আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ২০২০ সালে হোয়াইট হাউস থেকে বিদায় নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি আবারও ফিরে আসার চেষ্টা করছেন। আর এমন একজন পূর্বসূরির ফিরে আসা একজন মানুষকে খুবই অবাক করতে পারে। তিনি হলেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে তিন বছর আগে ট্রাম্প তাঁর কট্টর সমর্থকদের কংগ্রেস ভবনে হামলা চালানোর উসকানি দিয়েছিলেন। এ জন্য তাঁর বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। তবে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বাছাইয়ে (প্রাইমারি ককাস) সবার চেয়ে এগিয়ে থেকে রাজনীতিতে ফিরছেন। রিপাবলিকানদের গত মঙ্গলবার এক দিনে ১৫ অঙ্গরাজ্যে প্রার্থী বাছাইয়ে (সুপার টুয়েসডে) ১৪ টিতে জিতেছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই সুপার টুয়েসডের জয়ের মধ্য দিয়ে এটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট জো বাইডেনের সঙ্গে রিপাবলিকানদের হয়ে তিনি লড়বেন। আর এর মধ্য দিয়ে এটাও প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে, আসছে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এক ভয়ংকর লড়াই হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক বিভাজন আরও গভীর হবে।
সুপার টুয়েসডেতে জয় পেয়ে ফ্লোরিডায় মার-এ-লাগো রিসোর্টে কথা বলেন ট্রাম্প। ২০১৬ সালে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে হারিয়ে তিনি যে সুন্দর রাত যাপন করেছিলেন, তেমনটি একটি রাত পার করলেন সুপার টুয়েসডের পর। এই রাতে তিনি খানিকটা দম্ভ নিয়েই বললেন, ‘আমরা আসছে নির্বাচনে জিততে যাচ্ছি। কারণ এই নির্বাচনে জয় ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।’ এই দিন তিনি আরও বললেন, ‘আমরা যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যাই, তবে আমাদের দেশটাই থাকবে না।’ ঠিক একই ধরনের কথা তিনি কংগ্রেস ভবনে হামলার দিনও বলেছিলেন। বলা হয়ে থাকে, আধুনিক যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে দেশটির গণতন্ত্রে সবচেয়ে বড় হামলা হয়েছিল সেদিন।
ট্রাম্পের এমন আক্রমণের জবাব অবশ্য বাইডেন দিয়েছেন। তাঁর অভিবাসন নীতি ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে বেশ সংকট রয়েছে। তবে এরপরও যুক্তরাষ্ট্রের অস্তিত্বের সংকটকে সামনে এনেছেন বাইডেন।
ওই দিন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা বাইডেনও নিজ দলের প্রার্থী বাছাইয়ে বড় জয় পেয়েছেন। মঙ্গলবার বিবৃতিতে বাইডেন বলেন, আজ ভোটের ফলাফল (দুই দলের প্রাইমারির ফল) যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের সামনে দুটি সুযোগ দিয়েছে। এর একটি হলো সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। আরেকটি হলো, ট্রাম্পকে ক্ষমতায় আনা, আর এর মধ্য দিয়ে দেশকে বিশৃঙ্খল, বিভাজন ও অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া। বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প যদি জিতে আবারও হোয়াইট হাউসে ফিরে আসেন, তবে সব ধরনের অগ্রগতি ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ট্রাম্পের অবস্থান তুলে ধরে বাইডেন এ-ও বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র ধ্বংসে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার জন্য তিনি যেকোনো কিছু করবেন এবং যেকোনো কিছু বলতে পারেন।’
দলের প্রার্থী বাছাইয়ে ট্রাম্প এখনো মনোনয়ন নিশ্চিত করতে পারেননি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে যে অঙ্গরাজ্যগুলোয় প্রার্থী বাছাই হবে সেখানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডেলিগেটের সমর্থন পেয়ে যাবেন তিনি।
ট্রাম্পের এবারের প্রার্থী হওয়ার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরোনো দিন ফিরে আসছে কি না, সেটাও আলোচনায় এসেছে। এর আগে এমন ঘটনা ঘটেছে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের ক্ষেত্রে। ১৯৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হয়েও হেরে গিয়েছিলেন তিনি। তবে ১৯৬৮ সালে আবারও নির্বাচন করেন এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অনেকে ধারণা করছেন ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটতে পারে।
তবে এই পথ খানিকটা জটিল। কারণ অনেক মামলা ঝুলে আছে ট্রাম্পের ওপর। ৯১টি অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এর চারটি মামলায় বিচার চলছে। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে দুবার তাঁকে অভিশংসন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার জরিমানা ঝুলে আছে তাঁর মাথার ওপর। এ ছাড়া করোনাভাইরাসের মহামারিকালে বিশৃঙ্খল নেতৃত্বের কারণে সমালোচিতও হয়েছেন তিনি। তবে ২০২০ সালে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে ফল বদলে দেওয়ার চেষ্টার পরও নিজেকে নিপীড়িত ভিন্নমতাবলম্বী বলে আখ্যা দিচ্ছেন ট্রাম্প। এসব বলে নিজেদের সমর্থকদের চাঙা রাখছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড় শুরু হয়েছে বেশ আগেই। সেই তুলনায় পিছিয়ে বাইডেন। বর্তমান এই প্রেসিডেন্টের প্রচার শিবিরের কো-চেয়ার মিচ ল্যানদ্রিউ বলেন, ‘সুপার টুয়েসডের মধ্য দিয়ে বাইডেনের প্রচার শুরু হলো। এর আগে পর্যন্ত জনসাধারণ এটা অন্তত ভাবেনি, এবারের ভোটও হবে ট্রাম্প বনাম বাইডেন। আমরা এখন প্রস্তুত।’
তবে এত কিছুর পরও ট্রাম্পকে মনোনয়নের দৌড়ে আটকে রাখা যাচ্ছে না। কারণ তাঁর সর্বশেষ বড় প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান সাবেক গভর্নর নিকি হ্যালি সুপার টুয়েসডের পর দলীয় প্রার্থী হওয়ার দৌড় থেকে সরে গেছেন। এবার বাইডেনকে হারিয়ে দেওয়ার চেষ্টায় আছেন ট্রাম্প।
সিএনএন থেকে অনূদিত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ২০২০ সালে হোয়াইট হাউস থেকে বিদায় নিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তবে তিনি আবারও ফিরে আসার চেষ্টা করছেন। আর এমন একজন পূর্বসূরির ফিরে আসা একজন মানুষকে খুবই অবাক করতে পারে। তিনি হলেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে তিন বছর আগে ট্রাম্প তাঁর কট্টর সমর্থকদের কংগ্রেস ভবনে হামলা চালানোর উসকানি দিয়েছিলেন। এ জন্য তাঁর বিরুদ্ধে বিচার শুরু হয়েছে। তবে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী বাছাইয়ে (প্রাইমারি ককাস) সবার চেয়ে এগিয়ে থেকে রাজনীতিতে ফিরছেন। রিপাবলিকানদের গত মঙ্গলবার এক দিনে ১৫ অঙ্গরাজ্যে প্রার্থী বাছাইয়ে (সুপার টুয়েসডে) ১৪ টিতে জিতেছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই সুপার টুয়েসডের জয়ের মধ্য দিয়ে এটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গেছে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট জো বাইডেনের সঙ্গে রিপাবলিকানদের হয়ে তিনি লড়বেন। আর এর মধ্য দিয়ে এটাও প্রায় নিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে, আসছে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এক ভয়ংকর লড়াই হবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক বিভাজন আরও গভীর হবে।
সুপার টুয়েসডেতে জয় পেয়ে ফ্লোরিডায় মার-এ-লাগো রিসোর্টে কথা বলেন ট্রাম্প। ২০১৬ সালে ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনকে হারিয়ে তিনি যে সুন্দর রাত যাপন করেছিলেন, তেমনটি একটি রাত পার করলেন সুপার টুয়েসডের পর। এই রাতে তিনি খানিকটা দম্ভ নিয়েই বললেন, ‘আমরা আসছে নির্বাচনে জিততে যাচ্ছি। কারণ এই নির্বাচনে জয় ছাড়া আর কোনো পথ খোলা নেই।’ এই দিন তিনি আরও বললেন, ‘আমরা যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যাই, তবে আমাদের দেশটাই থাকবে না।’ ঠিক একই ধরনের কথা তিনি কংগ্রেস ভবনে হামলার দিনও বলেছিলেন। বলা হয়ে থাকে, আধুনিক যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে দেশটির গণতন্ত্রে সবচেয়ে বড় হামলা হয়েছিল সেদিন।
ট্রাম্পের এমন আক্রমণের জবাব অবশ্য বাইডেন দিয়েছেন। তাঁর অভিবাসন নীতি ও দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে বেশ সংকট রয়েছে। তবে এরপরও যুক্তরাষ্ট্রের অস্তিত্বের সংকটকে সামনে এনেছেন বাইডেন।
ওই দিন ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা বাইডেনও নিজ দলের প্রার্থী বাছাইয়ে বড় জয় পেয়েছেন। মঙ্গলবার বিবৃতিতে বাইডেন বলেন, আজ ভোটের ফলাফল (দুই দলের প্রাইমারির ফল) যুক্তরাষ্ট্রের মানুষের সামনে দুটি সুযোগ দিয়েছে। এর একটি হলো সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। আরেকটি হলো, ট্রাম্পকে ক্ষমতায় আনা, আর এর মধ্য দিয়ে দেশকে বিশৃঙ্খল, বিভাজন ও অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেওয়া। বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্প যদি জিতে আবারও হোয়াইট হাউসে ফিরে আসেন, তবে সব ধরনের অগ্রগতি ঝুঁকির মুখে পড়বে।
ট্রাম্পের অবস্থান তুলে ধরে বাইডেন এ-ও বলেছেন, ‘আমাদের গণতন্ত্র ধ্বংসে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন ট্রাম্প। ক্ষমতায় আসার জন্য তিনি যেকোনো কিছু করবেন এবং যেকোনো কিছু বলতে পারেন।’
দলের প্রার্থী বাছাইয়ে ট্রাম্প এখনো মনোনয়ন নিশ্চিত করতে পারেননি। তবে ধারণা করা হচ্ছে, আগামী সপ্তাহে যে অঙ্গরাজ্যগুলোয় প্রার্থী বাছাই হবে সেখানে প্রয়োজনীয় সংখ্যক ডেলিগেটের সমর্থন পেয়ে যাবেন তিনি।
ট্রাম্পের এবারের প্রার্থী হওয়ার মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পুরোনো দিন ফিরে আসছে কি না, সেটাও আলোচনায় এসেছে। এর আগে এমন ঘটনা ঘটেছে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সনের ক্ষেত্রে। ১৯৬০ সালে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী হয়েও হেরে গিয়েছিলেন তিনি। তবে ১৯৬৮ সালে আবারও নির্বাচন করেন এবং প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অনেকে ধারণা করছেন ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এমনটা ঘটতে পারে।
তবে এই পথ খানিকটা জটিল। কারণ অনেক মামলা ঝুলে আছে ট্রাম্পের ওপর। ৯১টি অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এর চারটি মামলায় বিচার চলছে। প্রেসিডেন্ট থাকাকালে দুবার তাঁকে অভিশংসন করা হয়েছে। একই সঙ্গে ৪৫ কোটি মার্কিন ডলার জরিমানা ঝুলে আছে তাঁর মাথার ওপর। এ ছাড়া করোনাভাইরাসের মহামারিকালে বিশৃঙ্খল নেতৃত্বের কারণে সমালোচিতও হয়েছেন তিনি। তবে ২০২০ সালে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে ফল বদলে দেওয়ার চেষ্টার পরও নিজেকে নিপীড়িত ভিন্নমতাবলম্বী বলে আখ্যা দিচ্ছেন ট্রাম্প। এসব বলে নিজেদের সমর্থকদের চাঙা রাখছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই প্রেসিডেন্ট হওয়ার দৌড় শুরু হয়েছে বেশ আগেই। সেই তুলনায় পিছিয়ে বাইডেন। বর্তমান এই প্রেসিডেন্টের প্রচার শিবিরের কো-চেয়ার মিচ ল্যানদ্রিউ বলেন, ‘সুপার টুয়েসডের মধ্য দিয়ে বাইডেনের প্রচার শুরু হলো। এর আগে পর্যন্ত জনসাধারণ এটা অন্তত ভাবেনি, এবারের ভোটও হবে ট্রাম্প বনাম বাইডেন। আমরা এখন প্রস্তুত।’
তবে এত কিছুর পরও ট্রাম্পকে মনোনয়নের দৌড়ে আটকে রাখা যাচ্ছে না। কারণ তাঁর সর্বশেষ বড় প্রতিদ্বন্দ্বী রিপাবলিকান সাবেক গভর্নর নিকি হ্যালি সুপার টুয়েসডের পর দলীয় প্রার্থী হওয়ার দৌড় থেকে সরে গেছেন। এবার বাইডেনকে হারিয়ে দেওয়ার চেষ্টায় আছেন ট্রাম্প।
সিএনএন থেকে অনূদিত
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের এই সম্পর্কের টানাপোড়েন সরাসরি আগের স্নায়ুযুদ্ধের মতো নয়। স্নায়ুযুদ্ধের সময় আদর্শিক দ্বন্দ্ব ছিল—একদিকে মার্কিন পুঁজিবাদ, অন্যদিকে সোভিয়েত সমাজতন্ত্র। কিন্তু বর্তমান দ্বন্দ্বের পেছনে মূলত কৌশলগত আধিপত্য, অর্থনৈতিক স্বার্থ এবং প্রযুক্তিগত প্রতিযোগিতা কাজ করছে।
৩৬ মিনিট আগেভারতের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের স্বাক্ষরিত মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। দীর্ঘ সময় আলোচনার পর এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলেও এর বাণিজ্যিক গুরুত্ব তুলনামূলকভাবে কম। কারণ, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য দুই দেশের মোট রপ্তানির ২ দশমিক ৫ শতাংশের কম। তা সত্ত্বেও দুই সরকার একে ‘ঐতিহাসিক’ বলে প্রচার করছ
১৬ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের প্রথমার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির গতি কিছুটা কমে এলেও তা তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে। কিন্তু গত শুক্রবার প্রকাশিত জুলাই মাসের পরিসংখ্যানে চাকরির হার ব্যাপক কম দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন ট্রাম্প। ওই পরিসংখ্যানকে ‘জাল’ দাবি করে এর জন্য দায়িত্বশীল সরকারি সংস্থার প্রধানকে
১৯ ঘণ্টা আগেভারতের অত্যাধুনিক রাফাল যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হওয়ার ঘটনা সামরিক অঙ্গনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। পাকিস্তানের বিমানবাহিনীর চীনা জে-১০সি যুদ্ধবিমানের হামলায় ফরাসি রাফালের পতন পশ্চিমা সামরিক প্রযুক্তির কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। তবে রয়টার্সের এক বিশেষ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, এর মূল কারণ ছিল ভারতের
২০ ঘণ্টা আগে