Ajker Patrika

সিএনএনের প্রতিবেদন /যুক্তরাষ্ট্র-ইরান সংঘাতে রাজনীতি নয়, প্রভাব ফেলছে ধর্মীয় মতবাদ

অনলাইন ডেস্ক
আপডেট : ০১ জুলাই ২০২৫, ১৯: ০০
একদিন যিশু আসবেন এবং অবিশ্বাসীদের দমন করে বিশ্বাসীদের স্বর্গারোহণ করবেন, এটাই র‍্যাপচার। অধিকাংশ শ্বেতাঙ্গ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান এমনটাই বিশ্বাস করেন। ছবি: এএফপি
একদিন যিশু আসবেন এবং অবিশ্বাসীদের দমন করে বিশ্বাসীদের স্বর্গারোহণ করবেন, এটাই র‍্যাপচার। অধিকাংশ শ্বেতাঙ্গ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান এমনটাই বিশ্বাস করেন। ছবি: এএফপি

যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে সাম্প্রতিক সামরিক উত্তেজনা ও পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পেছনে শুধু কূটনৈতিক কৌশল বা রাজনৈতিক অভিসন্ধি নয়, কাজ করেছে এক গভীর ধর্মীয় বিশ্বাস—এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা।

মার্কিন ধর্ম বিশ্লেষক ও লেখিকা ডায়ানা বাটলার ব্যাস মনে করেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তগুলো শুধু রাজনৈতিক নয়, বরং তা অনেকটাই প্রভাবিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের শ্বেতাঙ্গ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানদের ধর্মীয় ভাবনা দ্বারা, যাঁরা মনে করেন, ইসরায়েলের মধ্য দিয়ে ‘শেষ যুগ’ বা End Times শুরু হবে। এই ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানরা হলেন প্রোটেস্ট্যান্ট খ্রিষ্টধর্মের একটি শাখা, যাঁদের বাইবেলের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা রয়েছে। তাঁরা যিশুকে একমাত্র ত্রাণকর্তা ও পালনকর্তা হিসেবে মানেন। ইভানজেলিক্যাল শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ ‘ইউএঞ্জেলিয়ন’ থেকে, যার অর্থ সুসংবাদ বা সুসমাচার। এই ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানরা বিশ্বাস করেন, যিশু একদিন ফিরে আসবেন এবং তাঁদের উদ্ধার করবেন।

ব্যাস বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের একধরনের ‘‘আধ্যাত্মিক আকাঙ্ক্ষা’’ রয়েছে এই গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে।’ তাঁর মতে, এই ধর্মীয় গোষ্ঠীটি বিশ্বাস করে ইসরায়েলকে ঘিরে যুদ্ধ হলে সেটি যিশুখ্রিষ্টের দ্বিতীয় আগমনের পথ খুলে দেবে।

সম্প্রতি ট্রাম্প প্রশাসন ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। সেনাবাহিনীর দৃষ্টিকোণ থেকে এটি ছিল একটি কৌশলগত সিদ্ধান্ত, কিন্তু ধর্মবিশারদদের মতে, এর পেছনে রয়েছে ‘ভবিষ্যদ্বাণীমূলক’ রাজনৈতিক চিন্তা। ব্যাস বলেন, এই যুদ্ধ ট্রাম্পকে তাঁর অনুসারীদের চোখে ‘ঈশ্বরের মনোনীত ব্যক্তি’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্যনীতি দীর্ঘদিন ধরেই ইসরায়েলপ্রীতি দ্বারা প্রভাবিত। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি আরও গভীর ধর্মীয় রূপ নিয়েছে। এর পেছনে রয়েছে ১৯ শতকের ব্রিটিশ ধর্মগুরুদের লেখা ও ‘লেফট বিহাইন্ড’ সিরিজের মতো জনপ্রিয় ধর্মীয় সাহিত্য।

ধর্মতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ জেমার টিসবি বলেন, ‘এই ধর্মীয় ভবিষ্যদ্বাণীগুলো কেবল মতবাদ নয়, এর সরাসরি ও ভয়ানক প্রভাব রয়েছে। এসব বিশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের মতো শক্তিধর দেশের পররাষ্ট্রনীতিকে বিপজ্জনক দিকে ঠেলে দিচ্ছে।’

সাবেক গভর্নর মাইক হাকাবি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে একটি টেক্সট মেসেজে লিখেছিলেন, ‘ঈশ্বর আপনাকে বাঁচিয়েছেন, কারণ, আপনার ওপর তাঁর বিশেষ কাজের দায়িত্ব রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, আপনি স্বর্গের বার্তা শুনতে পান।’ হাকাবি বর্তমানে ইসরায়েলে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত।

অনেক শ্বেতাঙ্গ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান বিশ্বাস করেন, বাইবেলের ইসরায়েল ও আজকের রাষ্ট্র ইসরায়েল অভিন্ন। তাঁদের মতে, বাইবেল অনুযায়ী ইসরায়েলকে সমর্থন না করা মানে ঈশ্বরকে অমান্য করা।

২০১৭ সালের ২২ মে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমে অবস্থিত ইহুদিদের পবিত্রতম স্থান ওয়েস্টার্ন ওয়াল পরিদর্শন করেন। ছবি: এএফপি
২০১৭ সালের ২২ মে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমে অবস্থিত ইহুদিদের পবিত্রতম স্থান ওয়েস্টার্ন ওয়াল পরিদর্শন করেন। ছবি: এএফপি

বাইবেলের উদ্ধৃতি দিয়ে তাঁরা বলেন, ‘যারা তোমাকে আশীর্বাদ করবে, আমি তাদের আশীর্বাদ করব; আর যারা তোমাকে অভিশাপ দেবে, আমি তাদের অভিশাপ দেব। পৃথিবীর সব গোত্র তোমার মাধ্যমে আশীর্বাদ পাবে।’ (জেনেসিস ১২: ৩)। বাইবেলের এই উদ্ধৃতির ভিত্তিতেই অনেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েল সমর্থনকে ‘ধর্মীয় দায়িত্ব’ হিসেবে দেখে থাকেন। ট্রাম্প প্রশাসনের সময়ে জেরুজালেমে মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তর ও ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি এসব ধর্মীয় বিশ্বাসকে আরও জোরালো করেছে।

২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রায় ৮০ শতাংশ শ্বেতাঙ্গ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান ভোটার ট্রাম্পকে সমর্থন করেন। সাম্প্রতিক সিএনএন জরিপে দেখা গেছে, ইরানে বিমান হামলার পর ৮৭ শতাংশ রিপাবলিকান ট্রাম্পের সামরিক সিদ্ধান্তে আস্থা প্রকাশ করেন।

ধর্ম বিশ্লেষক ও লেখিকা ব্যাস মনে করেন, এই সমর্থনের ভিত্তি শুধুই রাজনৈতিক নয়, বরং এর পেছনে রয়েছে এক ভবিষ্যদ্বাণী প্রসূত আশা—‘যুদ্ধ হলে যিশু ফিরে আসবেন এবং ইসরায়েল চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের ইরান হামলার পর রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থনে দাঁড়িয়েছেন দেশটির শীর্ষ ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান নেতারা। ইসরায়েলের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন জানিয়ে তাঁরা এই হামলাকে ঈশ্বরের ইচ্ছা হিসেবেই তুলে ধরছেন। তবে ধর্মতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদেরা বলছেন, এই মনোভাব যুক্তরাষ্ট্রের বহু সাংস্কৃতিক ও বহুধর্মীয় গণতন্ত্রের জন্য এক গভীর ঝুঁকি।

ইভানজেলিক্যাল নেতা ফ্রাঙ্কলিন গ্রাহাম প্রয়াত ধর্মীয় নেতা বিলি গ্রাহামের পুত্র। ইরানে হামলার পর ফ্রাঙ্কলিন এক্সে লেখেন, ‘বিশ্ব এখন অনেক বেশি নিরাপদ।’ অপর দিকে ডালাসভিত্তিক প্যাস্টর রবার্ট জেফ্রেসও ট্রাম্পের সিদ্ধান্তকে ঈশ্বরের নির্দেশ বলেই ব্যাখ্যা করেন। তিনি গত রোববার চার্চে যখন ধর্মোপদেশ দেন, তা শুনে শ্রোতারা দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান।

জেফ্রেস বলেন, ‘যারা ইসরায়েলের বিরোধিতা করে, তারা সব সময় ইতিহাসের ভুল দিকে থাকে। তারচেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, তারা ঈশ্বরের বিরুদ্ধেই অবস্থান নেয়। আমি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দিই, কারণ এখন আমাদের একজন এমন প্রেসিডেন্ট আছেন— ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি সত্য বোঝেন।’

তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, বাইবেলের ইসরায়েল ও আধুনিক রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এক করে দেখার এই প্রবণতা শুধু রাজনৈতিকভাবে নয়, মানবাধিকার ও ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রেও বিপজ্জনক পরিণতি বয়ে আনতে পারে।

২০১২ সালের ৩ জুন নিউ ইয়র্কে ইসরায়েল দিবসের কুচকাওয়াজে এক ব্যক্তি একটি প্ল্যাকার্ড ধরে আছেন, যেখানে লেখা, ‘যিশু ফিরে আসবেন।’ ছবি: সংগৃহীত
২০১২ সালের ৩ জুন নিউ ইয়র্কে ইসরায়েল দিবসের কুচকাওয়াজে এক ব্যক্তি একটি প্ল্যাকার্ড ধরে আছেন, যেখানে লেখা, ‘যিশু ফিরে আসবেন।’ ছবি: সংগৃহীত

ধর্মতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ জেমার টিসবি সিএনএনকে বলেন, যদি কেউ বাইবেলের ইসরায়েল ও আধুনিক ইসরায়েলকে এক করে দেখে, তাহলে নানা ধরনের সহিংসতা, নিপীড়ন ও রাজনৈতিক অপব্যবহারকেও ধর্মের নামে সমর্থন করতে শুরু করে। তিনি বলেন, এই বিশ্বাস প্যালেস্টাইনের জনগণের অধিকার অস্বীকার করে এবং মধ্যপ্রাচ্যে মানবাধিকারের প্রশ্নগুলোকে আড়াল করে দেয়।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের ইরান নীতিকে প্রভাবিত করেছে একটি বিতর্কিত ধর্মীয় মতবাদ, যা গড়ে তোলা হয়েছিল ১৯ শতকে অ্যাংলো-আইরিশ যাজক বা প্যাস্টর জন নেলসন ডারবির দ্বারা। তিনি বাইবেলের ‘রিভেলেশন’ অধ্যায় থেকে ‘ডিসপেনসেশনালিজম’ নামে একটি মতবাদ তৈরি করেন। এই তত্ত্ব অনুসারে, মানব ইতিহাসকে ঈশ্বরের সঙ্গে ভিন্ন ভিন্ন যুগে যোগাযোগের মাধ্যমে বিভক্ত করা হয়েছে। এতে বিশ্বাস করা হয়, পৃথিবী একদিন ধ্বংস হবে এবং ‘র‍্যাপচার’-এর মাধ্যমে খ্রিষ্টানরা স্বর্গে টেলিপোর্ট হয়ে যাবেন। অর্থাৎ যেদিন পৃথিবী ধ্বংস হবে, সেদিন যিশু এসে এই খ্রিষ্টানদের নিয়ে স্বর্গারোহণ করবেন।

এই তত্ত্ব ১৯৯০ ও ২০০০ সালের জনপ্রিয় ‘লেফট বিহাইন্ড’ উপন্যাস ও টিভি সিরিজের মাধ্যমে আরও বেশি পরিচিত হয়। সিরিজটির ৬৫ মিলিয়নেরও বেশি কপি বিক্রি হয়েছে। যদিও এগুলো কাল্পনিক গল্প, তবে অনেক ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান তা বাস্তবধর্মীয় ভবিষ্যদ্বাণী হিসেবেই দেখেছেন।

আর এই বিশ্বাসের কেন্দ্রে রয়েছে ইসরায়েল। এই মতাবলম্বীরা মনে করেন, আধুনিক ইসরায়েল রাষ্ট্রের সৃষ্টি হলো শেষ সময়ের সূচনাবিন্দু। তাঁরা বিশ্বাস করেন, ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই যিশুখ্রিষ্টের দ্বিতীয় আগমন ঘটবে।

ইতিহাসবিদ জেমার টিসবি বলেন, ‘আজকের অনেক ইভানজেলিক্যাল খ্রিষ্টান এই তত্ত্ব মানেন, যদিও তারা হয়তো ডিসপেনসেশনালিজম শব্দটি জানেন না। এটি এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যে, নাম না জেনেও অনেকেই এই বিশ্বাসে দীক্ষিত।’

ধর্ম বিশ্লেষক ও লেখিকা ডায়ানা বাটলার ব্যাস বলেন, র‍্যাপচার মতবাদ একটি ‘সম্পূর্ণ মনগড়া ধর্মতত্ত্ব’। তিনি বলেন, ‘এটি খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল বিভ্রান্তিগুলোর একটি।’ ব্যাস বলেন, অনেক শিশু-কিশোর এই বিশ্বাসে আতঙ্কে দিন কাটিয়েছে—রাতে ঘুম থেকে উঠে যদি বাড়ি নীরব থাকে, তবে তারা ভয় পেয়ে মা-বাবার ঘরে গিয়ে দেখে নিত, তারা উধাও হয়ে গেছে কি না। মানে যিশু এসে তাদের মা-বাবাকে নিয়ে গেছেন কি না। তিনি বলেন, বাইবেলের রিভেলেশন বইটি আসলে রোমান সাম্রাজ্যের বিরোধিতা করে লেখা একটি প্রতীকী গ্রন্থ। আক্ষরিক অর্থে, একদিন পৃথিবীতে ‘শেষ দিন’ আসবে এমন কোনো বর্ণনা এর মধ্যে নেই।

ব্যাস বলেন, এ ধরনের ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি রাজনৈতিক নেতাদের যুদ্ধ এড়ানোর উৎসাহ দেয় না। বরং, এসব বিশ্বাসের কারণে ধ্বংস ও সহিংসতাকেই ঈশ্বরের কাজ বলে মনে করা হয়। এই ধর্মতত্ত্বে, যত খারাপ কিছু ঘটে, ততই ঈশ্বরের ফিরে আসার সম্ভাবনা বাড়ে। তাই যুদ্ধ, দারিদ্র্য কিংবা জলবায়ু সংকট প্রতিরোধে কোনো আগ্রহ দেখা যায় না।

টিসবি বলেন, ‘যখন কোনো গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিকেরা মনে করেন, তাঁদের নেতা ঈশ্বর-নির্বাচিত এবং একটি ভবিষ্যদ্বাণী পূরণের জন্য কাজ করছেন, তখন গণতান্ত্রিক আলোচনা ও সমালোচনার জায়গা আর থাকে না। এমন অন্ধ ও নিঃশর্ত সমর্থন, সেটা যেকোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের জন্যই হোক না কেন, গণতন্ত্রের জন্য এক চরম বিপদ।’

ধর্মতাত্ত্বিক ও বিশ্লেষকদের প্রশ্ন—ইরানও একটি ধর্মতান্ত্রিক রাষ্ট্র, যাদের সর্বোচ্চ নেতা খামেনি। যাদের পররাষ্ট্রনীতিও ধর্মীয় ভবিষ্যদ্বাণীর ওপর নির্ভর করে চলে। এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের নীতিও যদি আংশিকভাবে একই রকম ধর্মীয় বিশ্বাস দ্বারা চালিত হয়, তাহলে কি দুই দেশের সংঘর্ষ এক অন্ধ ধর্মীয় সংঘাতে রূপ নেবে? এই প্রশ্নই এখন মার্কিন-মধ্যপ্রাচ্য নীতির ভবিষ্যৎ ব্যাখ্যার কেন্দ্রে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

বদলির আদেশ ছিঁড়ে বরখাস্ত হলেন এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা

দরপত্র ছাড়াই জুলাই স্মৃতি জাদুঘরের কাজ পেল দুই প্রতিষ্ঠান, এরা কারা

বাংলাদেশের সোনালি মুরগিতে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া: গবেষণা

ট্রাকে করে ৪৩ হাজার পৃষ্ঠার নথি ইসিতে জমা দিয়েও নিবন্ধন পেল না এনসিপি

বিধি লঙ্ঘন করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হলেন এনসিপি নেতা

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত