জনপ্রিয় চীনা গায়িকা ও গীতিকার জেন ঝ্যাং ইচ্ছা করে নিজেকে করোনাভাইরাসে সংক্রামিত করেছিলেন। এ কথা প্রকাশ করার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। গায়িকার এই অদ্ভুত স্বীকারোক্তি এমন সময়ে প্রকাশ্যে এল যখন চীনে নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। বিশেষ করে ওমিক্রনের বিএফ ৭ ভ্যারিয়েন্ট প্রায় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
টুইটারের মতো চীনা মাইক্রো ব্লগিং সাইট ওয়েইবোতে এক পোস্টে গায়িকা বলেন, বন্ধুদের দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজেকে করোনাভাইরাসে সংক্রামিত করেছিলেন। এর জন্য তিনি ‘ভেড়া’-এর বাড়িতে গিয়েছিলেন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, চীনের মূল ভূখণ্ডে করোনাভাইরাসের বাহকদের ‘ভেড়া’ বলে সম্বোধন করা হয়।
কেন এমন ঝুঁকি নিয়েছিলেন গায়িকা? সেটির ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি। আসন্ন চীনা নববর্ষের আগে কনসার্টের প্রস্তুতির জন্যই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে চেয়েছিলেন তিনি। ঝ্যাং বলেন, তিনি ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হতে চেয়েছিলেন যাতে ডিসেম্বরের শেষে অনুষ্ঠেয় কনসার্টে সংক্রমণের ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারেন।
জেন ঝ্যাং বলেন, ‘আমি খুব উদ্বিগ্ন ছিলাম যে নববর্ষের আগের পারফরম্যান্সের সময় আমার ঝামেলা হতে পারে। তাই আমি এমন একদল লোকের সঙ্গে দেখা করেছি যারা করোনাভাইরাস পজিটিভ। কারণ ভাইরাস আক্রান্ত হলেও সেরে ওঠার মতো সময় আমার হাতে আছে।’
৩৮ বছর বয়সী ওই গায়িকা জানান, জ্বর, গলা ব্যথা এবং শরীর ব্যথার মতো কিছু মৃদু উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। এরপর শুধু ঘুমিয়েছেন। উপসর্গগুলো কোভিড রোগীর মতোই ছিল। তবে মাত্র একদিন স্থায়ী হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘একদিন এবং এক রাত ঘুমানোর পরে সব লক্ষণ অদৃশ্য হয়ে যায়...আমি সুস্থ হওয়ার আগে কোনও ওষুধ না খেয়ে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করেছি এবং ভিটামিন সি গ্রহণ করেছি।’
জেন ঝ্যাংয়ের এই পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই এমন সংবেদনশীল এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য তাঁর সমালোচনা করছে। বিশেষত এমন সময় তিনি এই অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন যখন চীন সংক্রমণ বৃদ্ধির মুখোমুখি। বিতর্কের মুখে ঝ্যাং পোস্টটি মুছে ফেলেছেন এবং সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
তবে তিনি লিখেছেন, সংক্রমিত হওয়ার মাধ্যমে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা ভেবেছিলেন। কারণ যেটি অনিবার্য, সেটিকে সুস্থ থাকতে গ্রহণ করে ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ!
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, ‘ডলফিন প্রিন্সেস’ খ্যাত গায়িকা জেন ঝ্যাং ২০০৫ সালে জাতীয় পর্যায়ের সংগীত প্রতিযোগিতায় জয়ী হন। এরপর প্রায় দুই দশক ধরে চীনের জনপ্রিয় সংগীত তারকার অবস্থান ধরে রেখেছেন।
জনপ্রিয় চীনা গায়িকা ও গীতিকার জেন ঝ্যাং ইচ্ছা করে নিজেকে করোনাভাইরাসে সংক্রামিত করেছিলেন। এ কথা প্রকাশ করার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হয়েছেন তিনি। গায়িকার এই অদ্ভুত স্বীকারোক্তি এমন সময়ে প্রকাশ্যে এল যখন চীনে নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে। বিশেষ করে ওমিক্রনের বিএফ ৭ ভ্যারিয়েন্ট প্রায় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে।
টুইটারের মতো চীনা মাইক্রো ব্লগিং সাইট ওয়েইবোতে এক পোস্টে গায়িকা বলেন, বন্ধুদের দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজেকে করোনাভাইরাসে সংক্রামিত করেছিলেন। এর জন্য তিনি ‘ভেড়া’-এর বাড়িতে গিয়েছিলেন। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, চীনের মূল ভূখণ্ডে করোনাভাইরাসের বাহকদের ‘ভেড়া’ বলে সম্বোধন করা হয়।
কেন এমন ঝুঁকি নিয়েছিলেন গায়িকা? সেটির ব্যাখ্যাও দিয়েছেন তিনি। আসন্ন চীনা নববর্ষের আগে কনসার্টের প্রস্তুতির জন্যই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে চেয়েছিলেন তিনি। ঝ্যাং বলেন, তিনি ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হতে চেয়েছিলেন যাতে ডিসেম্বরের শেষে অনুষ্ঠেয় কনসার্টে সংক্রমণের ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারেন।
জেন ঝ্যাং বলেন, ‘আমি খুব উদ্বিগ্ন ছিলাম যে নববর্ষের আগের পারফরম্যান্সের সময় আমার ঝামেলা হতে পারে। তাই আমি এমন একদল লোকের সঙ্গে দেখা করেছি যারা করোনাভাইরাস পজিটিভ। কারণ ভাইরাস আক্রান্ত হলেও সেরে ওঠার মতো সময় আমার হাতে আছে।’
৩৮ বছর বয়সী ওই গায়িকা জানান, জ্বর, গলা ব্যথা এবং শরীর ব্যথার মতো কিছু মৃদু উপসর্গ দেখা দিয়েছিল। এরপর শুধু ঘুমিয়েছেন। উপসর্গগুলো কোভিড রোগীর মতোই ছিল। তবে মাত্র একদিন স্থায়ী হয়েছিল। তিনি বলেন, ‘একদিন এবং এক রাত ঘুমানোর পরে সব লক্ষণ অদৃশ্য হয়ে যায়...আমি সুস্থ হওয়ার আগে কোনও ওষুধ না খেয়ে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করেছি এবং ভিটামিন সি গ্রহণ করেছি।’
জেন ঝ্যাংয়ের এই পোস্ট ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই এমন সংবেদনশীল এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণের জন্য তাঁর সমালোচনা করছে। বিশেষত এমন সময় তিনি এই অভিজ্ঞতা শেয়ার করলেন যখন চীন সংক্রমণ বৃদ্ধির মুখোমুখি। বিতর্কের মুখে ঝ্যাং পোস্টটি মুছে ফেলেছেন এবং সাধারণ মানুষের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
তবে তিনি লিখেছেন, সংক্রমিত হওয়ার মাধ্যমে করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার কথা ভেবেছিলেন। কারণ যেটি অনিবার্য, সেটিকে সুস্থ থাকতে গ্রহণ করে ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ!
সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, ‘ডলফিন প্রিন্সেস’ খ্যাত গায়িকা জেন ঝ্যাং ২০০৫ সালে জাতীয় পর্যায়ের সংগীত প্রতিযোগিতায় জয়ী হন। এরপর প্রায় দুই দশক ধরে চীনের জনপ্রিয় সংগীত তারকার অবস্থান ধরে রেখেছেন।
আজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় আমাদের দৈনন্দিন যোগাযোগের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে ইমোজি। ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে আমরা মনের ভাব প্রকাশে ইমোজি ব্যবহার করি। ভাষার সীমা পেরিয়ে এই ছোট ছোট ডিজিটাল চিহ্নগুলো আবেগ প্রকাশের কার্যকর মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আনন্দ থেকে শুরু করে দুঃখ—সব অনুভূতিই এখন বোঝ
২ দিন আগেপরিত্যক্ত একটি নকিয়া ফোনের সূত্র ধরে পরিচয় পাওয়া গেছে ১০ বছর আগে মারা যাওয়া এক ব্যক্তির। ভারতের তেলেঙ্গানা রাজ্যের হায়দরাবাদে আমির খান নামের ওই ব্যক্তির কঙ্কাল উদ্ধার হয়। মরদেহের পাশে থাকা ফোনটির সূত্র ধরেই তাঁর পরিচয় উদ্ধার করা হয়। খবর এনডিটিভির।
৩ দিন আগেভারতের তেলেঙ্গানার হায়দরাবাদের গাচিবৌলি এলাকায় গাঁজা সরবরাহকারী একটি চক্রের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে অদ্ভুত ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন মাদকবিরোধী কর্মকর্তারা। সম্প্রতি এলিট অ্যাকশন গ্রুপ ফর ড্রাগ ল এনফোর্সমেন্টের (ইগল) অভিযানে তাঁরা দেখতে পান, এক দম্পতি তাঁদের চার বছরের শিশুকে নিয়ে এসেছেন গাঁজা...
৫ দিন আগেদিল্লির সুলতানপুরে গত ১৯ জুন ২৫ বছর বয়সী এক যুবক অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুই মোটরসাইকেল আরোহী তাঁর মোবাইল ফোন ছিনতাই করে। তখন ওই যুবক ভেবেছিলেন, এটা হয়তো দুর্ভাগ্য ছাড়া কিছু না। কিন্তু ১৫ দিন পর পুলিশ ছিনতাই হওয়া ফোনটি উদ্ধার করে। একই সঙ্গে, যে ছিনতাইয়ের পুরো ঘটনাটি সাজিয়েছিলেন, তাঁকেও শনাক্ত করে।
৬ দিন আগে