বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে জেলায় চিকিৎসা নিচ্ছে ২২১ জন। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৩২৯ জন দাঁড়িয়েছে। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে রাবেয়া (১০০) নামের এক বৃদ্ধার ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে। তাঁর বাড়ি জেলা সদরের মাইঠা গ্রামে। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ জন। তাদের মধ্যে জেনারেল হাসপাতালে সাতজন্য, অন্য ১৫ জন উন্নত চিকিৎসা নিতে বরগুনার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছে। আজ রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এসব তথ্য দেয়।
বরগুনায় মশকনিধনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়লেও কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মিলিতভাবে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিচ্ছন্ন করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় বরগুনায় গঠিত হয়েছে একটি সমন্বিত র্যাপিড রেসপন্স টিম। এই টিমের মাধ্যমে স্থানীয় ২৬টিরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এক ছাতার নিচে এসে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। হাসপাতালে রোগীদের সহায়তায় সক্রিয় ভূমিকা, শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি, আক্রান্ত এলাকায় স্প্রে কার্যক্রম এবং সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে প্রতিদিন।
স্বেচ্ছাসেবকেরা হাসপাতালে রোগীর সেবায় সহায়তা করছেন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে ফগিং ও ব্লিচিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা বাড়াচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ইয়াকুব, নাইম, আয়শা, রিমা, মহিউদ্দিন, আসিফসহ অনেকের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা বলেন, ‘এই সময় মানুষ মানুষের পাশে না দাঁড়ালে কবে দাঁড়াবে? আমরা নিজেরা মাস্ক পরে, গ্লাভস পরে রোগীর পাশে দাঁড়াচ্ছি। ভয় পাই, কিন্তু দায়িত্ববোধটা জিতে যাচ্ছে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘এটা শুধু ভলান্টিয়ার কাজ না, এটা আমাদের শহরের জন্য দায়বদ্ধতা।’
এদিকে গত কয়েক দিন ধরে বরগুনায় মশকনিধনে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভার পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
র্যাপিড রেসপন্স টিমের একজন সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম স্বপ্ন বলেন, শহরে মাঝেমধ্যে দায়সারাভাবে সরকারি উদ্যোগে মশকনিধন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তারা মশকনিধন করতে এসে ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতন করতে পৌরসভা পুরোপুরি ব্যর্থ।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুর্বারের সাধারণ সম্পাদক খান নাইম জানান, বরগুনা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের অসচেতনার কারণে বারবার বরগুনায় ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করে।
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, প্রত্যেক মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একা স্বাস্থ্য বিভাগ ডেঙ্গু মোকাবিলায় যথেষ্ট নয়। সবাই মিলে নিজ নিজ উদ্যোগে বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার করতে হবে। হাসপাতালে রোগীরা মশারি ব্যবহার করে না। সেখান থেকেও নতুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। ডেঙ্গুর চিকিৎসাই হচ্ছে মশা নিধন করা।
বরগুনা জেলা প্রশাসক মো. শফিউল আলম বলেন, ‘আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা এখানের প্রতিটি বাড়িতে বর্ষায় জমানো পানিতে এডিসের লার্ভা পেয়েছেন। আমাদের পৌরসভার পক্ষ থেকে মশার ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম করা হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে মশার ওষুধ ছিটানো বন্ধ রয়েছে। বৃষ্টি কমলে পুরোদমে কাজ চালু হবে।’

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে জেলায় চিকিৎসা নিচ্ছে ২২১ জন। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৩২৯ জন দাঁড়িয়েছে। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে রাবেয়া (১০০) নামের এক বৃদ্ধার ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে। তাঁর বাড়ি জেলা সদরের মাইঠা গ্রামে। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ জন। তাদের মধ্যে জেনারেল হাসপাতালে সাতজন্য, অন্য ১৫ জন উন্নত চিকিৎসা নিতে বরগুনার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছে। আজ রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এসব তথ্য দেয়।
বরগুনায় মশকনিধনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়লেও কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মিলিতভাবে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিচ্ছন্ন করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় বরগুনায় গঠিত হয়েছে একটি সমন্বিত র্যাপিড রেসপন্স টিম। এই টিমের মাধ্যমে স্থানীয় ২৬টিরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এক ছাতার নিচে এসে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। হাসপাতালে রোগীদের সহায়তায় সক্রিয় ভূমিকা, শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি, আক্রান্ত এলাকায় স্প্রে কার্যক্রম এবং সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে প্রতিদিন।
স্বেচ্ছাসেবকেরা হাসপাতালে রোগীর সেবায় সহায়তা করছেন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে ফগিং ও ব্লিচিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা বাড়াচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ইয়াকুব, নাইম, আয়শা, রিমা, মহিউদ্দিন, আসিফসহ অনেকের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা বলেন, ‘এই সময় মানুষ মানুষের পাশে না দাঁড়ালে কবে দাঁড়াবে? আমরা নিজেরা মাস্ক পরে, গ্লাভস পরে রোগীর পাশে দাঁড়াচ্ছি। ভয় পাই, কিন্তু দায়িত্ববোধটা জিতে যাচ্ছে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘এটা শুধু ভলান্টিয়ার কাজ না, এটা আমাদের শহরের জন্য দায়বদ্ধতা।’
এদিকে গত কয়েক দিন ধরে বরগুনায় মশকনিধনে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভার পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
র্যাপিড রেসপন্স টিমের একজন সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম স্বপ্ন বলেন, শহরে মাঝেমধ্যে দায়সারাভাবে সরকারি উদ্যোগে মশকনিধন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তারা মশকনিধন করতে এসে ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতন করতে পৌরসভা পুরোপুরি ব্যর্থ।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুর্বারের সাধারণ সম্পাদক খান নাইম জানান, বরগুনা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের অসচেতনার কারণে বারবার বরগুনায় ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করে।
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, প্রত্যেক মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একা স্বাস্থ্য বিভাগ ডেঙ্গু মোকাবিলায় যথেষ্ট নয়। সবাই মিলে নিজ নিজ উদ্যোগে বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার করতে হবে। হাসপাতালে রোগীরা মশারি ব্যবহার করে না। সেখান থেকেও নতুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। ডেঙ্গুর চিকিৎসাই হচ্ছে মশা নিধন করা।
বরগুনা জেলা প্রশাসক মো. শফিউল আলম বলেন, ‘আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা এখানের প্রতিটি বাড়িতে বর্ষায় জমানো পানিতে এডিসের লার্ভা পেয়েছেন। আমাদের পৌরসভার পক্ষ থেকে মশার ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম করা হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে মশার ওষুধ ছিটানো বন্ধ রয়েছে। বৃষ্টি কমলে পুরোদমে কাজ চালু হবে।’
বরগুনা প্রতিনিধি

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে জেলায় চিকিৎসা নিচ্ছে ২২১ জন। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৩২৯ জন দাঁড়িয়েছে। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে রাবেয়া (১০০) নামের এক বৃদ্ধার ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে। তাঁর বাড়ি জেলা সদরের মাইঠা গ্রামে। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ জন। তাদের মধ্যে জেনারেল হাসপাতালে সাতজন্য, অন্য ১৫ জন উন্নত চিকিৎসা নিতে বরগুনার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছে। আজ রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এসব তথ্য দেয়।
বরগুনায় মশকনিধনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়লেও কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মিলিতভাবে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিচ্ছন্ন করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় বরগুনায় গঠিত হয়েছে একটি সমন্বিত র্যাপিড রেসপন্স টিম। এই টিমের মাধ্যমে স্থানীয় ২৬টিরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এক ছাতার নিচে এসে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। হাসপাতালে রোগীদের সহায়তায় সক্রিয় ভূমিকা, শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি, আক্রান্ত এলাকায় স্প্রে কার্যক্রম এবং সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে প্রতিদিন।
স্বেচ্ছাসেবকেরা হাসপাতালে রোগীর সেবায় সহায়তা করছেন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে ফগিং ও ব্লিচিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা বাড়াচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ইয়াকুব, নাইম, আয়শা, রিমা, মহিউদ্দিন, আসিফসহ অনেকের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা বলেন, ‘এই সময় মানুষ মানুষের পাশে না দাঁড়ালে কবে দাঁড়াবে? আমরা নিজেরা মাস্ক পরে, গ্লাভস পরে রোগীর পাশে দাঁড়াচ্ছি। ভয় পাই, কিন্তু দায়িত্ববোধটা জিতে যাচ্ছে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘এটা শুধু ভলান্টিয়ার কাজ না, এটা আমাদের শহরের জন্য দায়বদ্ধতা।’
এদিকে গত কয়েক দিন ধরে বরগুনায় মশকনিধনে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভার পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
র্যাপিড রেসপন্স টিমের একজন সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম স্বপ্ন বলেন, শহরে মাঝেমধ্যে দায়সারাভাবে সরকারি উদ্যোগে মশকনিধন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তারা মশকনিধন করতে এসে ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতন করতে পৌরসভা পুরোপুরি ব্যর্থ।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুর্বারের সাধারণ সম্পাদক খান নাইম জানান, বরগুনা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের অসচেতনার কারণে বারবার বরগুনায় ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করে।
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, প্রত্যেক মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একা স্বাস্থ্য বিভাগ ডেঙ্গু মোকাবিলায় যথেষ্ট নয়। সবাই মিলে নিজ নিজ উদ্যোগে বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার করতে হবে। হাসপাতালে রোগীরা মশারি ব্যবহার করে না। সেখান থেকেও নতুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। ডেঙ্গুর চিকিৎসাই হচ্ছে মশা নিধন করা।
বরগুনা জেলা প্রশাসক মো. শফিউল আলম বলেন, ‘আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা এখানের প্রতিটি বাড়িতে বর্ষায় জমানো পানিতে এডিসের লার্ভা পেয়েছেন। আমাদের পৌরসভার পক্ষ থেকে মশার ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম করা হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে মশার ওষুধ ছিটানো বন্ধ রয়েছে। বৃষ্টি কমলে পুরোদমে কাজ চালু হবে।’

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে জেলায় চিকিৎসা নিচ্ছে ২২১ জন। গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৩২৯ জন দাঁড়িয়েছে। আজ রোববার দুপুরে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে রাবেয়া (১০০) নামের এক বৃদ্ধার ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে। তাঁর বাড়ি জেলা সদরের মাইঠা গ্রামে। এ নিয়ে জেলায় ডেঙ্গুতে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ জন। তাদের মধ্যে জেনারেল হাসপাতালে সাতজন্য, অন্য ১৫ জন উন্নত চিকিৎসা নিতে বরগুনার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ও হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা গেছে। আজ রোববার জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় এসব তথ্য দেয়।
বরগুনায় মশকনিধনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষের তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়লেও কয়েকটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন মিলিতভাবে শহরের বিভিন্ন স্থান পরিচ্ছন্ন করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় বরগুনায় গঠিত হয়েছে একটি সমন্বিত র্যাপিড রেসপন্স টিম। এই টিমের মাধ্যমে স্থানীয় ২৬টিরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এক ছাতার নিচে এসে ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়ে পরিকল্পিতভাবে কাজ করছে। হাসপাতালে রোগীদের সহায়তায় সক্রিয় ভূমিকা, শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে পরিচ্ছন্নতা অভিযান, মশার প্রজননস্থল ধ্বংস, জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি, আক্রান্ত এলাকায় স্প্রে কার্যক্রম এবং সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালিত হচ্ছে প্রতিদিন।
স্বেচ্ছাসেবকেরা হাসপাতালে রোগীর সেবায় সহায়তা করছেন, ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে ফগিং ও ব্লিচিং কার্যক্রম চালাচ্ছেন এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে সচেতনতা বাড়াচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ইয়াকুব, নাইম, আয়শা, রিমা, মহিউদ্দিন, আসিফসহ অনেকের সঙ্গে কথা বললে তাঁরা বলেন, ‘এই সময় মানুষ মানুষের পাশে না দাঁড়ালে কবে দাঁড়াবে? আমরা নিজেরা মাস্ক পরে, গ্লাভস পরে রোগীর পাশে দাঁড়াচ্ছি। ভয় পাই, কিন্তু দায়িত্ববোধটা জিতে যাচ্ছে।’ তাঁরা আরও বলেন, ‘এটা শুধু ভলান্টিয়ার কাজ না, এটা আমাদের শহরের জন্য দায়বদ্ধতা।’
এদিকে গত কয়েক দিন ধরে বরগুনায় মশকনিধনে জেলা প্রশাসন ও পৌরসভার পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপ আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
র্যাপিড রেসপন্স টিমের একজন সমন্বয়ক শহিদুল ইসলাম স্বপ্ন বলেন, শহরে মাঝেমধ্যে দায়সারাভাবে সরকারি উদ্যোগে মশকনিধন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। তারা মশকনিধন করতে এসে ছবি তোলার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন। ব্যক্তিপর্যায়ে সচেতন করতে পৌরসভা পুরোপুরি ব্যর্থ।
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন দুর্বারের সাধারণ সম্পাদক খান নাইম জানান, বরগুনা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের অসচেতনার কারণে বারবার বরগুনায় ডেঙ্গু মহামারি আকার ধারণ করে।
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, প্রত্যেক মানুষকেই সচেতন হতে হবে। একা স্বাস্থ্য বিভাগ ডেঙ্গু মোকাবিলায় যথেষ্ট নয়। সবাই মিলে নিজ নিজ উদ্যোগে বাড়ির আশপাশে পরিষ্কার করতে হবে। হাসপাতালে রোগীরা মশারি ব্যবহার করে না। সেখান থেকেও নতুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হচ্ছে অনেকে। ডেঙ্গুর চিকিৎসাই হচ্ছে মশা নিধন করা।
বরগুনা জেলা প্রশাসক মো. শফিউল আলম বলেন, ‘আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা এখানের প্রতিটি বাড়িতে বর্ষায় জমানো পানিতে এডিসের লার্ভা পেয়েছেন। আমাদের পৌরসভার পক্ষ থেকে মশার ওষুধ ছিটানোর কার্যক্রম করা হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে মশার ওষুধ ছিটানো বন্ধ রয়েছে। বৃষ্টি কমলে পুরোদমে কাজ চালু হবে।’

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১৫ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেবদলগাছী (নওগাঁ) প্রতিনিধি

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার ভোরের দিকে বদলগাছী উপজেলার আক্কেলপুর মধ্যপাড়া (মণ্ডলপাড়া) গ্রামে মুসা নামের এক ব্যক্তির নারকেলগাছে উঠেছিলেন আসলাম। ধারণা করা হচ্ছে, ডাব চুরি করার সময় তিনি গাছ থেকে নিচে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা গাছের নিচে ডাবসহ লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে বদলগাছী থানা-পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
বদলগাছী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিসুর রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ডাব পাড়তে গিয়ে পা ফসকে পড়ে ওই ব্যক্তি মারা গেছেন। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ নওগাঁ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
২২ জুন ২০২৫
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বিসিক শিল্পনগরীতে এমএস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ৬ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। গুরুতর অবস্থায় তাঁদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধরা হলেন— কারখানাটির শ্রমিক আল আমিন (৩০), আজিজুল্লাহ (৩২), মো. সেলিম (৩৫), মো. জালাল মোল্লা (৪০), মো. নাজমুল হুদা (৩৫) এবং সিকিউরিটি গার্ড সুপারভাইজার নুর মোহাম্মদ (৩৫)।
দগ্ধরা জানান, সকালে কারখানার নিচতলায় বয়লার রুমে কাজ করছিলেন শ্রমিকেরা। হঠাৎ বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তেই সেই কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে ওঠে। এতে ৬ জনের শরীর ঝলসে যায়। সহকর্মীরা দগ্ধদের উদ্ধার করে ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসেন।
বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের সবার অবস্থাই গুরুতর। কার শরীরে কত শতাংশ পুড়েছে তা পরবর্তীতে বলা যাবে।
ফতুল্লা ফায়ার স্টেশনের ফায়ার ফাইটার খায়রুল ইসলাম আজকের পত্রিকা বলেন, সকালে এসএম ডাইং স্টেশনে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে কারাখানা থেকে কোনো তাদের (ফায়ার সার্ভিস) বিস্ফোরণের সংবাদ জানানো হয়নি। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তদন্ত করছেন। বিস্ফোরণের কারণ তদন্তের পর জানা যাবে। তবে এ ঘটনায় কারখানাটির বেশ কয়েক শ্রমিক-কর্মচারী আহত হয়েছেন।
ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আগুনে দগ্ধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে। অফিশিয়ালি আমাদের এই বিষয়ে কেউ তথ্য দেয়নি। গণমাধ্যমে সংবাদ পেয়ে আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি।’

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
২২ জুন ২০২৫
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১৫ মিনিট আগে
যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে
সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেকেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি

যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৯ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমান, বিদ্যানন্দকাটির কামরুজ্জামান (২৮), মির্জাপুর গ্রামের আবু মুসা (২০), পাত্রপাড়া গ্রামের নয়ন (২১), সাগরদত্তকাটি গ্রামের সুমন হোসেন (২৫), মইনুল ইসলাম (২৫), মনোহরনগর গ্রামের আলী হাসান, মজিদপুর গ্রামের রিয়াদ হোসেন (২২) ও মাদারডাঙ্গা গ্রামের মাসুদ হোসেন (২৩)। রাতে আহত ব্যক্তিদের কয়েকজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এই ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
খেলা দেখতে আসা একাধিক দর্শক জানান, আটদলীয় হাডুডু টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ও অতিথি নির্বাচন নিয়ে আয়োজক কমিটির দুটি গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
শনিবার দুপুরে পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মকবুল হোসেন মুকুল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করার পরই আয়োজক কমিটির একটি অংশ এতে আপত্তি জানিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি করে।
একপর্যায়ে তারা অনুষ্ঠানের মঞ্চে থাকা মকবুল হোসেন মুকুলকে উদ্দেশ করে অশালীন কথাবার্তা বলতে থাকলে তিনি মঞ্চ থেকে চলে যান।
সন্ধ্যায় ওই হাডুডু খেলার ফাইনাল দেখার জন্য মঞ্চে আসেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমান। ফাইনালে উপজেলার বুড়ুলি দল খুলনার চুকনগর দলকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন দলের কাছে পুরস্কার হিসেবে ফ্রিজ হস্তান্তর করার সময় একদল যুবক মঞ্চে এসে অতর্কিত হামলা চালান। এ সময় মঞ্চে থাকা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমানসহ আরও কয়েকজন আহত হন। হামলার কারণে দর্শকেরা ভয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন এবং এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
খেলার রেফারি শওকত হোসেন বলেন, সুষ্ঠুভাবে হাডুডু খেলা সম্পন্ন হলেও পুরস্কার বিতরণের সময় ওই ঘটনা ঘটে। টুর্নামেন্টের সভাপতি রেজাউল করিম সরদার বলেন, ‘হামলা শুরু হলে আমি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করি।’
পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল বলেন, ‘কিছু যুবক পুরস্কার বিতরণের সময় হামলা চালিয়েছে। ওই সময় আমি সেখানে ছিলাম না এবং এটি কোনো রাজনৈতিক বিষয়ও নয়।’
এ ব্যাপারে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের বিট পুলিশিংয়ের সহকারী কর্মকর্তা সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মামুন বলেন, খেলার অনুষ্ঠানে মারামারির ঘটনায় এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ৯ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
হামলায় আহত ব্যক্তিরা হলেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমান, বিদ্যানন্দকাটির কামরুজ্জামান (২৮), মির্জাপুর গ্রামের আবু মুসা (২০), পাত্রপাড়া গ্রামের নয়ন (২১), সাগরদত্তকাটি গ্রামের সুমন হোসেন (২৫), মইনুল ইসলাম (২৫), মনোহরনগর গ্রামের আলী হাসান, মজিদপুর গ্রামের রিয়াদ হোসেন (২২) ও মাদারডাঙ্গা গ্রামের মাসুদ হোসেন (২৩)। রাতে আহত ব্যক্তিদের কয়েকজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। এই ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
খেলা দেখতে আসা একাধিক দর্শক জানান, আটদলীয় হাডুডু টুর্নামেন্টের উদ্বোধন ও অতিথি নির্বাচন নিয়ে আয়োজক কমিটির দুটি গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা শুরু হয়।
শনিবার দুপুরে পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মকবুল হোসেন মুকুল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করার পরই আয়োজক কমিটির একটি অংশ এতে আপত্তি জানিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি করে।
একপর্যায়ে তারা অনুষ্ঠানের মঞ্চে থাকা মকবুল হোসেন মুকুলকে উদ্দেশ করে অশালীন কথাবার্তা বলতে থাকলে তিনি মঞ্চ থেকে চলে যান।
সন্ধ্যায় ওই হাডুডু খেলার ফাইনাল দেখার জন্য মঞ্চে আসেন উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমান। ফাইনালে উপজেলার বুড়ুলি দল খুলনার চুকনগর দলকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়। খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন দলের কাছে পুরস্কার হিসেবে ফ্রিজ হস্তান্তর করার সময় একদল যুবক মঞ্চে এসে অতর্কিত হামলা চালান। এ সময় মঞ্চে থাকা উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আজিজুর রহমানসহ আরও কয়েকজন আহত হন। হামলার কারণে দর্শকেরা ভয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন এবং এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
খেলার রেফারি শওকত হোসেন বলেন, সুষ্ঠুভাবে হাডুডু খেলা সম্পন্ন হলেও পুরস্কার বিতরণের সময় ওই ঘটনা ঘটে। টুর্নামেন্টের সভাপতি রেজাউল করিম সরদার বলেন, ‘হামলা শুরু হলে আমি দ্রুত এলাকা ত্যাগ করি।’
পাঁজিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল বলেন, ‘কিছু যুবক পুরস্কার বিতরণের সময় হামলা চালিয়েছে। ওই সময় আমি সেখানে ছিলাম না এবং এটি কোনো রাজনৈতিক বিষয়ও নয়।’
এ ব্যাপারে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের বিট পুলিশিংয়ের সহকারী কর্মকর্তা সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মামুন বলেন, খেলার অনুষ্ঠানে মারামারির ঘটনায় এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
২২ জুন ২০২৫
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১৫ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেনোয়াখালী প্রতিনিধি

সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় আবুল কালামকে বহনকারী মাইক্রোবাসটি দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। তখন মাইক্রোবাসের যাত্রী আবুল কালাম আজাদ মারা যান এবং আহত হন আরও তিনজন।
আবুল কালাম আজাদ জেলার সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল হক ছোট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় উত্তর ওয়াপদা বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে শনিবার রাতে দেশে ফেরেন আজাদ। এরপর মাইক্রোবাস যোগে স্ত্রী নাসিমা আক্তার, মা ও ভাতিজা লিমনসহ গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন। যাত্রাপথে মাইক্রোবাসটি সোনাপুর-চৌমুহনী আঞ্চলিক মহাসড়কের মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেন।
এতে মাইক্রোবাসটি ধুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনার পরপরই চালক পালিয়ে যান। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আজাদকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার পরপরই মাইক্রোবাসের চালক পালিয়ে যান। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ শেষে বাড়ি ফেরার পথে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল কালাম আজাদ (৫৩) নামের এক ব্যবসায়ী মারা গেছেন। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোরে মাইজদী টিভি সেন্টার এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। ঘটনার সময় আবুল কালামকে বহনকারী মাইক্রোবাসটি দাঁড়িয়ে থাকা একটি ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেয়। তখন মাইক্রোবাসের যাত্রী আবুল কালাম আজাদ মারা যান এবং আহত হন আরও তিনজন।
আবুল কালাম আজাদ জেলার সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল হক ছোট মিয়ার ছেলে। তিনি স্থানীয় উত্তর ওয়াপদা বাজারের ব্যবসায়ী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে শনিবার রাতে দেশে ফেরেন আজাদ। এরপর মাইক্রোবাস যোগে স্ত্রী নাসিমা আক্তার, মা ও ভাতিজা লিমনসহ গ্রামের বাড়ি ফিরছিলেন। যাত্রাপথে মাইক্রোবাসটি সোনাপুর-চৌমুহনী আঞ্চলিক মহাসড়কের মাইজদী বাজারের টিভি সেন্টার এলাকায় পৌঁছালে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকের পেছনে ধাক্কা দেন।
এতে মাইক্রোবাসটি ধুমড়েমুচড়ে যায়। ঘটনার পরপরই চালক পালিয়ে যান। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক আজাদকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত ব্যক্তিদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ঘটনার পরপরই মাইক্রোবাসের চালক পালিয়ে যান। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় প্রতিদিনই বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। গতকাল শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ডেঙ্গুতে আরও ৬৬ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত হয়েছে।
২২ জুন ২০২৫
নওগাঁর বদলগাছী উপজেলায় ডাব চুরি করতে গিয়ে গাছ থেকে পড়ে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। ওই ব্যক্তির নাম আসলাম হোসেন (৪৫)। তিনি উপজেলার কোলা ইউনিয়নের পারিচা গ্রামের মোলায়েমের ছেলে।
১৫ মিনিট আগে
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার এনায়েতনগর বিসিক শিল্প এলাকায় একটি কারখানায় লিকেজ থেকে গ্যাস বিস্ফোরণে ছয় শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। রোববার ভোরে এম এস ডাইং প্রিন্টিং অ্যান্ড ফিনিশিং নামে ওই কারখানায় এই ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগে
যশোরের কেশবপুর উপজেলায় গ্রামবাংলার ঐতিহ্যবাহী হাডুডু খেলার অনুষ্ঠানে অতর্কিত হামলায় উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার পাঁজিয়া ইউনিয়নের সাগরদত্তকাটি গ্রামের মধ্যপাড়ায় হাডুডু খেলার পুরস্কার বিতরণের সময় এই ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগে