ভিয়েতনামের এক ব্যক্তি পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে আসেন হাসপাতালে। চিকিৎসকেরা দ্রুত অস্ত্রোপচার করে সেখান থেকে যে জিনিসটা বের করে আনলেন, তার নাম শুনলে চমকাবেন যে কেউ। অবিশ্বাস্য হলেও সেটা এক ফুট লম্বা একটি জীবন্ত ইল মাছ।
ভিয়েতনামের উত্তরের প্রদেশ কুয়াং নিনের ৩৪ বছর বয়স্ক ওই ব্যক্তি পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে গত বুধবার ভর্তি হন হাসপাতালে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সূত্রে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল জানায়, ওই ব্যক্তির একটি এক্স-রে এবং একটি আলট্রাসাউন্ড করা হয়। এতে দেখা যায় তাঁর পেটে একটি অস্বাভাবিক কিছু অবস্থান করছে।
রোগীর অন্ত্রে ছিদ্র হয়ে যায়। এদিকে পাকস্থলীর টিস্যু ফুলে গিয়ে বিপজ্জনক অবস্থায় পৌঁছে যান তিনি। রহস্যময় বস্তুটি অপসারণের জন্য রোগীকে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়।
সৌভাগ্যক্রমে হাই হা জেলার হাসপাতালে সূক্ষ্ম অস্ত্রোপচারটি সফলভাবে করতে পারেন চিকিৎসকেরা। অস্ত্রোপচারে পেট থেকে যে জিনিসটা বের করে আনেন, তা মোটেই স্বাভাবিক কিছু ছিল না। সেটা ১২ ইঞ্চি (৩০ সেন্টিমিটার) লম্বা একটি ইল মাছ। এদিকে রোগীর শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু বের করে ফেলা হয়।
এখানে বলে রাখা ভালো, আমাদের দেশের কুঁচিয়া বা কুইচ্চা নামে পরিচিত মাছটি একধরনের ইল।
অপারেশনের পর রোগী দ্রুত স্থিতিশীল অবস্থায় আসেন। কেবল পেটে হালকা অস্বস্তি নিয়ে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণের জন্য থাকেন তিনি।
ইলটি কীভাবে তাঁর পেটে গেল সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে রোগী কোনো উত্তর দিতে পারেননি। তবে চিকিৎসকদের বিশ্বাস, এটি তাঁর মলদ্বার দিয়ে প্রবেশ করেছে। তারপর কোনোভাবে পেটে চলে যায়।
চিকিৎসকদের যে বিষয়টি বেশি হতবাক করে তা হলো, অস্ত্রোপচারের পর যখন বের করে আনা হয়, তখনো ইলটি জীবিত ছিল।
অস্ত্রোপচারে অংশ নেওয়া ড. ফাম মান হাং স্থানীয় মিডিয়াকে জানান, এটি একটি বিরল ঘটনা, মলদ্বার এমন একটি স্থান, যেখানে সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে। তবে অস্ত্রোপচার নিরাপদে সম্পন্ন হয়েছে।
ভিয়েতনামের এক ব্যক্তি পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে আসেন হাসপাতালে। চিকিৎসকেরা দ্রুত অস্ত্রোপচার করে সেখান থেকে যে জিনিসটা বের করে আনলেন, তার নাম শুনলে চমকাবেন যে কেউ। অবিশ্বাস্য হলেও সেটা এক ফুট লম্বা একটি জীবন্ত ইল মাছ।
ভিয়েতনামের উত্তরের প্রদেশ কুয়াং নিনের ৩৪ বছর বয়স্ক ওই ব্যক্তি পেটে প্রচণ্ড ব্যথা নিয়ে গত বুধবার ভর্তি হন হাসপাতালে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের সূত্রে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল জানায়, ওই ব্যক্তির একটি এক্স-রে এবং একটি আলট্রাসাউন্ড করা হয়। এতে দেখা যায় তাঁর পেটে একটি অস্বাভাবিক কিছু অবস্থান করছে।
রোগীর অন্ত্রে ছিদ্র হয়ে যায়। এদিকে পাকস্থলীর টিস্যু ফুলে গিয়ে বিপজ্জনক অবস্থায় পৌঁছে যান তিনি। রহস্যময় বস্তুটি অপসারণের জন্য রোগীকে জরুরি অস্ত্রোপচার করা হয়।
সৌভাগ্যক্রমে হাই হা জেলার হাসপাতালে সূক্ষ্ম অস্ত্রোপচারটি সফলভাবে করতে পারেন চিকিৎসকেরা। অস্ত্রোপচারে পেট থেকে যে জিনিসটা বের করে আনেন, তা মোটেই স্বাভাবিক কিছু ছিল না। সেটা ১২ ইঞ্চি (৩০ সেন্টিমিটার) লম্বা একটি ইল মাছ। এদিকে রোগীর শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু বের করে ফেলা হয়।
এখানে বলে রাখা ভালো, আমাদের দেশের কুঁচিয়া বা কুইচ্চা নামে পরিচিত মাছটি একধরনের ইল।
অপারেশনের পর রোগী দ্রুত স্থিতিশীল অবস্থায় আসেন। কেবল পেটে হালকা অস্বস্তি নিয়ে হাসপাতালে পর্যবেক্ষণের জন্য থাকেন তিনি।
ইলটি কীভাবে তাঁর পেটে গেল সে সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে রোগী কোনো উত্তর দিতে পারেননি। তবে চিকিৎসকদের বিশ্বাস, এটি তাঁর মলদ্বার দিয়ে প্রবেশ করেছে। তারপর কোনোভাবে পেটে চলে যায়।
চিকিৎসকদের যে বিষয়টি বেশি হতবাক করে তা হলো, অস্ত্রোপচারের পর যখন বের করে আনা হয়, তখনো ইলটি জীবিত ছিল।
অস্ত্রোপচারে অংশ নেওয়া ড. ফাম মান হাং স্থানীয় মিডিয়াকে জানান, এটি একটি বিরল ঘটনা, মলদ্বার এমন একটি স্থান, যেখানে সংক্রমণের ঝুঁকি রয়েছে। তবে অস্ত্রোপচার নিরাপদে সম্পন্ন হয়েছে।
হাঙ্গেরির মধ্যযুগে একটি মঠ প্যাননহালমা আর্চঅ্যাবি। এই মঠের কয়েক শ বছরের পুরোনো বই সাম্প্রতিক সময়ে এসে গুবরে পোকার আক্রমণের মুখোমুখি হয়েছে। আর বইগুলোকে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষায় শুরু হয়েছে এক বড় আকারের উদ্ধার অভিযান। মঠটির লাইব্রেরি থেকে সরানো হচ্ছে হাতে বাঁধানো প্রায় এক লাখ বই।
১৪ ঘণ্টা আগেইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
২ দিন আগেহিমাচল প্রদেশের সিরমৌর জেলার শিল্লাই গ্রামের ট্রান্স-গিরি অঞ্চলে প্রাচীন রীতিনীতির অনুসরণে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমী বিবাহ অনুষ্ঠান—এক নারী বিয়ে করেছেন দুই ভাইকে। হাট্টি সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী পলিয়ান্ড্রি বিয়েতে শত শত অতিথি অংশ নেন।
৪ দিন আগেশিক্ষার্থীদের একাডেমিক ক্রেডিট তথা পরীক্ষার খাতায় বেশি নম্বর দেওয়ার বিনিময়ে রক্ত দান করতে বাধ্য করেছেন এক ফুটবল কোচ। তাইওয়ানের একটি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ফুটবল কোচ এমনই অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন। হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে...
৫ দিন আগে