সম্পাদকীয়
চিত্রশিল্পী মনসুর উল করিম। তাঁর জন্ম রাজবাড়ী জেলা সদরের রামকান্তপুর গ্রামে, ১৯৫০ সালের ১ মার্চ। তিনি ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হন। ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এখান থেকেই অবসরে যান ২০১৬ সালে।
অবসর গ্রহণের পর তাঁর গন্তব্য ছিল নিজ গ্রাম। সেখানে প্রতিষ্ঠা করেন একটি চারুশিল্প চর্চাকেন্দ্র। এর নাম দেন ‘বুনন আর্ট স্পেস’। মূলত প্রান্তিক পর্যায়ের প্রতিভাবান শিল্পীদের গড়ে তুলতে তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও গিয়ে আঁকাআঁকির চর্চা করতেন।
অধ্যাপনার পাশাপাশি তিনি সমানতালে ছবি এঁকে গেছেন। তাঁর ছবিতে তেল রং, লিথোগ্রাফি, গ্রাফিকসের নানা মাধ্যম, রেখাভিত্তিক চিত্রকলাসহ বিভিন্ন রীতির সাহায্য নিয়েছেন। ছবি আঁকা ছিল তাঁর মননে ও সত্তায়।
২০১৬ সাল পর্যন্ত মনসুর উল করিমের মোট ২৬টি চিত্র প্রদর্শনী হয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে খুলশীর মৃন্ময় আর্ট গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়। শিরোনাম ছিল ‘রেখার নাচন’। এতে স্থান পায় ৩৫টি চিত্রকর্ম। ‘আমার গন্তব্য আমার মাটি’ শীর্ষক বিশেষ প্রদর্শনীটি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিল্পী রশিদ চৌধুরী গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়।
সত্তরের দশকের শুরু থেকে তিনি দেশের চিত্রশিল্পে অবদান রেখে আসছিলেন। আর তাই চিত্রকলায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে। তিনি ভারতের নয়াদিল্লিতে অষ্টম ত্রিবার্ষিক আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ দ্বিবার্ষিক এশিয়ান চারুকলা প্রদর্শনীর গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডসহ দেশে-বিদেশে মোট ১১টি পুরস্কার পেয়েছেন।
বরেণ্য এই চিত্রশিল্পী ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
চিত্রশিল্পী মনসুর উল করিম। তাঁর জন্ম রাজবাড়ী জেলা সদরের রামকান্তপুর গ্রামে, ১৯৫০ সালের ১ মার্চ। তিনি ঢাকা আর্ট ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি শেষ করে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হন। ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। এখান থেকেই অবসরে যান ২০১৬ সালে।
অবসর গ্রহণের পর তাঁর গন্তব্য ছিল নিজ গ্রাম। সেখানে প্রতিষ্ঠা করেন একটি চারুশিল্প চর্চাকেন্দ্র। এর নাম দেন ‘বুনন আর্ট স্পেস’। মূলত প্রান্তিক পর্যায়ের প্রতিভাবান শিল্পীদের গড়ে তুলতে তিনি এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও গিয়ে আঁকাআঁকির চর্চা করতেন।
অধ্যাপনার পাশাপাশি তিনি সমানতালে ছবি এঁকে গেছেন। তাঁর ছবিতে তেল রং, লিথোগ্রাফি, গ্রাফিকসের নানা মাধ্যম, রেখাভিত্তিক চিত্রকলাসহ বিভিন্ন রীতির সাহায্য নিয়েছেন। ছবি আঁকা ছিল তাঁর মননে ও সত্তায়।
২০১৬ সাল পর্যন্ত মনসুর উল করিমের মোট ২৬টি চিত্র প্রদর্শনী হয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ একটি ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে খুলশীর মৃন্ময় আর্ট গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়। শিরোনাম ছিল ‘রেখার নাচন’। এতে স্থান পায় ৩৫টি চিত্রকর্ম। ‘আমার গন্তব্য আমার মাটি’ শীর্ষক বিশেষ প্রদর্শনীটি ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের শিল্পী রশিদ চৌধুরী গ্যালারিতে অনুষ্ঠিত হয়।
সত্তরের দশকের শুরু থেকে তিনি দেশের চিত্রশিল্পে অবদান রেখে আসছিলেন। আর তাই চিত্রকলায় অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার ২০০৯ সালে তাঁকে একুশে পদকে ভূষিত করে। তিনি ভারতের নয়াদিল্লিতে অষ্টম ত্রিবার্ষিক আন্তর্জাতিক গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড, বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ দ্বিবার্ষিক এশিয়ান চারুকলা প্রদর্শনীর গ্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ডসহ দেশে-বিদেশে মোট ১১টি পুরস্কার পেয়েছেন।
বরেণ্য এই চিত্রশিল্পী ২০২০ সালের ৫ অক্টোবর ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
... স্কুলে থাকতেই, দীপা দত্তের বাবা সুধাংশু বিমল দত্ত আমাদের এলাকার কমিউনিস্ট এমপি ছিলেন। ওখানে ভাষা আন্দোলনের ধাক্কাটা তীব্রভাবে লাগলো। ভাষা আন্দোলনের একজন নেতা হলেন প্রিন্সিপাল কাশেম।... তারপরে ধরো এই কমিউনিস্ট আন্দোলন, আমাদের ওখানে তখন বড় বড় নেতা যেমন আহসাব উদ্দীন সাহেব, ওখানে মিটিং করতে আসতেন।
১৬ ঘণ্টা আগে...রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি কবিতায় উত্তীর্ণ করা যায়, তাহলে সেটা কবিতা থাকবে, কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্বাসকে যদি স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয় কবিতায়, তাহলে সেটা আর কবিতা থাকবে না। কিন্তু উচ্চকণ্ঠ হলে যে কবিতা হবে না, আমি সেটা বিশ্বাস করি না। নেরুদা যথেষ্ট উচ্চকণ্ঠ রাজনৈতিক কবিতা লিখেছেন এবং সেগুলো যথেষ্ট..
৮ দিন আগেভ্যান গঘ হচ্ছেন সেই শিল্পী, যিনি জীবদ্দশায় তাঁর কীর্তির জন্য বাহবা পাননি। তাঁর আঁকা ছবি পেয়েছে শুধু তাচ্ছিল্য। ভ্যান গঘ বড় শিল্পী হিসেবে স্বীকৃত হন মরণের পর। একটা অসুখ ছিল তাঁর। মানসিক অসুখ। সেই অসুখ তাঁকে স্বস্তি দেয়নি।
১৪ দিন আগেএমএ পড়ার সময় আমি কবিতা লিখেছি, প্রবন্ধ লিখেছি; কিন্তু কোনো গোষ্ঠীতে যোগ দিইনি। আমি দেখেছি কবি হওয়ার জন্যেও সাহিত্যিক রাজনীতি লাগে, বিভিন্ন সংঘে যোগ দিতে হয়, গুরু ধরতে হয়, অনেকের কাছে খুব বিনীত থাকতে হয়, লেখাপড়া ছেড়ে দিয়ে গাঁজাটাজা খেতে হয়, বেশ্যাবাড়ি যেতে হয়—আমি এসব করিনি।
১৫ দিন আগে