অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের অভিজাত এলাকাগুলোতে গেলেই এখন যে কারও খোলা জানালা দিয়ে ঘরে উঁকি দেওয়া যায়। সংকোচ ঝেড়ে আধখোলা দরজা বা জানালা দিয়ে একটু উঁকি দিলেই দেখা যায়, দেয়ালে বিশাল স্ক্রিনের ফ্ল্যাট টেলিভিশন, বৃত্তাকারে সাজানো দামি কাঠের সোফা, আরও অনেক চোখ ঝলসানো আসবাবপত্র। যেন এক বিলাসপণ্যের শোরুম!
তাঁরা বেখেয়ালে এভাবে পর্দা সরিয়ে রাখেন এমন নয়। খুবই সচেতনভাবে এটি করা হয়! আজকাল জানালার পর্দা খোলা রাখা বা একেবারেই পর্দা না রাখা আভিজাত্যের নিদর্শন। নতুন এক গবেষণায় চমকপ্রদ এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে বছরে ২০ হাজার ডলার থেকে ২৯ হাজার ডলার উপার্জনকারীদের তুলনায় গড়ে ১ লাখ ৫০ হাজার ডলার উপার্জনকারীদের মধ্যে পর্দা খোলা রাখার প্রবণতা এখন দ্বিগুণ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, গবেষণায় জানালার পর্দা খোলা রাখা হয় এমন বেশ কয়েকটি ধনী পরিবারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে আমেরিকায় ঘরের পর্দা বেশ ব্যয়বহুল। এ থেকে ধারণা হতে পারে, যারা ধনী তারাই পর্দা কেনে। কিন্তু এর উল্টো চিত্র দেখা গেছে।
ঘরের অভ্যন্তরে যদি পর্যাপ্ত দামি আসবাব ও সাজসজ্জা থাকে তবে পর্দা খোলা রেখে তা বাইরের লোকদের সামনে প্রদর্শন করা যায়। আত্মীয়স্বজন ও পাড়া প্রতিবেশীর কাছে জাহির করা যায়— ঘর সাজানোতে আপনি কতটা রুচিশীল বা ব্যক্তি হিসেবে কতটা শৌখিন!
শুধু আমেরিকাতেই নয় পশ্চিম লন্ডনেও পর্দা ছাড়া বাড়িগুলোতে উঁকি দিলেই দেখা যায়, বিশাল পিয়ানো, দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া বাহারি বুকশেলফ, বিলাসবহুল সোফায় বসে থাকা বিলাসবহুল কুকুর। এসব দেখে যে কারওরই মনের মধ্যে বিলাসবহুল জীবনযাপনের আকাঙ্ক্ষা জাগতে পারে!
দেখানোর মতো গৃহসজ্জা না থাকলে আমেরিকানরা বাড়ির জানালা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এমনকি সূর্যের আলো প্রবেশের মতোও ফাঁকা স্থান রাখা হয় না। ঘরের সাধারণ মানের মাইক্রোওয়েভ ওভেন, টেলিভিশন, ফ্রিজ কে বাইরের মানুষকে দেখাতে চায়!
যুক্তরাষ্ট্রের অভিজাত এলাকাগুলোতে গেলেই এখন যে কারও খোলা জানালা দিয়ে ঘরে উঁকি দেওয়া যায়। সংকোচ ঝেড়ে আধখোলা দরজা বা জানালা দিয়ে একটু উঁকি দিলেই দেখা যায়, দেয়ালে বিশাল স্ক্রিনের ফ্ল্যাট টেলিভিশন, বৃত্তাকারে সাজানো দামি কাঠের সোফা, আরও অনেক চোখ ঝলসানো আসবাবপত্র। যেন এক বিলাসপণ্যের শোরুম!
তাঁরা বেখেয়ালে এভাবে পর্দা সরিয়ে রাখেন এমন নয়। খুবই সচেতনভাবে এটি করা হয়! আজকাল জানালার পর্দা খোলা রাখা বা একেবারেই পর্দা না রাখা আভিজাত্যের নিদর্শন। নতুন এক গবেষণায় চমকপ্রদ এ তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে বছরে ২০ হাজার ডলার থেকে ২৯ হাজার ডলার উপার্জনকারীদের তুলনায় গড়ে ১ লাখ ৫০ হাজার ডলার উপার্জনকারীদের মধ্যে পর্দা খোলা রাখার প্রবণতা এখন দ্বিগুণ।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, গবেষণায় জানালার পর্দা খোলা রাখা হয় এমন বেশ কয়েকটি ধনী পরিবারের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে আমেরিকায় ঘরের পর্দা বেশ ব্যয়বহুল। এ থেকে ধারণা হতে পারে, যারা ধনী তারাই পর্দা কেনে। কিন্তু এর উল্টো চিত্র দেখা গেছে।
ঘরের অভ্যন্তরে যদি পর্যাপ্ত দামি আসবাব ও সাজসজ্জা থাকে তবে পর্দা খোলা রেখে তা বাইরের লোকদের সামনে প্রদর্শন করা যায়। আত্মীয়স্বজন ও পাড়া প্রতিবেশীর কাছে জাহির করা যায়— ঘর সাজানোতে আপনি কতটা রুচিশীল বা ব্যক্তি হিসেবে কতটা শৌখিন!
শুধু আমেরিকাতেই নয় পশ্চিম লন্ডনেও পর্দা ছাড়া বাড়িগুলোতে উঁকি দিলেই দেখা যায়, বিশাল পিয়ানো, দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া বাহারি বুকশেলফ, বিলাসবহুল সোফায় বসে থাকা বিলাসবহুল কুকুর। এসব দেখে যে কারওরই মনের মধ্যে বিলাসবহুল জীবনযাপনের আকাঙ্ক্ষা জাগতে পারে!
দেখানোর মতো গৃহসজ্জা না থাকলে আমেরিকানরা বাড়ির জানালা পর্দা দিয়ে ঢেকে রাখাতেই স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এমনকি সূর্যের আলো প্রবেশের মতোও ফাঁকা স্থান রাখা হয় না। ঘরের সাধারণ মানের মাইক্রোওয়েভ ওভেন, টেলিভিশন, ফ্রিজ কে বাইরের মানুষকে দেখাতে চায়!
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৭ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৭ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২২ দিন আগে