সাইফুল ইসলাম, চরফ্যাশন (ভোলা)
সারি সারি সিসি ব্লক, বেড়িবাঁধের ওপর ছোট-বড় বেঞ্চ ও গোলাকার ছাউনি। নদীর উত্তাল ঢেউ, প্রকৃতির নির্মল বাতাস আর সূর্যাস্ত নিয়ে ভোলার চরফ্যাশনে গড়ে উঠেছে ‘বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক’। উপজেলার পূর্ব প্রান্তে মেঘনা নদীর তীরে পার্কটির অবস্থান। বর্তমানে এই অঞ্চলের মানুষের বিনোদনের অন্যতম একটি কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে পার্কটি।
পার্কটিতে উন্মুক্ত প্রবেশপথ থাকায় যে কেউ সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারেন। পার্কটিতে দর্শনার্থীদের পদচারণা থাকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত। একই সঙ্গে জ্যাকব টাওয়ার, শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্কেও দর্শনার্থীরা ভিড় জমান।
সম্প্রতি পার্ক এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিদিন উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে অসংখ্য দর্শনার্থী এসে এই পার্কে ভিড় করেন। পুরো পার্কে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত থাকে উৎসবের আমেজ। অনেকেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গল্প-আড্ডায় মেতে ওঠেন। কেউবা গলা ছেড়ে গান গাইছেন। কেউ কেউ শিশুদের মুখরোচক খাবার কিনে দিচ্ছেন।
দর্শনার্থীদের খাবারের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন ফাস্টফুড ও ভ্রাম্যমাণ দোকান। এসব দোকানে চটপটি, ঝালমুড়ি, চা-কফি কিংবা স্ন্যাক্স সবই মেলে হাতের নাগালে। এ ছাড়া দর্শনার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তায় পুলিশের তৎপরতা লক্ষ করা গেছে।
পার্কে আসা সজীব মিয়া বলেন, ‘ভোলা থেকে চরফ্যাশনের উদ্দেশে দুই দিনের ট্যুরে এসেছি। আজ সব বন্ধু মিলে বেতুয়া চলে এসেছি। কাল চর কুকরি-মুকরিতে রওনা দেব।’
দক্ষিণ আইচা থেকে আসা সায়মুন বলেন, ‘ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় না। তাই সপরিবারে এসেছি।’
পার্কে ঘুরতে আসা চরফ্যাশন পৌরসভার বাসিন্দা সোহেব চৌধুরী বলেন, ‘এই পার্ক খোলামেলা থাকায় মোটরসাইকেল, রিকশা, মাইক্রোবাসে করে দর্শনার্থীরা আসছেন। তীরে দাঁড়িয়ে নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নির্মল বাতাস উপভোগ করতে এখানে পরিবার নিয়ে অনেকেই আসেন। তবে জ্যাকব টাওয়ার ও শেখ রাসেল শিশু পার্ক থেকেও বেশির ভাগ দর্শনার্থী নদীর তীরের এই পার্কে ভিড় জমান।’
নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্য ধারণ করতে আসা নাঈম আহমেদ বলেন, ‘প্রায়ই ছবি তুলতে এখানে আসা হয়। অনেক দর্শনার্থী নিজেদের ফ্রেমবন্দী করতে আমাকে ডেকে নেন।’
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন মিয়া বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শনার্থীরা এখানে আসেন। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ প্রতিদিন টহল দিচ্ছে।’
চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল নোমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার বিনোদন স্পটগুলোতে সকাল-বিকেল অনেক দর্শনার্থী ঘুরতে আসেন। বেতুয়া প্রশান্তি পার্কটি উন্মুক্ত থাকায় সেখানে দর্শনার্থীদের ভিড় একটু বেশি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ প্রতিদিন টহল দিচ্ছে।’
সারি সারি সিসি ব্লক, বেড়িবাঁধের ওপর ছোট-বড় বেঞ্চ ও গোলাকার ছাউনি। নদীর উত্তাল ঢেউ, প্রকৃতির নির্মল বাতাস আর সূর্যাস্ত নিয়ে ভোলার চরফ্যাশনে গড়ে উঠেছে ‘বেতুয়া প্রশান্তি পার্ক’। উপজেলার পূর্ব প্রান্তে মেঘনা নদীর তীরে পার্কটির অবস্থান। বর্তমানে এই অঞ্চলের মানুষের বিনোদনের অন্যতম একটি কেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়েছে পার্কটি।
পার্কটিতে উন্মুক্ত প্রবেশপথ থাকায় যে কেউ সেখানে ঘুরে বেড়াতে পারেন। পার্কটিতে দর্শনার্থীদের পদচারণা থাকে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত। একই সঙ্গে জ্যাকব টাওয়ার, শেখ রাসেল শিশু ও বিনোদন পার্কেও দর্শনার্থীরা ভিড় জমান।
সম্প্রতি পার্ক এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিদিন উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে অসংখ্য দর্শনার্থী এসে এই পার্কে ভিড় করেন। পুরো পার্কে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত থাকে উৎসবের আমেজ। অনেকেই পরিবারের সদস্যদের নিয়ে গল্প-আড্ডায় মেতে ওঠেন। কেউবা গলা ছেড়ে গান গাইছেন। কেউ কেউ শিশুদের মুখরোচক খাবার কিনে দিচ্ছেন।
দর্শনার্থীদের খাবারের জন্য এখানে রয়েছে বিভিন্ন ফাস্টফুড ও ভ্রাম্যমাণ দোকান। এসব দোকানে চটপটি, ঝালমুড়ি, চা-কফি কিংবা স্ন্যাক্স সবই মেলে হাতের নাগালে। এ ছাড়া দর্শনার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তায় পুলিশের তৎপরতা লক্ষ করা গেছে।
পার্কে আসা সজীব মিয়া বলেন, ‘ভোলা থেকে চরফ্যাশনের উদ্দেশে দুই দিনের ট্যুরে এসেছি। আজ সব বন্ধু মিলে বেতুয়া চলে এসেছি। কাল চর কুকরি-মুকরিতে রওনা দেব।’
দক্ষিণ আইচা থেকে আসা সায়মুন বলেন, ‘ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কোথাও ঘুরতে যাওয়া হয় না। তাই সপরিবারে এসেছি।’
পার্কে ঘুরতে আসা চরফ্যাশন পৌরসভার বাসিন্দা সোহেব চৌধুরী বলেন, ‘এই পার্ক খোলামেলা থাকায় মোটরসাইকেল, রিকশা, মাইক্রোবাসে করে দর্শনার্থীরা আসছেন। তীরে দাঁড়িয়ে নদীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও নির্মল বাতাস উপভোগ করতে এখানে পরিবার নিয়ে অনেকেই আসেন। তবে জ্যাকব টাওয়ার ও শেখ রাসেল শিশু পার্ক থেকেও বেশির ভাগ দর্শনার্থী নদীর তীরের এই পার্কে ভিড় জমান।’
নদীতীরের প্রাকৃতিক দৃশ্য ধারণ করতে আসা নাঈম আহমেদ বলেন, ‘প্রায়ই ছবি তুলতে এখানে আসা হয়। অনেক দর্শনার্থী নিজেদের ফ্রেমবন্দী করতে আমাকে ডেকে নেন।’
চরফ্যাশন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনির হোসেন মিয়া বলেন, ‘দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে দর্শনার্থীরা এখানে আসেন। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ প্রতিদিন টহল দিচ্ছে।’
চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আল নোমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলার বিনোদন স্পটগুলোতে সকাল-বিকেল অনেক দর্শনার্থী ঘুরতে আসেন। বেতুয়া প্রশান্তি পার্কটি উন্মুক্ত থাকায় সেখানে দর্শনার্থীদের ভিড় একটু বেশি। দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ প্রতিদিন টহল দিচ্ছে।’
প্রতিষ্ঠার পরের বছর থেকে (২০২২ সাল) একাডেমিক কার্যক্রম শুরু করে কিশোরগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে তা নিজস্ব ক্যাম্পাসে নয়, কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল সরকারি কলেজের ১০ তলা ভবনের তৃতীয় ও চতুর্থ তলায়। কথা ছিল নির্দিষ্ট সময় পর নিজস্ব ক্যাম্পাসে চলে যাবে, কিন্তু তা হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার চরাঞ্চল তেকানীতে সাড়ে তিন কিলোমিটার মাটির বাঁধ নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২৪ সালের মার্চে। স্থানীয়দের দাবির পর আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়ের মৌখিক নির্দেশে এ কাজ শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে প্রশিক্ষণ, গবেষণা ও পরামর্শ দিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে জামালপুর পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। কিন্তু গত দুই বছরেও সেখানে কোনো কার্যক্রম শুরু হয়নি। প্রতিষ্ঠানটিতে ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার কালাপাহাড়িয়া ইউনিয়নের সাবেক ও বর্তমান দুই ইউপি সদস্যের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। শনিবার (২ আগস্ট) সকালে ইউনিয়নের ইজারকান্দি গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন এবং হক মিয়ার বাড়িতে এ হামলা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে