আল-আমিন রাজু, ঝালকাঠি থেকে
রাজধানীর সদরঘাট থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় এমভি অভিযান–১০ বরগুনার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। যাত্রার শুরুর পর থেকেই যাত্রীরা একটি বিকট শব্দ শুনতে পাচ্ছিলেন। প্রথমে কেউ পাত্তা না দিলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বাড়তে থাকে। ইঞ্জিনের বিকট শব্দের বিষয়ে লঞ্চের কর্মীদের জানালেও তাঁরা তা আমলে নেননি বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
অভিযান–১০’এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় লঞ্চে থাকা আহত যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের (শেবাচিম) চতুর্থ তলার চক্ষু বিভাগের ৪০৩ ওয়ার্ডে এ ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ওয়ার্ডের ১০ নম্বর বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার মো. জহিরুল। চলতি মাসের ২০ তারিখ অভিযান–১০ এই বরগুনা থেকে ব্যক্তিগত কাজে ঢাকা গিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার একই লঞ্চে বরগুনা ফেরার জন্য উঠে ছিলেন। জহিরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার সদরঘাট এসে লঞ্চে উঠে দেখি কোথাও বসার জায়গা নেই। পরে লঞ্চের তৃতীয় তলার একটি স্টাফ কেবিনে ৮০০ টাকা দিয়ে উঠি। আমি রাত ১২টার পরে ঘুমিয়ে যাই। ঘুমানোর আগে বেশ কয়েকবার ছাদে গেছি। তখন একটু পর পর ইঞ্জিন থেকে একটা প্রচণ্ড শব্দ বের হতে শুনেছি। শব্দটার সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিনের সাইলেন্সার দিয়ে আগুন বের হতে দেখেছি। প্রথমে আমরা কয়েকজন ভয় পেয়ে যাই। পরে সবাই বলাবলি করছিল এটা তেমন কিছু না। মানুষের চিল্লাচিল্লি, আহাজারি শুনে আমার হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। চোখ মেলে দেখি রুমে প্রচুর ধোঁয়া। দরজা খুলে দেখি বাইরে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে। অনেক মানুষ দৌড়াদৌড়ি করছে। নিচে পা রাখতেই আমার পা পুড়ে যায়। এত বড় ঘটনা কিন্তু লঞ্চের স্টাফরা বলছিল, কিছু হয়নি, আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। পরে আমি পায়ের নিচের গরম সহ্য করতে না পেরে নদীতে লাফ দেই।
জহিরুল আরও বলেন, আগেরবার যাওয়ার সময়ও ইঞ্জিন থেকে একই শব্দ শুনেছি। তবে সেদিন শব্দটা একটু কম ছিল।
লঞ্চের ইঞ্জিন থেকে বের হওয়া শব্দ শুনেছেন বরগুনার সদরের রাশেদ। তাঁর মা ও ভাইয়ের মেয়েসহ সাতজন উঠেছিলেন। রাশেদসহ তিনজন বেঁচে ফিরলেও নিখোঁজ আছেন ৪ জন।
ছোট ভাই ও মাকে নিয়ে লঞ্চে ওঠেন পাথরঘাটার ছোনবুনিয়ার মনোতোষ। দুই ভাই আহত অবস্থায় নদীতে লাফ দিয়ে পাড়ে এসে উদ্ধার হলেও লঞ্চে আটকা পড়েন মা মিঠু রানী। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধারের পর একই হাসপাতালের আইসিইউতে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন মা মিঠু রানি। মনোতোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার মায়ের চিকিৎসার জন্য ঢাকা গিয়েছিলাম। সাত দিন ঢাকা থাকার পর সদরঘাট থেকে লঞ্চের দুই তলায় সিট নেই। লঞ্চ সদরঘাট থেকে ছাড়ার পরে আমি তিনবার ছাদে গিয়েছি। প্রতিবারই বিকট শব্দ শুনেছি সেই সঙ্গে ইঞ্জিনের সাইলেন্সার থেকে কালো ধোয়া আর আগুন বের হতে দেখেছি। শেষ বার যখন গেছি তখন শব্দ শুনে ভয় পেয়ে যাই। পরে ঘুমিয়ে পড়ি। রাতে হঠাৎ মানুষের চিল্লাচিল্লিতে ঘুম ভেঙে যায়। মানুষের ঠেলাঠেলিতে মাকে হারিয়ে ফেলি। ছোট ভাই নিলয় আগুন আগুনের গরম সহ্য করতে না পেরে নদীতে লাফ দেয়। ও নদীতে লাফ দেওয়ার পরে আমি মাকে খোঁজার চেষ্টা করি। কিছু সময় খোঁজার পরে আগুনের গরমে টিকতে না পেরে আমিও লাফ দেই। পরে নদী সাঁতরে কুলে আসি।
ডিসেম্বরের ১ তারিখে অভিযান–১০ ’এ লস্কর হিসেবে কাজ নেন ভোলা জেলার চরফ্যাশনের সেলিম মিয়া। তিনি বলেন, আমি রাত আড়াইটার দিকে কাজ শেষ করে স্টাফ কেবিনে ঘুমাই। হঠাৎ মানুষের আহাজারি শুনে ঘুম ভাঙে। রুম থেকে বের হয়ে দেখি লঞ্চে আগুন। বিষয়টা বোঝার জন্য সামনে পা বাড়াই গরমের কারণে পা লেগে যায়, হাত বাড়াই হাত লেগে যায়। পরে জীবন বাঁচাতে লাফ দেই। হাত-পায়ের চামড়া পুড়ে গেছে। কোনো মতে তীরে আসতে পারি। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে।
অভিযান–১০ ’র মালিক লঞ্চেই ছিল জানিয়ে সেলিম বলেন, আমি পরিষ্কারের কাজ করি। লঞ্চে একটু পর পর শব্দ হয়। লঞ্চে মালিক ছিল। তিনিও লঞ্চ চালাতে বলেছেন।
যাত্রীদের অভিযোগ ইঞ্জিনের সমস্যা থাকার পরেও মালিকের সিদ্ধান্তে লঞ্চ চালাতে বাধ্য হন কর্মীরা। এ বিষয় জানতে চাইলে সেলিম বলেন, আমিও এমনটা শুনেছি। কিন্তু মালিক সিদ্ধান্ত দিয়েছে কি না সেটা সরাসরি শুনি নাই। লঞ্চের অন্য কর্মীরা বলেছেন।
লঞ্চের ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শোনেন মো. ইমরান ও মাইনদ্দিন। হাসপাতালে দুজনেই পাশাপাশি বেডে শুয়ে আছেন। তাঁরা জানালেন, লঞ্চের ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শোনার পরে লঞ্চের কর্মীদের জানানো হয়। কিন্তু তাঁরা অভিযোগ আমলে নেননি।
ইমরান বলেন, লঞ্চের ছাদে অনেকেই ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শুনেছেন। এমনকি আমি যখন ছাদে ছিলাম তখন ইঞ্জিনের মিস্ত্রি ছাদে এসে দেখেছেন। তাঁরা বলেছেন চলুক সমস্যা নেই।
শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের বিশেষ ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৪ জন। তাঁদের মধ্যে ২২ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৫ জন শিশু রয়েছেন। এ ছাড়া এক নারীসহ দুজন আহত রোগী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
রাজধানীর সদরঘাট থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টায় এমভি অভিযান–১০ বরগুনার উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। যাত্রার শুরুর পর থেকেই যাত্রীরা একটি বিকট শব্দ শুনতে পাচ্ছিলেন। প্রথমে কেউ পাত্তা না দিলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক বাড়তে থাকে। ইঞ্জিনের বিকট শব্দের বিষয়ে লঞ্চের কর্মীদের জানালেও তাঁরা তা আমলে নেননি বলে যাত্রীদের অভিযোগ।
অভিযান–১০’এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় লঞ্চে থাকা আহত যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে।
বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের (শেবাচিম) চতুর্থ তলার চক্ষু বিভাগের ৪০৩ ওয়ার্ডে এ ঘটনায় আহত রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ওয়ার্ডের ১০ নম্বর বেডে শুয়ে কাতরাচ্ছিলেন বরগুনা সদর উপজেলার মো. জহিরুল। চলতি মাসের ২০ তারিখ অভিযান–১০ এই বরগুনা থেকে ব্যক্তিগত কাজে ঢাকা গিয়েছিলেন। গতকাল বৃহস্পতিবার একই লঞ্চে বরগুনা ফেরার জন্য উঠে ছিলেন। জহিরুল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার সদরঘাট এসে লঞ্চে উঠে দেখি কোথাও বসার জায়গা নেই। পরে লঞ্চের তৃতীয় তলার একটি স্টাফ কেবিনে ৮০০ টাকা দিয়ে উঠি। আমি রাত ১২টার পরে ঘুমিয়ে যাই। ঘুমানোর আগে বেশ কয়েকবার ছাদে গেছি। তখন একটু পর পর ইঞ্জিন থেকে একটা প্রচণ্ড শব্দ বের হতে শুনেছি। শব্দটার সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিনের সাইলেন্সার দিয়ে আগুন বের হতে দেখেছি। প্রথমে আমরা কয়েকজন ভয় পেয়ে যাই। পরে সবাই বলাবলি করছিল এটা তেমন কিছু না। মানুষের চিল্লাচিল্লি, আহাজারি শুনে আমার হঠাৎ ঘুম ভেঙে যায়। চোখ মেলে দেখি রুমে প্রচুর ধোঁয়া। দরজা খুলে দেখি বাইরে দাউদাউ করে আগুন জ্বলছে। অনেক মানুষ দৌড়াদৌড়ি করছে। নিচে পা রাখতেই আমার পা পুড়ে যায়। এত বড় ঘটনা কিন্তু লঞ্চের স্টাফরা বলছিল, কিছু হয়নি, আগুন নিয়ন্ত্রণে আছে। পরে আমি পায়ের নিচের গরম সহ্য করতে না পেরে নদীতে লাফ দেই।
জহিরুল আরও বলেন, আগেরবার যাওয়ার সময়ও ইঞ্জিন থেকে একই শব্দ শুনেছি। তবে সেদিন শব্দটা একটু কম ছিল।
লঞ্চের ইঞ্জিন থেকে বের হওয়া শব্দ শুনেছেন বরগুনার সদরের রাশেদ। তাঁর মা ও ভাইয়ের মেয়েসহ সাতজন উঠেছিলেন। রাশেদসহ তিনজন বেঁচে ফিরলেও নিখোঁজ আছেন ৪ জন।
ছোট ভাই ও মাকে নিয়ে লঞ্চে ওঠেন পাথরঘাটার ছোনবুনিয়ার মনোতোষ। দুই ভাই আহত অবস্থায় নদীতে লাফ দিয়ে পাড়ে এসে উদ্ধার হলেও লঞ্চে আটকা পড়েন মা মিঠু রানী। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধারের পর একই হাসপাতালের আইসিইউতে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন মা মিঠু রানি। মনোতোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমার মায়ের চিকিৎসার জন্য ঢাকা গিয়েছিলাম। সাত দিন ঢাকা থাকার পর সদরঘাট থেকে লঞ্চের দুই তলায় সিট নেই। লঞ্চ সদরঘাট থেকে ছাড়ার পরে আমি তিনবার ছাদে গিয়েছি। প্রতিবারই বিকট শব্দ শুনেছি সেই সঙ্গে ইঞ্জিনের সাইলেন্সার থেকে কালো ধোয়া আর আগুন বের হতে দেখেছি। শেষ বার যখন গেছি তখন শব্দ শুনে ভয় পেয়ে যাই। পরে ঘুমিয়ে পড়ি। রাতে হঠাৎ মানুষের চিল্লাচিল্লিতে ঘুম ভেঙে যায়। মানুষের ঠেলাঠেলিতে মাকে হারিয়ে ফেলি। ছোট ভাই নিলয় আগুন আগুনের গরম সহ্য করতে না পেরে নদীতে লাফ দেয়। ও নদীতে লাফ দেওয়ার পরে আমি মাকে খোঁজার চেষ্টা করি। কিছু সময় খোঁজার পরে আগুনের গরমে টিকতে না পেরে আমিও লাফ দেই। পরে নদী সাঁতরে কুলে আসি।
ডিসেম্বরের ১ তারিখে অভিযান–১০ ’এ লস্কর হিসেবে কাজ নেন ভোলা জেলার চরফ্যাশনের সেলিম মিয়া। তিনি বলেন, আমি রাত আড়াইটার দিকে কাজ শেষ করে স্টাফ কেবিনে ঘুমাই। হঠাৎ মানুষের আহাজারি শুনে ঘুম ভাঙে। রুম থেকে বের হয়ে দেখি লঞ্চে আগুন। বিষয়টা বোঝার জন্য সামনে পা বাড়াই গরমের কারণে পা লেগে যায়, হাত বাড়াই হাত লেগে যায়। পরে জীবন বাঁচাতে লাফ দেই। হাত-পায়ের চামড়া পুড়ে গেছে। কোনো মতে তীরে আসতে পারি। পরে স্থানীয়রা আমাকে উদ্ধার করে।
অভিযান–১০ ’র মালিক লঞ্চেই ছিল জানিয়ে সেলিম বলেন, আমি পরিষ্কারের কাজ করি। লঞ্চে একটু পর পর শব্দ হয়। লঞ্চে মালিক ছিল। তিনিও লঞ্চ চালাতে বলেছেন।
যাত্রীদের অভিযোগ ইঞ্জিনের সমস্যা থাকার পরেও মালিকের সিদ্ধান্তে লঞ্চ চালাতে বাধ্য হন কর্মীরা। এ বিষয় জানতে চাইলে সেলিম বলেন, আমিও এমনটা শুনেছি। কিন্তু মালিক সিদ্ধান্ত দিয়েছে কি না সেটা সরাসরি শুনি নাই। লঞ্চের অন্য কর্মীরা বলেছেন।
লঞ্চের ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শোনেন মো. ইমরান ও মাইনদ্দিন। হাসপাতালে দুজনেই পাশাপাশি বেডে শুয়ে আছেন। তাঁরা জানালেন, লঞ্চের ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শোনার পরে লঞ্চের কর্মীদের জানানো হয়। কিন্তু তাঁরা অভিযোগ আমলে নেননি।
ইমরান বলেন, লঞ্চের ছাদে অনেকেই ইঞ্জিনের বিকট শব্দ শুনেছেন। এমনকি আমি যখন ছাদে ছিলাম তখন ইঞ্জিনের মিস্ত্রি ছাদে এসে দেখেছেন। তাঁরা বলেছেন চলুক সমস্যা নেই।
শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের বিশেষ ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন ৩৪ জন। তাঁদের মধ্যে ২২ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৫ জন শিশু রয়েছেন। এ ছাড়া এক নারীসহ দুজন আহত রোগী আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
সিলেটের গোয়াইনঘাটে মিষ্টির দোকানে এক ব্যবসায়ীর অর্ধগলিত ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। গতকাল রোববার রাতে উপজেলার জাফলংয়ের মামার বাজার মন্দিরসংলগ্ন এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ব্যবসায়ীর নাম রাজীব সরকার (৩০)। তিনি নেত্রকোনার খালিয়াজুরী উপজেলার জয়কৃষ্ণ সরকারের ছেলে।
১৪ মিনিট আগেরাজধানীর প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল কর্মী জাহিদুল ইসলাম পারভেজকে ছুরিকাঘাত করে হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা। মানববন্ধন থেকে তাঁরা হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছেন।
১৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে দাবি না মানা পর্যন্ত একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার সকাল ৯টায় সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমি ভবনের ফটকে তালা দিয়ে রক্তাক্ত প্রতীকী অ্যাপ্রোন ঝুলিয়ে দেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
২৪ মিনিট আগেদিনাজপুরের বীরগঞ্জে এক যুবক তাঁর স্ত্রীকে খোলা তালাক দিয়ে ১০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল করেছেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। প্রায় এক বছরের স্বামী–স্ত্রীর দাম্পত্য কলহ থেকে মুক্তি পাওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল করেছেন বলে দাবি আব্দুর রহিমের ছেলে মো. সোহাগ ইসলামের।
২৬ মিনিট আগে