সম্পাদকীয়
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শেখ রাসেল। দুই কন্যা, তিন পুত্র। কন্যা দুজন বেঁচে আছেন। একজন শেখ হাসিনা, অন্যজন শেখ রেহানা। শেখ হাসিনা এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও কনিষ্ঠতম শেখ রাসেলকে হত্যা করা হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মায়ের সঙ্গেই। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল, তখন মাত্র চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র, ১১ বছরের শিশু।
মায়ের কাছে গিয়ে বাঁচার আকুতি জানিয়ে হতবিহ্বল রাসেল ঘাতকদের কাছে উপহার পেয়েছিল তপ্ত বুলেট এবং স্নেহময়ী জননীর রক্তাক্ত দেহ।
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর রাতে মুজিবদম্পতির ঘরে জন্ম হয়েছিল এক শিশুর। তার নাম রাখা হয়েছিল রাসেল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন পৃথিবীবিখ্যাত দার্শনিক-চিন্তাবিদ-শান্তি আন্দোলনের সক্রিয় সংগঠক বার্ট্রান্ড রাসেলের ভক্ত। রাসেলের লেখা তিনি পড়তেন। রাসেলকে নিয়ে বেগম মুজিবের সঙ্গে আলোচনাও করতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে শুনে শুনে বেগম মুজিবও হয়ে উঠেছিলেন রাসেলভক্ত। আর সে কারণেই কনিষ্ঠ সন্তানের নাম রেখেছিলেন রাসেল। মনে হয়তো প্রচ্ছন্ন আশা ছিল তাঁদের ছোট ছেলেটিও যদি বার্ট্রান্ড রাসেলের মতো যশস্বী-মনস্বী হয়ে ওঠে। তেমন সম্ভাবনাও ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর পরিবারের বাগান শোভিত করে যে পুষ্প কলি মেলেছিল, তা প্রস্ফুটিত হওয়ার আগেই একদল পাষণ্ড সব তছনছ করে দিল।
পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্য হওয়ায় রাসেল স্বাভাবিকভাবেই ছিল সবার চোখের মণি। বেড়ে উঠছিল বুদ্ধিদীপ্ত এবং একজন চৌকস শিশু হিসেবেই। অন্য ছেলেমেয়েরা বাবার আদর-ভালোবাসা যতটুকু পায়নি, রাসেল সেটা পেতে শুরু করেছিল। বঙ্গবন্ধু সরকারপ্রধান হওয়ার পরও শিশু রাসেল তাঁর সঙ্গ লাভ থেকে বঞ্চিত হয়নি। দেশে কিংবা দেশের বাইরে বঙ্গবন্ধু রাসেলকে সঙ্গী করে আনন্দ পেতেন।
এই ছোট ছেলেটিকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর মনে এবং চোখে ছিল অন্য রকম স্বপ্ন-কল্পনা। কিন্তু হায়েনার দল তাঁর স্বপ্নপূরণ করতে দিল না।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পাঁচ সন্তানের মধ্যে সবচেয়ে ছোট শেখ রাসেল। দুই কন্যা, তিন পুত্র। কন্যা দুজন বেঁচে আছেন। একজন শেখ হাসিনা, অন্যজন শেখ রেহানা। শেখ হাসিনা এখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তিন পুত্র শেখ কামাল, শেখ জামাল ও কনিষ্ঠতম শেখ রাসেলকে হত্যা করা হয়েছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাবা-মায়ের সঙ্গেই। বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল, তখন মাত্র চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র, ১১ বছরের শিশু।
মায়ের কাছে গিয়ে বাঁচার আকুতি জানিয়ে হতবিহ্বল রাসেল ঘাতকদের কাছে উপহার পেয়েছিল তপ্ত বুলেট এবং স্নেহময়ী জননীর রক্তাক্ত দেহ।
১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর রাতে মুজিবদম্পতির ঘরে জন্ম হয়েছিল এক শিশুর। তার নাম রাখা হয়েছিল রাসেল। বঙ্গবন্ধু ছিলেন পৃথিবীবিখ্যাত দার্শনিক-চিন্তাবিদ-শান্তি আন্দোলনের সক্রিয় সংগঠক বার্ট্রান্ড রাসেলের ভক্ত। রাসেলের লেখা তিনি পড়তেন। রাসেলকে নিয়ে বেগম মুজিবের সঙ্গে আলোচনাও করতেন। বঙ্গবন্ধুর কাছে শুনে শুনে বেগম মুজিবও হয়ে উঠেছিলেন রাসেলভক্ত। আর সে কারণেই কনিষ্ঠ সন্তানের নাম রেখেছিলেন রাসেল। মনে হয়তো প্রচ্ছন্ন আশা ছিল তাঁদের ছোট ছেলেটিও যদি বার্ট্রান্ড রাসেলের মতো যশস্বী-মনস্বী হয়ে ওঠে। তেমন সম্ভাবনাও ছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর পরিবারের বাগান শোভিত করে যে পুষ্প কলি মেলেছিল, তা প্রস্ফুটিত হওয়ার আগেই একদল পাষণ্ড সব তছনছ করে দিল।
পরিবারের সবচেয়ে ছোট সদস্য হওয়ায় রাসেল স্বাভাবিকভাবেই ছিল সবার চোখের মণি। বেড়ে উঠছিল বুদ্ধিদীপ্ত এবং একজন চৌকস শিশু হিসেবেই। অন্য ছেলেমেয়েরা বাবার আদর-ভালোবাসা যতটুকু পায়নি, রাসেল সেটা পেতে শুরু করেছিল। বঙ্গবন্ধু সরকারপ্রধান হওয়ার পরও শিশু রাসেল তাঁর সঙ্গ লাভ থেকে বঞ্চিত হয়নি। দেশে কিংবা দেশের বাইরে বঙ্গবন্ধু রাসেলকে সঙ্গী করে আনন্দ পেতেন।
এই ছোট ছেলেটিকে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর মনে এবং চোখে ছিল অন্য রকম স্বপ্ন-কল্পনা। কিন্তু হায়েনার দল তাঁর স্বপ্নপূরণ করতে দিল না।
বাংলার সুবেদার মীর জুমলা তাঁর আসাম অভিযানের সময় ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের (তৎকালীন খিজিরপুর) সংযোগকারী সড়কের পাগলা এলাকায় শীতলক্ষ্যা-বুড়িগঙ্গা নদীর সংযোগস্থলে নির্মাণ করেন পাগলা সেতু।
১৮ ঘণ্টা আগেগান করে থাকি সেটা তো অন্যায় হতে পারে না! তো সেই দিক থেকে আমি অন্তত ক্ষমা চাইতে পারি। কারণ এটা আমি পেশা করেছি। এটা আলটিমেটলি পেশা করতে বাধ্য হয়েছি। আমি কিন্তু গান শিখিনি নাম করার জন্য, যে আমার কবে সুখ্যাতি কে করবে, আমি কবে জনপ্রিয় হব তার জন্য গান শিখিনি। আমার বাবা-মা কোনো দিন আমাকে নিয়ে ঘুরে ঘুরে...
২ দিন আগেমুক্তিযুদ্ধকে সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য মুজিবনগর সরকারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এই অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় একাত্তরের ১০ এপ্রিল। পূর্বঘোষণা অনুযায়ী কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুরে বৈদ্যনাথতলার এক আমবাগানে মন্ত্রিপরিষদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয় ১৭ এপ্রিল।
৩ দিন আগেকাশ্মীর প্রিন্সেস—৭০ বছর আগে এক ট্র্যাজেডির সঙ্গে জড়িয়ে আছে এয়ার ইন্ডিয়ার এই উড়োজাহাজ। ১৯৫৫ সালের ১০ এপ্রিল মুম্বাই থেকে যাত্রীদের নিয়ে হংকংয়ের কাই তাক বিমানবন্দরে পৌঁছায় উড়োজাহাজটি। পরদিন, চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার কথা ছিল সেটির।
৬ দিন আগে