আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আফগানিস্তানে ২০২১ সালের আগস্টে তালেবানের ক্ষমতায় ফেরার আগপর্যন্ত সংগঠনটিকে বছরের পর বছর মদদ দিয়ে এসেছে পাকিস্তান। সেই সময়টা প্রায় দশক। এমনও বলা হতো পাকিস্তান হলো তালেবানদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। কাজেই আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরায় ক্ষমতায় আসা ভালো চোখে দেখেছিল পাকিস্তানের সরকার।
তালেবানকে সমর্থনের বিষয়টি প্রকাশ্যেই বলতেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। যদিও আফগানিস্তানে তালেবানের দুই বছরের শাসন দেখে পাকিস্তানের রাজনীতিবিদেরা বুঝতে পেরেছেন, সংগঠনটি সম্পর্কে তাঁদের ধারণা ভুল ছিল।
তালেবানের এই পুনরুত্থান বেশির ভাগ আফগানকে, বিশেষ করে নারীদের জন্য যেমন ভালো হয়নি; ঠিক তেমনি সেটি ভালো হয়নি প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের জন্যও। কারণ, তালেবানের এই পুনরুত্থানে পাকিস্তানে আরও শক্তিশালী হয়েছে সংগঠনটি এবং এর জেরে দেশটিতে একের পর এক হামলার ঘটনাও ঘটছে।
মাত্র দুই বছর আগে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের পর পাকিস্তানে জঙ্গি হামলা ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের পেশোয়ারের মসজিদে হামলার ঘটনা স্মরণে আনা দরকার। সেই হামলায় হতাহত হয়েছিল ৩০০ জন। পাকিস্তানে এই পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য দেশটির রাজনীতিবিদদের তালেবান সম্পর্কে ভুল ধারণাই যার অন্যতম কারণ।
আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানে পাকিস্তানে নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। এর কারণ পাকিস্তানি তালেবান বা তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) নামে পরিচিত সংগঠনটির বিস্তার, সক্রিয়তা ও কর্মকাণ্ড লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। এমনও জানা গেছে, পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে টিটিপিকে জোরালোভাবে সহায়তা করছে আফগান তালেবান।
আফগান তালেবানের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো আফগানিস্তানে ক্ষমতা সুসংহত করা। আফগান তালেবান কৌশলগতভাবে টিটিপিকে গুরুত্বপূর্ণ এক সম্পদ মনে করে। কারণ, টিটিপির মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে ক্ষমতার চর্চা করতে পারে সংগঠনটি।
উদ্ভূত প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাবাহিনী আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
প্রায় দুই দশক ধরে আফগান তালেবানকে মদদদান করে যাওয়ায় এখন সেই সংগঠনের প্রতি অবিশ্বাস ও অনাস্থা তৈরি হলেও এখনই এর বিকল্প কিছু খোঁজার কথা ভাবেনি পাকিস্তানের সরকার। এ কারণে আফগান তালেবান তাদের আদেশ না মানলে সেই স্থান পূরণে বিকল্প খোঁজা তাদের জন্য কঠিনও বটে। কাজেই আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানে সহায়তা করে আদতে পাকিস্তান কড়া মূল্য দিচ্ছে বললেও ভুল হবে না।
আফগানিস্তানে ২০২১ সালের আগস্টে তালেবানের ক্ষমতায় ফেরার আগপর্যন্ত সংগঠনটিকে বছরের পর বছর মদদ দিয়ে এসেছে পাকিস্তান। সেই সময়টা প্রায় দশক। এমনও বলা হতো পাকিস্তান হলো তালেবানদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। কাজেই আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরায় ক্ষমতায় আসা ভালো চোখে দেখেছিল পাকিস্তানের সরকার।
তালেবানকে সমর্থনের বিষয়টি প্রকাশ্যেই বলতেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। যদিও আফগানিস্তানে তালেবানের দুই বছরের শাসন দেখে পাকিস্তানের রাজনীতিবিদেরা বুঝতে পেরেছেন, সংগঠনটি সম্পর্কে তাঁদের ধারণা ভুল ছিল।
তালেবানের এই পুনরুত্থান বেশির ভাগ আফগানকে, বিশেষ করে নারীদের জন্য যেমন ভালো হয়নি; ঠিক তেমনি সেটি ভালো হয়নি প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের জন্যও। কারণ, তালেবানের এই পুনরুত্থানে পাকিস্তানে আরও শক্তিশালী হয়েছে সংগঠনটি এবং এর জেরে দেশটিতে একের পর এক হামলার ঘটনাও ঘটছে।
মাত্র দুই বছর আগে আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানের পর পাকিস্তানে জঙ্গি হামলা ৭৩ শতাংশ বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের পেশোয়ারের মসজিদে হামলার ঘটনা স্মরণে আনা দরকার। সেই হামলায় হতাহত হয়েছিল ৩০০ জন। পাকিস্তানে এই পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য দেশটির রাজনীতিবিদদের তালেবান সম্পর্কে ভুল ধারণাই যার অন্যতম কারণ।
আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানে পাকিস্তানে নিরাপত্তাহীনতা বেড়েছে। এর কারণ পাকিস্তানি তালেবান বা তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) নামে পরিচিত সংগঠনটির বিস্তার, সক্রিয়তা ও কর্মকাণ্ড লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। এমনও জানা গেছে, পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে টিটিপিকে জোরালোভাবে সহায়তা করছে আফগান তালেবান।
আফগান তালেবানের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো আফগানিস্তানে ক্ষমতা সুসংহত করা। আফগান তালেবান কৌশলগতভাবে টিটিপিকে গুরুত্বপূর্ণ এক সম্পদ মনে করে। কারণ, টিটিপির মধ্য দিয়ে পাকিস্তানে ক্ষমতার চর্চা করতে পারে সংগঠনটি।
উদ্ভূত প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাবাহিনী আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি দিয়েছে।
প্রায় দুই দশক ধরে আফগান তালেবানকে মদদদান করে যাওয়ায় এখন সেই সংগঠনের প্রতি অবিশ্বাস ও অনাস্থা তৈরি হলেও এখনই এর বিকল্প কিছু খোঁজার কথা ভাবেনি পাকিস্তানের সরকার। এ কারণে আফগান তালেবান তাদের আদেশ না মানলে সেই স্থান পূরণে বিকল্প খোঁজা তাদের জন্য কঠিনও বটে। কাজেই আফগানিস্তানে তালেবানের পুনরুত্থানে সহায়তা করে আদতে পাকিস্তান কড়া মূল্য দিচ্ছে বললেও ভুল হবে না।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সংঘাতের ইতিহাস অনেক দীর্ঘ। এর মূলে রয়েছে কাশ্মীর ভূখণ্ড নিয়ে আঞ্চলিক বিরোধ, ধর্ম ও আদর্শিক পার্থক্য এবং ১৯৪৭ সালে ভারত ভাগের পরবর্তী ঐতিহাসিক ঘটনাবলী। আঞ্চলিক বিরোধ একাধিকবার সশস্ত্র যুদ্ধে গড়িয়েছে। আন্তর্জতিক হস্তক্ষেপে সাময়িক সময়ের জন্য অস্ত্রবিরতি হলেও দীর্ঘমেয়াদি
২১ ঘণ্টা আগেভারত আবারও ‘সংঘাত উসকে দেওয়া ও সংযম দেখানো’র মধ্যে দোদুল্যমান অবস্থায় রয়েছে। এটি হলো প্রতিক্রিয়া ও প্রতিরোধের এক ভঙ্গুর ভারসাম্য। এই পুনরাবৃত্ত চক্রটি যারা উপলব্ধি করেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম অজয় বিসারিয়া। পুলওয়ামা হামলার সময় তিনি পাকিস্তানে ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন।
১ দিন আগেশেখ হাসিনার পতনের পর বিভিন্ন ইস্যুতে কূটনৈতিক পর্যায়ে বাগ্যুদ্ধের পর প্রতিবেশী ভারত ও বাংলাদেশ সম্প্রতি পাল্টাপাল্টি বাণিজ্য বিধিনিষেধ আরোপ করছে। এতে উভয় দেশের ব্যবসায়ীরা সম্ভাব্য ক্ষতির মুখে পড়বেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ দিন আগেআব্দুল বাসিত সতর্ক করে বলেন, আগামী কয়েক সপ্তাহই ‘পরিস্থিতি কীভাবে এগোবে তা নির্ধারণ করবে।’ তিনি বলেন, ‘জেনারেল মুনির কীভাবে এই সংকট মোকাবিলা করেন, তা তাঁকে একজন সৈনিক হিসেবে, একজন ক্ষমতাধর ব্যক্তি হিসেবে এবং পাকিস্তান কী ধরনের আঞ্চলিক অভিনেতা হতে চায়—তা সংজ্ঞায়িত করবে এবং এই মুহূর্তে সেই পছন্দটি মূল
৩ দিন আগে