মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
বর্ষা
বাঘের ভয় দেখিয়েঘুম পাড়িয়ে দেয়া সন্ধ্যায় সত্যকেই নেমে আসতে দেখি কুশলী গল্পে মুখর বর্ষণ হারিকেনের আলোয় পিতামহীর টুকটুকে ঠোঁটের ঔজ্জ্বল্যে পরাভূত অন্ধকার ঋষিকেশ দাস লেনের বাড়িটি উঁচু সিলিং আর লম্বা গরাদের
রবীন্দ্রনাথের তাল
নতুন তালের অধিকাংশ কবির নিরীক্ষাধর্মী মনোভাব থেকে উৎসারিত। সেগুলো খুব পরিকল্পিত কিছু ছিল না বলেই মনে হয়। যে কারণে পরবর্তী জীবনে সেই সব তালে আর গান রচনা করেননি তিনি। আবার এই তালগুলোর মধ্যে শুধু রূপ কড়া, নবতাল আর একাদশী এই তিনটি তালের বোল বা ঠেকা লিখে গেছেন কাঙালীচরণ সেন। অন্যগুলোর প্রামাণ্য ঠেকা পাওয
ইশকুলে গেল পেট মোটা ব্যাগ শাকিব হুসাইন
আজ আমি অনেক খুশি। কারণটা কী তোমরা জানো? জানবেই বা কেমন করে? আমি তো তোমাদের বলিইনি। হি হি হি হি! আজকে আমি তুবার সঙ্গে পেট মোটা করে ইশকুলে যাব। ইয়ে! কী মজা! কী মজা! ও হ্যাঁ, আমার পরিচয়টা তো তোমাদের দেওয়াই হলো না।
বর্ষা
রাগ করেছে সুয্যি মামা মুখ করেছে ভার মামার হাসি কেড়ে নেবে সাধ্যি আছে কার? বর্ষা এসে মামার নাকি দরজা করে লক খুকুর কানে খবর দিলো সাদা ডানার বক। খুকু বলে, বকের কাছে বর্ষা থাকে কই?
ব্যবধান কমছে দ্রুত
কই যাস? পথিক থমকে দাঁড়ায়। চারদিকে তাকায়, কাউকে দেখে না কোথাও। দূরের আকাশে কালো কাক উড়ছে, ডানা মেলে। কোন শালায় কথা কয়? খিক খিক হাসি কানে আসে পথিকের, আমি, আমি কথা কই! আবার ঘুরে তাকায় পথিক, দেখি না তো কাউরে। কোন শালায় কয় কথা? ওপরের দিকে না তাকাইয়া নিচের দিকে তাকা।
বৃষ্টির কবিতামালা
হলুদ পাঞ্জাবির দিকে তাকালে অলকানন্দার অভিশাপ উজ্জ্বলতর হয়ে ফোটে। ধরুন তখন আপনি হাঁটছেন— পিছু পিছু সাইলেন্ট বৃষ্টি। আপনি পিছনে তাকালেন না, আপনি হাঁটছেন— কার্যত কদমের কুঁড়ি নাচছে এবং যখন আপনি ভাবলেন থামবেন ততক্ষণে আপনার ব্রেক ফেল করে গেছে। বৃষ্টি শুকাচ্ছে, কষ্ট আত্তি করে যদিও দাঁড়ালেন দ
বিলুপ্ত জনপদের পথে প্রান্তরে
আমাদের দেশে স্থানীয় ইতিহাস নিয়ে গবেষণা কিংবা আলোচনা প্রায় অপ্রচলিত একটি বিষয়। খুব কম মানুষ আছেন যাঁরা এ বিষয়ে চর্চা করেন। মাহবুব সিদ্দিকী সেই গুটিকয় মানুষের মধ্যে অন্যতম। নদী, আম, প্রকৃতিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সুদীর্ঘ চর্চা আমাদের সমৃদ্ধ করেছে। বরেন্দ্র জনপদের মানুষ হিসেবে মূলত সে অঞ্চলের ইতিহাস,
স্বীকারোক্তি
-নাম কী তোর? -রানা। -বয়স কত? -সতারো। -পড়াশোনা করোস? -ক্লাস সেবেন পর্যন্ত করসি। এহন ইস্কুলে যাই না। -বাড়িতে কে কে আছে? -মা আর রুবেল ভাইজান। -তোর একটাই ভাই?
তোমার জন্য চিঠি-১
শান্ত কোমল সৃষ্টি তুমি, বিনাশ নও মেঘ তো ছিলেই এবার তুমি বৃষ্টি হও
বৃষ্টিভেজা
মেঘ কড়মড় হাওয়াই রেল বাজল মেঘের কলিং বেল
সুপ্রসন্ন ধুন
এই যে দূরের বাঁকে শুয়ে আছে গোপন কান্নারা সেখানে মিলনফাঁদ গেঁথে থাকে পলির সৌরভে অপেক্ষারা জমে জমে হয়ে ওঠে সুতীব্র পাথর আশায় বসত করি—একদিন হবে, সব হবে।
ক্রৌঞ্চমিথুন
ক্রৌঞ্চ–মৈথুনের মর্মার্থ বুঝতেন ঋষি বাল্মীকি। সময়ের সাহস কত, সে আমাদের শাসায়! সময় কে? সময় কী? না মানলে সে কিচ্ছু না। সময় যা বলে বলুক, কে শোনে তার কথা? সময়কে বুঝিয়ে বলো– তুমি কোন ছার হে? স্বর্গকেও তুচ্ছ মানে সঙ্গমের মদিরমুগ্ধতা।
প্রণয়
ড্রয়ার খুলে চিঠির স্তূপ বের করল চৈতি। গুনে গুনে দেখল মোট ৪৮টি চিঠি। এই ৪৮টি চিঠি ৪৮ জনের পাঠানো বিভিন্ন সময়ে। কিন্তু কোনো ছেলেকেই মনে ধরেনি চৈতির। তাই সবিনয়ে সবগুলো প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু সৌরভকে দেখার পর তার বুকের ভেতরটা কেমন যেন করে উঠল। ফলে সে বুঝতে পেরেছে এই পৃথিবীতে প্রেম বলে সত্যি সত্যি
খাদ্যসংস্কৃতির প্রাথমিক পাঠ
খাদ্যসংস্কৃতির প্রাথমিক পাঠ বলে আসলেই কিছু আছে কি না, তা তর্কসাপেক্ষ। তবে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে বিষয়টি বুঝতে চাইলে কোনো না কোনো জায়গা থেকে শুরু করা দরকার। সে ক্ষেত্রে ‘খাদ্য, কিন্তু আহার্য নয়’ শিরোনামের বইটি প্রাথমিক পাঠ অবশ্যই। বইটি লিখেছেন সিরাজ সালেকীন।
কতিপয় চরিত্র
একজন লোক, বিমানবাহিনীর সদস্য। প্রশিক্ষণে যুদ্ধবিমান চালনায় খুব দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। প্রতিপক্ষের ওপর বিমান হামলার দায়িত্ব দেওয়া হলো তাকে। দীর্ঘ পথ বিমান চালনার অনুমতি পেয়ে সে খুশি। শব্দের গতিতে ফাইটার ছুটল। দ্রুতই সে উঁচুতে উঠে গেল, আর দেখা গেল না। এত উঁচুতে উঠে যে, সে মেঘের প্রেমে পড়ে যায়।
ব্যাঙেরা যাবে বর্ষাপুরে
পাঁচ-পাঁচটি ঋতু চলে গেল। এক মাস হয়ে গেল গ্রীষ্ম চলে যাওয়ার। তবুও কোনো বৃষ্টি নামার নাম নেই। চারদিক খাঁ খাঁ করছে। রাতের বেলা প্রাসাদের ভেতর সবাই চুপচাপ হয়ে বসে আছে। প্রাসাদটা ইট বা পাথরের নয়। গাছের গুঁড়ির। কদমগাছের। ওরা খুবই চিন্তিত। ওরা মানে ব্যাঙেরা।
মেশিনতন্ত্র
তোমাকে তোমার চেয়ে আরও ভালো জানবে মেশিন। কখন কোথায় যাও, কী করো, কী ভাবো, কী পড়ো, কী খাও...