নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: জরুরি এক বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা মসজিদের পরিবর্তে উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার পরামর্শ দিয়েছেন। ইমামদের বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়ে, কোলাকুলি ও হাত মেলানো থেকে বিরত থাকা এবং ঈদগাহে মাস্ক পরার নির্দেশনা দেন তিনি।
এরই মধ্যে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট প্রবেশ করেছে উল্লেখ করে ঈদের পর তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা প্রকাশ করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এই বক্তব্যের পরপরই ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ঈদ জামাত সম্পর্কে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘বতর্মান করোনা পরিস্থিতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ২৬ এপ্রিল দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করে যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মসজিদের ইমাম-খতিব, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি, ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হলো।’ অর্থাৎ আগের নির্দেশনা অনুসরণ করে মসজিদের ভেতরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার কথা বলেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
কী ছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সেই নির্দেশনায়?
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে কীভাবে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ পড়তে হবে সে বিষয়ে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ইসলামি শরিয়তে ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় ঈদের নামাজের জামাত করতে উৎসাহিত করা হলেও মহামারির মধ্যে এবার ঈদের জামাত মসজিদে আদায় করার অনুরোধ করা হয়েছে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাত করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আর করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে জামাত শেষে কোলাকুলি না করতে এবং হাত না মেলানোর অনুরোধ করেছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ঈদের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট না বিছাতে এবং নামাজের আগে মসজিদ জীবানুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। মুসল্লিদের জায়নামাজ সঙ্গে আনার জন্য অনুরোধ করে মন্ত্রণালয়।
এছাড়াও বেশ কয়েক দফা নির্দেশনা ছিল গত ২৬ এপ্রিল দেওয়া সেই বিজ্ঞপ্তিতে।
সরকারি দুই প্রতিষ্ঠানের এমন বিপরীত নির্দেশনা নিয়ে কথা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজীর আহমেদের সঙ্গে। এমন নির্দেশনাকে সমন্বয়হীনতা হিসেবে দেখছেন তিনি। বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়া। মসজিদে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই উন্মুক্ত স্থানেই ঈদের জামাত হওয়া উচিত।
বিষয়টি নিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক শায়লা শারমিনের সাথে যোগাযোগ করার হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে নতুন কোনো নির্দেশনা আসেনি। যদি আসে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন:
ঢাকা: জরুরি এক বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা মসজিদের পরিবর্তে উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার পরামর্শ দিয়েছেন। ইমামদের বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ জানিয়ে, কোলাকুলি ও হাত মেলানো থেকে বিরত থাকা এবং ঈদগাহে মাস্ক পরার নির্দেশনা দেন তিনি।
এরই মধ্যে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট প্রবেশ করেছে উল্লেখ করে ঈদের পর তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা প্রকাশ করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম।
আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এই বক্তব্যের পরপরই ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে ঈদ জামাত সম্পর্কে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘বতর্মান করোনা পরিস্থিতিতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়ে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ২৬ এপ্রিল দেওয়া বিজ্ঞপ্তি অনুসরণ করে যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে মসজিদের ইমাম-খতিব, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটি, ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরোধ করা হলো।’ অর্থাৎ আগের নির্দেশনা অনুসরণ করে মসজিদের ভেতরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত করার কথা বলেছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
কী ছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সেই নির্দেশনায়?
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে কীভাবে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতরের নামাজ পড়তে হবে সে বিষয়ে একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছিল ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ইসলামি শরিয়তে ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় ঈদের নামাজের জামাত করতে উৎসাহিত করা হলেও মহামারির মধ্যে এবার ঈদের জামাত মসজিদে আদায় করার অনুরোধ করা হয়েছে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাত করার পরামর্শ দেওয়া হয়।
আর করোনাভাইরাসের সংক্রমণরোধে জামাত শেষে কোলাকুলি না করতে এবং হাত না মেলানোর অনুরোধ করেছিল ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ঈদের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট না বিছাতে এবং নামাজের আগে মসজিদ জীবানুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। মুসল্লিদের জায়নামাজ সঙ্গে আনার জন্য অনুরোধ করে মন্ত্রণালয়।
এছাড়াও বেশ কয়েক দফা নির্দেশনা ছিল গত ২৬ এপ্রিল দেওয়া সেই বিজ্ঞপ্তিতে।
সরকারি দুই প্রতিষ্ঠানের এমন বিপরীত নির্দেশনা নিয়ে কথা হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজীর আহমেদের সঙ্গে। এমন নির্দেশনাকে সমন্বয়হীনতা হিসেবে দেখছেন তিনি। বলেন, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের উচিত ছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা মেনে সিদ্ধান্ত নেওয়া। মসজিদে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই উন্মুক্ত স্থানেই ঈদের জামাত হওয়া উচিত।
বিষয়টি নিয়ে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের জনসংযোগ শাখার সহকারী পরিচালক শায়লা শারমিনের সাথে যোগাযোগ করার হলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের কাছে নতুন কোনো নির্দেশনা আসেনি। যদি আসে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন:
কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় একটি মাজারে মাদকবিরোধী অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার হোসেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা থানা-পুলিশকে নীরব থাকতে দেখা গেছে।
৪ মিনিট আগেসুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিয়েছে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয় ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। আজ রোববার সকালে প্রধান বিচারপতির এজলাসে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রথা অনুসারে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে না দিয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরী। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি
১১ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচজন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় গতকাল শনিবার (১৯ এপ্রিল) রাত থেকে আজ রোববার (২০ এপ্রিল) দুপুর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
১৪ মিনিট আগে