সম্পাদকীয়
আইচ্ছা, আমি প্রথম যখন ক্যামেরা হাতে নিলাম তখন কিন্তু আমি ফটোগ্রাফারদের কোন কাজই দেহি নাই। ওই যে, পেপারের মধ্যে কাজ-টাজ দেখতাম, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে দেখতাম, চিত্রালীতে দেখতাম। তারপর মাঝে মইদ্দে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ওই সময়, ব্রিটিশ কাউন্সিলে যে যাই নাই, তাও না। তখন ফটোগ্রাফির কিছু বই-টই দেখছি...।
ছবি দেখার জন্য যে যাই তাও না। তবে ছবির বই দেইখা দেইখা... এইভাবে। কিন্তু কোন ফটোগ্রাফারের নামই জানি না ’৬৭, ’৬৮ সালে। ৭০-এর পরে আস্তে আস্তে এইগুলো আমি জানা শুরু করলাম। কিন্তু বড় বড় ফটোগ্রাফারদের ছবি তখনও দেহি নাই। আর পোরট্রেট ফটোগ্রাফি তখন, মানে যারা স্টুডিও ফটোগ্রাফার ছিল, কিছু শিক্ষিত লোকজন ছিল, ওরা কিন্তু এইগুলা আমারে বলত যে, নিউজ ফটোগ্রাফি হইল এই, পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।...এরিয়াল ফটোগ্রাফি নামেও ফটোগ্রাফি আছে! তখন আমি জানলাম। ৬৯-এ তখন এক ফটোগ্রাফার, বিহারি এইগুলা আমারে বলতেছে।... সেই ফটোগ্রাফার জীবিত ছিল, নাম এই মুহূর্তে ভুইলা গেছি।
৬৯-এ জুলাই মাসে তিনজন চাঁদে গেল না, ওরা ঢাকায় আসছিল। তখন উনি দাঁড়াইয়া রাস্তার মধ্যে একটা ছবি তুলছিল। তেজগাঁ এয়ারপোর্ট থেইকা কিন্তু ওরা আসছিল হোটেল শেরাটনে। তখন ছিল ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল, সেই একটা ছবি তুলছিল। তারা একটা খোলা জিপে বসা, ওই ছবিগুলা আমারে দেখাইতেছে যে, এরিয়েল ফটোগ্রাফি নামেও একটা ফটোগ্রাফি আছে। তখন আমি জানলাম যে, আরে ছবিও তোলা যায় আকাশ থেইকা! এইটা তো অদ্ভুত ব্যাপার আমার কাছে। তখন বলল যে, মানুষের ছবি তুললে এটা পোরট্রেট ফটোগ্রাফি শুধু মানুষের। তখন আমার মাথায় ঢুকল যে মানুষের ছবি পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।
সূত্র: তার আলো তার ছায়া, মুনেম ওয়াসিফ, পৃষ্ঠা ১৫-১৬
আইচ্ছা, আমি প্রথম যখন ক্যামেরা হাতে নিলাম তখন কিন্তু আমি ফটোগ্রাফারদের কোন কাজই দেহি নাই। ওই যে, পেপারের মধ্যে কাজ-টাজ দেখতাম, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে দেখতাম, চিত্রালীতে দেখতাম। তারপর মাঝে মইদ্দে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ওই সময়, ব্রিটিশ কাউন্সিলে যে যাই নাই, তাও না। তখন ফটোগ্রাফির কিছু বই-টই দেখছি...।
ছবি দেখার জন্য যে যাই তাও না। তবে ছবির বই দেইখা দেইখা... এইভাবে। কিন্তু কোন ফটোগ্রাফারের নামই জানি না ’৬৭, ’৬৮ সালে। ৭০-এর পরে আস্তে আস্তে এইগুলো আমি জানা শুরু করলাম। কিন্তু বড় বড় ফটোগ্রাফারদের ছবি তখনও দেহি নাই। আর পোরট্রেট ফটোগ্রাফি তখন, মানে যারা স্টুডিও ফটোগ্রাফার ছিল, কিছু শিক্ষিত লোকজন ছিল, ওরা কিন্তু এইগুলা আমারে বলত যে, নিউজ ফটোগ্রাফি হইল এই, পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।...এরিয়াল ফটোগ্রাফি নামেও ফটোগ্রাফি আছে! তখন আমি জানলাম। ৬৯-এ তখন এক ফটোগ্রাফার, বিহারি এইগুলা আমারে বলতেছে।... সেই ফটোগ্রাফার জীবিত ছিল, নাম এই মুহূর্তে ভুইলা গেছি।
৬৯-এ জুলাই মাসে তিনজন চাঁদে গেল না, ওরা ঢাকায় আসছিল। তখন উনি দাঁড়াইয়া রাস্তার মধ্যে একটা ছবি তুলছিল। তেজগাঁ এয়ারপোর্ট থেইকা কিন্তু ওরা আসছিল হোটেল শেরাটনে। তখন ছিল ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল, সেই একটা ছবি তুলছিল। তারা একটা খোলা জিপে বসা, ওই ছবিগুলা আমারে দেখাইতেছে যে, এরিয়েল ফটোগ্রাফি নামেও একটা ফটোগ্রাফি আছে। তখন আমি জানলাম যে, আরে ছবিও তোলা যায় আকাশ থেইকা! এইটা তো অদ্ভুত ব্যাপার আমার কাছে। তখন বলল যে, মানুষের ছবি তুললে এটা পোরট্রেট ফটোগ্রাফি শুধু মানুষের। তখন আমার মাথায় ঢুকল যে মানুষের ছবি পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।
সূত্র: তার আলো তার ছায়া, মুনেম ওয়াসিফ, পৃষ্ঠা ১৫-১৬
১৬৪৯ সালে যশোরের ফৌজদার হিসেবে নিযুক্ত হন বাংলার সুবেদার শাহ সুজার শ্যালকপুত্র মীর্জা সাফসি খান। কপোতাক্ষ নদের তীরে যে মীর্জানগর গ্রাম, সেটি কিন্তু তাঁরই নামানুসারে। সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে ফৌজদার হন নুরল্লা খাঁ। তিনি এই গ্রামে বুড়িভদ্রা নদীর তীরে সুবিস্তৃত পরিখা খনন করে আট-দশ ফুট উঁচু...
১৯ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার গোরকই গ্রামে রয়েছে প্রাচীন এক মন্দির। গোরক্ষনাথ মন্দির বা গোরকই মন্দির নামেই এটি পরিচিত। মন্দির প্রাঙ্গণে তিনটি শিবমন্দির, একটি কালীমন্দির ও একটি নাথমন্দির ও নাথ আশ্রমের পাশাপাশি রয়েছে বড় বড় কালো পাথর দিয়ে নির্মিত রহস্যময় এক কূপ। কথিত আছে, গুপ্ত যুগ থেকে সেন...
৪ দিন আগেআর এক বছর পর ৪০-এর কোঠায় পৌঁছাবে বয়স। হঠাৎ পদোন্নতি হলো পরিচ্ছন্নতাকর্মী হিসেবে কাজ করা ক্যারেন উডসের। এখন থেকে ই-মেইল লিখতে হবে তাঁকে। কিন্তু তিনি তো নিরক্ষর। কীভাবে পড়তে-লিখতে হয় জানেন না। প্রথমে বেশ লজ্জায় পড়ে যান। সবাই জেনে ফেললে কী ভাববে! তবে, সেই লজ্জা-ভয় তাঁকে আটকে রাখেনি। বরং নতুন পথ...
৭ দিন আগেতখন দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ আর বাংলার সুবেদার ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ। সেই সময় হজরত শাহজালাল (রহ.) ও অন্যান্য আউলিয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে ১৩৫১ সালে এ দেশে আসেন হজরত রাস্তি শাহ (র.)। তিনি ছিলেন বড়পীর আবদুল কাদের জিলানির আত্মীয়। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলে ধর্ম প্রচার করতে এসে রাস্তি...
১২ দিন আগে