেকে স্বল্প খরচে দক্ষিণাঞ্চলে মালামাল আনা-নেওয়া করতে পারছেন না তাঁরা। ফলে বেশি খরচ দিয়ে তাঁদের মালামাল আনা–নেওয়া করতে হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দামে এর প্রভাব পড়ছে।
আমতলী মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের মালিক জিএম মুছা বলেন, লঞ্চে অল্প খরচে ঢাকা থেকে মালামাল আনা যেত। কিন্তু লঞ্চ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বেশি খরচে সড়ক পথে মালামাল আনতে হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে দ্রব্য মূল্যের ওপর। দ্রুত লঞ্চ চালুর দাবি জানান তিনি।
ইয়াদ লঞ্চের মালিক মামুন-অর রশিদ বলেন, যাত্রী সংকটে লোকসানের মুখে গত এক মাস ধরে লঞ্চ বন্ধ করে রেখেছি। ওই রুটে দৈনিক এক লাখ টাকা লোকসান গুনতে হয়। এত লোকসান আর গুনতে পারছি না।
সার্বিক বিষয়ে বরগুনা বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা নিয়াজ মোহাম্মদ খাঁনের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে