অর্ণব সান্যাল
‘মাত্র তিনটি সিট ছিল বুঝলেন। ভেবেছিলাম আরাম করে বসা যাবে, হাত-পা তুলে! কিন্তু সেই তিন সিটের সোফার জন্য যে এত বড় কুফা লেগে যাবে, দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারিনি!’
কথাগুলো বলছিলেন একজন হতভাগ্য তরুণী। তাঁর মতে, তিন সিটের সোফা জীবনের তাবৎ অশান্তির কারণ। কথাগুলো বলছিলেন একটি আসবাবপত্রের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে, সঙ্গে ছিল ভ্যানওয়ালা। তাঁর ভ্যানে ছিল একটি তিন সিটের সোফা। সেটি বদলানোর জন্যই ওই তরুণী এসেছিলেন। সেখানেই তাঁর সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের।
সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় তরুণীটির সঙ্গে তাঁর জীবনসঙ্গীও ছিলেন। তবে তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। রাগে তাঁর মুখ-চোখ হয়ে উঠেছিল পূর্ব দিগন্তে ওঠা সূর্যের মতো রক্তিম, তাঁর গলার রগ ‘বেয়ে’ গিয়েছিল। ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রতিবেদক তাঁর ঘাড় দেখতে পারেননি মুখোমুখি থাকার কারণে। তবে আন্দাজ করা যায় যে, ঘাড়ের রগও নিশ্চয়ই ‘বেয়ে’ গিয়েছিল!
এক অখ্যাত, অস্পষ্ট ও অসত্য সূত্র জানিয়েছে, গত দু-তিন দিন ধরেই পুরো বঙ্গদেশে ‘সোফা সিনড্রোম’ দেখা দিয়েছে গণমানুষের মধ্যে। যাদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে এবং যাদের খেয়েদেয়ে কাজ নেই—সবারই এই সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়ে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়ছেন মূলত তিন সিটের সোফা যাদের বাসায় আছে, সেই সব দম্পতিরা। এতে করে দম্পতিদের যেকোনো একজন প্রচণ্ড ক্রোধে ফেটে পড়ছেন। তাঁদের গলার বা ঘাড়ের রগ ‘বেয়ে’ যাচ্ছে। তাঁদের গায়ের রং যাই থাকুক না কেন, চোখ-মুখ শুকনো মরিচের মতো লাল হয়ে যাচ্ছে। আর অন্য পক্ষকে তখন সেই ‘শুকনো মরিচ’-কে সবুজে পরিণত করতে; অর্থাৎ, পরিস্থিতি শান্ত করতে গিয়ে ‘ভয়ে কেঁদে দিতে’ হচ্ছে!
এ বিষয়ে মানবরোগ (অন্য প্রাণীদের এই সিনড্রোম হচ্ছে কিনা, এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি) বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিন সিটের সোফা বদলে দেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করার শর্তে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিশেষ+অজ্ঞ বলেছেন, যত দূর জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে একটি ঘরেই এই রোগ ছিল। কিন্তু জীবনসঙ্গীকে ‘শান্ত’ করতে গিয়ে ছুঁয়ে ফেলার পর থেকে এটি ছোঁয়াচে হয়ে গেছে। গত দুই দিনে এই ছোঁয়াচে সিনড্রোমের অন্যকে আক্রান্ত করার মাত্রা বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে। ফলে বর্তমানে ফেসবুক পোস্ট পড়লেও এই সিনড্রোমে আক্রান্ত হওয়ার উদাহরণ তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে সোফা সিনড্রোমের কারণে ভিড় বেড়েছে আসবাবপত্রের দোকানে। সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এরই মধ্যে তাদের দোকান থেকে আগে সোফা কেনা গ্রাহকেরা যোগাযোগ করতে শুরু করছেন। তাঁরা সবাই তিন সিটের সোফা বদলে ফেলতে চাইছেন। অনেকে আলোচনা না করেই ভ্যানে করে তিন সিটের সোফা নিয়ে চলে আসছেন সশরীরে। আর আসার পরই তিন সিটের সোফা বদলে দেওয়ার জন্য জোর-জবরদস্তি শুরু করছেন। আর নতুন ক্রেতারা তিন সিটের সোফা দেখলেই খেপে যাচ্ছেন!
রাজধানীর পান্থপথের ‘পছন্দ হলে নেবেন আসবাব কুটির’-এর নাম প্রকাশে যারপরনাই ইচ্ছুক স্বত্বাধিকারী বলেন, ‘ভাই, সবাই আইসা তিন সিটের সোফা ফেরত দিতে চাইতেসে। কাউকে কাউকে আমরা বদলেও দিতেসি। কারণ গ্রাহকদের কেউ কেউ কাঁদতে কাঁদতে রিকোয়েস্ট করতেসে, কারও আবার ঘাড়ের রগ বেয়ে যাইতেসে। ফলে মানবিক কারণেই আমাদের নরম হতে হচ্ছে। তবে এখন অনেকেই আগ্রাসী আচরণ করতেছে। একজন তো ফেরত না নেওয়ায় তিন সিটের সোফা দোকানের সামনে ফালায় থুইয়া গেছেগা। আর নতুন গ্রাহকেরা তিন সিটের সোফা দেখলেই ডিসকাউন্ট দিলেও অন্যদিকে চোখ ফিরাইয়া বলতেসে, এটা দেখলেও নাকি পাপ হয়!’
তবে গত কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খবর পাওয়া গেছে যে, ঘাড়ের রগ শুধু পুরুষ জীবনসঙ্গীদের ‘বেয়ে’ যাচ্ছে—বিষয়টি এমন নয়। অনেক নারীরও হচ্ছে। অর্থাৎ, পুরো সিনড্রোমের লক্ষণ ভাইস-ভার্সাও হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ দেশে সোফা সিনড্রোমের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে এবং সে কারণে এর মিউটেশনও দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ, সোফা সিনড্রোমের কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষণ ও বৈশিষ্ট্যে আর আস্থা রাখা যাচ্ছে না। এটি এখন নিয়ত পরিবর্তনশীল অবস্থায় রয়েছে।
এসব ব্যাপারে কথা হচ্ছিল ভ্যানচালক রহিদুল মিয়ার সঙ্গে। তাঁর কথায়, ‘তিন সিটের সোফা, লাইগ্যা গেল কুফা। আমগোর সোফাও নাই, কুফাও নাই। তয় আমি ঠিক কইরা রাখছি, জীবনেও সোফা কিনমু না। একজনের তিন সিটের সোফা দোকানে নিয়া যাওনের সময় তাগো অবস্থা দেখসি। ভয়ংকর। আমি ভাবতেসি, ভ্যানের সাইজও পারলে ছোট করন যায় কিনা! তিন সিটের সমান কিছুই আমি এই জীবনে রাখুম না।’
অবশ্য বিশ্লেষকেরা (বিশেষত ফেসবুকের) আশা করছেন, খুব শিগগিরই সোফা সিনড্রোম এ দেশ থেকে বিদায় নেবে। তাঁরা বলছেন, এ অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ যেহেতু করোনার চেয়ে শক্তিশালী, সেহেতু তিন সিটের সোফা কোনো প্রকট সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে না। শিগগিরই বিজয় আসবেই!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই লেখা সম্পূর্ণভাবে সোফা সিনড্রোমমুক্ত। সুতরাং নিশ্চিন্ত মনে পড়লে চিন্তার কিছু নেই!
‘মাত্র তিনটি সিট ছিল বুঝলেন। ভেবেছিলাম আরাম করে বসা যাবে, হাত-পা তুলে! কিন্তু সেই তিন সিটের সোফার জন্য যে এত বড় কুফা লেগে যাবে, দুঃস্বপ্নেও ভাবতে পারিনি!’
কথাগুলো বলছিলেন একজন হতভাগ্য তরুণী। তাঁর মতে, তিন সিটের সোফা জীবনের তাবৎ অশান্তির কারণ। কথাগুলো বলছিলেন একটি আসবাবপত্রের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে, সঙ্গে ছিল ভ্যানওয়ালা। তাঁর ভ্যানে ছিল একটি তিন সিটের সোফা। সেটি বদলানোর জন্যই ওই তরুণী এসেছিলেন। সেখানেই তাঁর সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের।
সাক্ষাৎকার নেওয়ার সময় তরুণীটির সঙ্গে তাঁর জীবনসঙ্গীও ছিলেন। তবে তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। রাগে তাঁর মুখ-চোখ হয়ে উঠেছিল পূর্ব দিগন্তে ওঠা সূর্যের মতো রক্তিম, তাঁর গলার রগ ‘বেয়ে’ গিয়েছিল। ঘটনাস্থলে উপস্থিত প্রতিবেদক তাঁর ঘাড় দেখতে পারেননি মুখোমুখি থাকার কারণে। তবে আন্দাজ করা যায় যে, ঘাড়ের রগও নিশ্চয়ই ‘বেয়ে’ গিয়েছিল!
এক অখ্যাত, অস্পষ্ট ও অসত্য সূত্র জানিয়েছে, গত দু-তিন দিন ধরেই পুরো বঙ্গদেশে ‘সোফা সিনড্রোম’ দেখা দিয়েছে গণমানুষের মধ্যে। যাদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে এবং যাদের খেয়েদেয়ে কাজ নেই—সবারই এই সমস্যা হচ্ছে। তবে এই সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়ে চরম প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়ছেন মূলত তিন সিটের সোফা যাদের বাসায় আছে, সেই সব দম্পতিরা। এতে করে দম্পতিদের যেকোনো একজন প্রচণ্ড ক্রোধে ফেটে পড়ছেন। তাঁদের গলার বা ঘাড়ের রগ ‘বেয়ে’ যাচ্ছে। তাঁদের গায়ের রং যাই থাকুক না কেন, চোখ-মুখ শুকনো মরিচের মতো লাল হয়ে যাচ্ছে। আর অন্য পক্ষকে তখন সেই ‘শুকনো মরিচ’-কে সবুজে পরিণত করতে; অর্থাৎ, পরিস্থিতি শান্ত করতে গিয়ে ‘ভয়ে কেঁদে দিতে’ হচ্ছে!
এ বিষয়ে মানবরোগ (অন্য প্রাণীদের এই সিনড্রোম হচ্ছে কিনা, এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি) বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল। তিন সিটের সোফা বদলে দেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করার শর্তে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বিশেষ+অজ্ঞ বলেছেন, যত দূর জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে একটি ঘরেই এই রোগ ছিল। কিন্তু জীবনসঙ্গীকে ‘শান্ত’ করতে গিয়ে ছুঁয়ে ফেলার পর থেকে এটি ছোঁয়াচে হয়ে গেছে। গত দুই দিনে এই ছোঁয়াচে সিনড্রোমের অন্যকে আক্রান্ত করার মাত্রা বেড়ে গেছে ব্যাপকভাবে। ফলে বর্তমানে ফেসবুক পোস্ট পড়লেও এই সিনড্রোমে আক্রান্ত হওয়ার উদাহরণ তৈরি হয়েছে।
অন্যদিকে সোফা সিনড্রোমের কারণে ভিড় বেড়েছে আসবাবপত্রের দোকানে। সংশ্লিষ্ট খাতের ব্যবসায়ীরা বলছেন, এরই মধ্যে তাদের দোকান থেকে আগে সোফা কেনা গ্রাহকেরা যোগাযোগ করতে শুরু করছেন। তাঁরা সবাই তিন সিটের সোফা বদলে ফেলতে চাইছেন। অনেকে আলোচনা না করেই ভ্যানে করে তিন সিটের সোফা নিয়ে চলে আসছেন সশরীরে। আর আসার পরই তিন সিটের সোফা বদলে দেওয়ার জন্য জোর-জবরদস্তি শুরু করছেন। আর নতুন ক্রেতারা তিন সিটের সোফা দেখলেই খেপে যাচ্ছেন!
রাজধানীর পান্থপথের ‘পছন্দ হলে নেবেন আসবাব কুটির’-এর নাম প্রকাশে যারপরনাই ইচ্ছুক স্বত্বাধিকারী বলেন, ‘ভাই, সবাই আইসা তিন সিটের সোফা ফেরত দিতে চাইতেসে। কাউকে কাউকে আমরা বদলেও দিতেসি। কারণ গ্রাহকদের কেউ কেউ কাঁদতে কাঁদতে রিকোয়েস্ট করতেসে, কারও আবার ঘাড়ের রগ বেয়ে যাইতেসে। ফলে মানবিক কারণেই আমাদের নরম হতে হচ্ছে। তবে এখন অনেকেই আগ্রাসী আচরণ করতেছে। একজন তো ফেরত না নেওয়ায় তিন সিটের সোফা দোকানের সামনে ফালায় থুইয়া গেছেগা। আর নতুন গ্রাহকেরা তিন সিটের সোফা দেখলেই ডিসকাউন্ট দিলেও অন্যদিকে চোখ ফিরাইয়া বলতেসে, এটা দেখলেও নাকি পাপ হয়!’
তবে গত কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খবর পাওয়া গেছে যে, ঘাড়ের রগ শুধু পুরুষ জীবনসঙ্গীদের ‘বেয়ে’ যাচ্ছে—বিষয়টি এমন নয়। অনেক নারীরও হচ্ছে। অর্থাৎ, পুরো সিনড্রোমের লক্ষণ ভাইস-ভার্সাও হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এ দেশে সোফা সিনড্রোমের কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয়েছে এবং সে কারণে এর মিউটেশনও দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ, সোফা সিনড্রোমের কোনো সুনির্দিষ্ট লক্ষণ ও বৈশিষ্ট্যে আর আস্থা রাখা যাচ্ছে না। এটি এখন নিয়ত পরিবর্তনশীল অবস্থায় রয়েছে।
এসব ব্যাপারে কথা হচ্ছিল ভ্যানচালক রহিদুল মিয়ার সঙ্গে। তাঁর কথায়, ‘তিন সিটের সোফা, লাইগ্যা গেল কুফা। আমগোর সোফাও নাই, কুফাও নাই। তয় আমি ঠিক কইরা রাখছি, জীবনেও সোফা কিনমু না। একজনের তিন সিটের সোফা দোকানে নিয়া যাওনের সময় তাগো অবস্থা দেখসি। ভয়ংকর। আমি ভাবতেসি, ভ্যানের সাইজও পারলে ছোট করন যায় কিনা! তিন সিটের সমান কিছুই আমি এই জীবনে রাখুম না।’
অবশ্য বিশ্লেষকেরা (বিশেষত ফেসবুকের) আশা করছেন, খুব শিগগিরই সোফা সিনড্রোম এ দেশ থেকে বিদায় নেবে। তাঁরা বলছেন, এ অঞ্চলের অধিকাংশ মানুষ যেহেতু করোনার চেয়ে শক্তিশালী, সেহেতু তিন সিটের সোফা কোনো প্রকট সমস্যা হিসেবে দেখা দিতে পারে না। শিগগিরই বিজয় আসবেই!
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এই লেখা সম্পূর্ণভাবে সোফা সিনড্রোমমুক্ত। সুতরাং নিশ্চিন্ত মনে পড়লে চিন্তার কিছু নেই!
বেশির ভাগ বিড়ালপ্রেমীই আতঙ্কে থাকেন, কখন তাদের পোষা বিড়াল কোনো ইঁদুর বা পাখি শিকার করে বাসায় নিয়ে আসে। তবে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরের এক পরিবারের বিড়ালের কর্মকাণ্ড এই সাধারণ দুশ্চিন্তার চেয়েও ভয়াবহ। কারণ, তাদের ১৫ মাস বয়সী বিড়ালটি একা পুরো এলাকায় চুরির রাজত্ব কায়েম করেছে। পুরো এলাকার অপরাধ জগতে
১ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশের জব্বলপুরে এক নাটকীয় দৃশ্যের অবতারণা হয়েছিল। মাঝ রাস্তায় দুই ঘোড়ার লড়াইয়ে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞের সৃষ্টি হয়। এই তাণ্ডবের মধ্যে একটি ঘোড়া একটি অটো রিকশার ওপর লাফিয়ে পড়ে। এতে দুজন গুরুতর আহত হন। এরপর ঘোড়াটি প্রায় ২০ মিনিট রিকশার ভেতরে আটকে ছিল।
২ দিন আগেহাঙ্গেরির মধ্যযুগে একটি মঠ প্যাননহালমা আর্চঅ্যাবি। এই মঠের কয়েক শ বছরের পুরোনো বই সাম্প্রতিক সময়ে এসে গুবরে পোকার আক্রমণের মুখোমুখি হয়েছে। আর বইগুলোকে পোকামাকড়ের আক্রমণ থেকে রক্ষায় শুরু হয়েছে এক বড় আকারের উদ্ধার অভিযান। মঠটির লাইব্রেরি থেকে সরানো হচ্ছে হাতে বাঁধানো প্রায় এক লাখ বই।
৩ দিন আগেইন্টারনেট দুনিয়ায় হাতির বাচ্চাদের নিষ্পাপ ও কৌতুক উদ্রেককারী কার্যকলাপের সুন্দর ভিডিওগুলো সব সময়ই মন দর্শকদের মনে ছুঁয়ে যায়। সম্প্রতি, এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে আরও একটি ভিডিও। যেখানে একটি ছোট হাতির বাচ্চাকে একটি ভাঁজ করা চেয়ারে বসার চেষ্টা করতে দেখা যায়।
৪ দিন আগে