বরগুনা প্রতিনিধি
বরগুনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি দিনে দিনে ভয়াবহ হয়ে উঠছে। চলতি বছরের সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ৫ জুলাই সকাল ৮টা থেকে ৬ জুলাই সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ে জেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০২ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর আগে গত ২৩-২৪ জুন সময়ে সর্বোচ্চ ৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছিল।
গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৭৬ জন, পাথরঘাটায় ১২ জন, তালতলীতে সাতজন এবং বামনায় সাতজন রোগী ভর্তি হয়েছে।
সরকারি হিসাবে জেলায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ছয়জন। তবে বেসরকারি উৎস থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, চলতি বছর জেলায় অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ছয়জন স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে, বাকিরা ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়ার পথে বা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
জেলাজুড়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও সেবিকারা। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে সরেজমিনে দেখা গেছে, সিঁড়ি, ব্যালকনি, রিসেপশন কক্ষসহ যেখানেই একটু জায়গা মিলছে, সেখানেই মেঝেতে বিছানা পেতে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন কামাল বলেন, ‘পৌর এলাকায় কিছুটা মশক নিধন কার্যক্রম থাকলেও গ্রামাঞ্চলে কোনো উদ্যোগ নেই। ইউনিয়ন পরিষদগুলো এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে বর্ষা শেষে ডেঙ্গু মহামারিতে রূপ নিতে পারে।’
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘দিন যত যাচ্ছে, রোগীর সংখ্যা তত বাড়ছে। পরিস্থিতি এখনই নিয়ন্ত্রণে না আনলে চিকিৎসাসেবা ভেঙে পড়বে। সবাইকে সচেতন হয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাতে হবে এবং মশক নিধনে যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে।’
বরগুনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতি দিনে দিনে ভয়াবহ হয়ে উঠছে। চলতি বছরের সর্বোচ্চ আক্রান্তের রেকর্ড হয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায়।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ জানিয়েছে, ৫ জুলাই সকাল ৮টা থেকে ৬ জুলাই সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ে জেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০২ জন রোগী ভর্তি হয়েছে। এর আগে গত ২৩-২৪ জুন সময়ে সর্বোচ্চ ৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছিল।
গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ৭৬ জন, পাথরঘাটায় ১২ জন, তালতলীতে সাতজন এবং বামনায় সাতজন রোগী ভর্তি হয়েছে।
সরকারি হিসাবে জেলায় এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছে ছয়জন। তবে বেসরকারি উৎস থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, চলতি বছর জেলায় অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ছয়জন স্থানীয় সরকারি হাসপাতালে, বাকিরা ঢাকাসহ বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়ার পথে বা চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
জেলাজুড়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকায় চিকিৎসাসেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও সেবিকারা। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে সরেজমিনে দেখা গেছে, সিঁড়ি, ব্যালকনি, রিসেপশন কক্ষসহ যেখানেই একটু জায়গা মিলছে, সেখানেই মেঝেতে বিছানা পেতে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
জেলা স্বাস্থ্য অধিকার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন কামাল বলেন, ‘পৌর এলাকায় কিছুটা মশক নিধন কার্যক্রম থাকলেও গ্রামাঞ্চলে কোনো উদ্যোগ নেই। ইউনিয়ন পরিষদগুলো এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে বর্ষা শেষে ডেঙ্গু মহামারিতে রূপ নিতে পারে।’
বরগুনার সিভিল সার্জন ডা. মো. আবুল ফাত্তাহ বলেন, ‘দিন যত যাচ্ছে, রোগীর সংখ্যা তত বাড়ছে। পরিস্থিতি এখনই নিয়ন্ত্রণে না আনলে চিকিৎসাসেবা ভেঙে পড়বে। সবাইকে সচেতন হয়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালাতে হবে এবং মশক নিধনে যৌথ উদ্যোগ নিতে হবে।’
রাজধানীর খিলক্ষেত থেকে নিখোঁজ হওয়া জনতা ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মুশফিকুর রহমান দুই দিন পর বাসায় ফিরেছেন। আজ রোববার (৬ জুলাই) ভোর ৫টার দিকে তিনি খিলক্ষেতের নামাপাড়ার নিজ বাসায় ফেরেন।
১ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার পদ্মার চরাঞ্চলের সুতালড়ি ইউনিয়ন থেকে একটি রাসেলস ভাইপার উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (৬ জুলাই) সকালে চরাঞ্চলের সুতালড়ি ইউনিয়নের বালিয়াঘোপা গ্রামসংলগ্ন পদ্মায় জেলের জালে আটকে পড়ে সাপটি।
২১ মিনিট আগেরংপুরের পীরগাছা উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের তেয়ানী মুসার বাজার এলাকায় পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারধরে নারীসহ চারজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় নিখোঁজের এক দিন পর পুকুর থেকে এক কিশোরের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (৬ জুলাই) সকাল ৬টার দিকে ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের টংগুয়া গণিপাড়া এলাকার একটি পুকুর থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে