নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বরিশালে বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীদের বেধড়ক লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবির সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয়। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরের ফকিরবাড়ী রোড থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করার চেষ্টা করেন কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা লাঠিপেটা এবং ধরপাকড় চালান। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান আন্দোলনকারীরা।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ফজলুল হক অ্যাভিনিউর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাঁরা নগর ভবনের দিকে যেতে থাকলে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেয়। যে কারণে আদালতের সামনের সড়কেই বসে পড়েন একদল ছাত্রী। এ সময় তাঁরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। বেলা পৌনে ১টার দিকে কাকলির মোড় থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও বিজিবি এসে বেধড়ক লাঠিপেটা শুরু করে।
এ সময় নারী পুলিশ সদস্যরা ছাত্রীদের টানাহেঁচড়া করেন এবং লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকেন। তাতে কয়েক ছাত্রীর জামা ছিঁড়ে যায়। কেউ কেউ কান্নায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। কেউ আবার চিৎকার করে নারী পুলিশের সঙ্গে তর্ক জুড়ে দেন। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ ছাত্রীরা শুয়ে পড়ে প্রতিবাদ জানান। পরে অতিরিক্ত নারী পুলিশ এসে ছাত্রীদের টেনেহিঁচড়ে পুলিশ ভ্যানে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় কয়েকজন ছাত্রকেও আটক করেছে পুলিশ।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী আরিফা ও সিফা অভিযোগ করেন, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে দেশে গুম-খুনের বিচার দাবিতে ফজলুল হক অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভ করছিলেন। এ সময় পুলিশ এসে বেধড়ক লাঠিপেটা করে। ছাত্রীদের ধাক্কা দিয়েছে, টেনে জামা ছিঁড়ে ফেলেছে। পুলিশ কি শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত দিতে পারে, প্রশ্ন রাখেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার সহকারী কমিশনার নাফিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি তাঁরা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। এ পর্যন্ত ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে বরিশালে বিক্ষোভ চলাকালে শিক্ষার্থীদের বেধড়ক লাঠিপেটা করেছে পুলিশ। আজ বুধবার সকালে এই কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও বিজিবির সদস্যদের বাগ্বিতণ্ডা ও ধস্তাধস্তি হয়। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে ১৩ জন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে।
শিক্ষার্থীরা জানান, আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নগরের ফকিরবাড়ী রোড থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করার চেষ্টা করেন কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা লাঠিপেটা এবং ধরপাকড় চালান। এতে ছত্রভঙ্গ হয়ে যান আন্দোলনকারীরা।
দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নগরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ফজলুল হক অ্যাভিনিউর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাঁরা নগর ভবনের দিকে যেতে থাকলে পুলিশ ধাওয়া দিয়ে সরিয়ে দেয়। যে কারণে আদালতের সামনের সড়কেই বসে পড়েন একদল ছাত্রী। এ সময় তাঁরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। বেলা পৌনে ১টার দিকে কাকলির মোড় থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে পুলিশ ও বিজিবি এসে বেধড়ক লাঠিপেটা শুরু করে।
এ সময় নারী পুলিশ সদস্যরা ছাত্রীদের টানাহেঁচড়া করেন এবং লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকেন। তাতে কয়েক ছাত্রীর জামা ছিঁড়ে যায়। কেউ কেউ কান্নায় রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন। কেউ আবার চিৎকার করে নারী পুলিশের সঙ্গে তর্ক জুড়ে দেন। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ ছাত্রীরা শুয়ে পড়ে প্রতিবাদ জানান। পরে অতিরিক্ত নারী পুলিশ এসে ছাত্রীদের টেনেহিঁচড়ে পুলিশ ভ্যানে তুলে নিয়ে যায়। এ সময় কয়েকজন ছাত্রকেও আটক করেছে পুলিশ।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী আরিফা ও সিফা অভিযোগ করেন, তাঁরা শান্তিপূর্ণভাবে দেশে গুম-খুনের বিচার দাবিতে ফজলুল হক অ্যাভিনিউতে বিক্ষোভ করছিলেন। এ সময় পুলিশ এসে বেধড়ক লাঠিপেটা করে। ছাত্রীদের ধাক্কা দিয়েছে, টেনে জামা ছিঁড়ে ফেলেছে। পুলিশ কি শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত দিতে পারে, প্রশ্ন রাখেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার সহকারী কমিশনার নাফিসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি তাঁরা নিয়ন্ত্রণে এনেছেন। এ পর্যন্ত ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের অনুষ্ঠানে উপদেষ্টাদের নিয়ে যে বক্তব্য এসেছে তা এই অ্যাসোসিয়েশনের বক্তব্য নয় বলে জানিয়েছে প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠনটি।
৩ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) সব রাজনৈতিক দলের হল কমিটি বাতিল ও আবাসিক হলের অভ্যন্তরে সকল প্রকার রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৯ আগষ্ট) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তাজউদ্দীন আহমদ হল থেকে শিক্ষার্থীরা একটি মিছিল বের করেন।
৪ ঘণ্টা আগে