চট্টগ্রামে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত আরেক রোগী শনাক্ত হয়েছে। শনাক্ত ব্যক্তির বয়স ৪৮ বছর। তিনি পেশায় একজন পরিবহন ব্যবসায়ী বলে জানান চিকিৎসকেরা। ৬ আগস্ট ৪৮ বছর বয়স্ক ওই পুরুষ রোগী চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর আগের দিন পরীক্ষায় ওই ব্যক্তির শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস ধরা পড়ে।
চট্টগ্রামে প্রথমবারের মতো ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত নারীর শরীরে অ্যামফোটেরিসিন-বি’ ইনজেকশন দেওয়া শুরু হয়েছে। শনিবার দুপুর থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকেরা তার শরীরে এ ইনজেকশন দেওয়া শুরু করেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, প্রতিদিন ৫ ভায়াল করে ১৫ দিন এই ইনজেকশনটি তাঁর শরীরে প্রয়োগ করতে হবে।
ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে সংক্রমণের ঝুঁকি কাদের বেশি এর উত্তর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন ক্যানসার আক্রান্ত রোগী, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি প্রতিস্থাপন করা রোগী এবং স্টেরয়েড গ্রহণ করা ব্যক্তিরা এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের এই রোগ হবে না বলে জানান তারা।
প্রথমবারের মতো পাওয়া এই রোগী বর্তমানে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক অধ্যাপক অনিরুদ্ধ ঘোষের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। অধ্যাপক অনিরুদ্ধ বলেন, মিউকরমাইকোসিস বা ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আগেও ছিল। কোভিড থেকে সেরে ওঠার পর দেশে কয়েকজনের শরীরে রোগটি ধরা পড়ায় আলোচনা হচ্ছে। মূলত যাঁদের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা কম তাঁদের এ