নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক নারীর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ পাওয়া গেছে। যদিও চিকিৎসকেরা এখনো নিশ্চিত নন যে তিনি এ রোগে আক্রান্ত কি–না। আজ বুধবার চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ভান্ডার) ও করোনা ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান।
ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, করোনা আক্রান্ত হয়ে সেরে ওঠেন ষাটোর্ধ্ব ওই নারী। পরে করোনা পরবর্তী জটিলতায় তাঁর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। তবে এটি আসলেই এই রোগ কি না তা পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। প্রাইভেসির স্বার্থে তাঁর নাম প্রকাশ করা যাবে না।
হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ড সূত্রে জানা গেছে, এই মাসের শুরুতে করোনাক্রান্ত হয়ে চমেক হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে তিনি ভর্তি হন। পরে ১৫ জুলাই করোনা নেগেটিভ আসলেও তাঁর শরীরে কোভিড পরবর্তী নানা জটিলতা দেখা দেয়। এ অবস্থায় স্বজনরা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আক্রান্তের নানা লক্ষণ দেখা যায়।
এর আগে গত মে মাসে রাজধানীর বারডেম জেনারেল হাসপাতালে করোনা থেকে সেরে ওঠা দুজনের শরীরে প্রথম ব্ল্যাক ফাঙ্গাস শনাক্ত করা হয়।
এ নিয়ে জানতে চাইলে চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. রাজীব পালিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে এই মহিলা ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। তাঁর চোখের চারপাশে কালো ফাঙ্গাসের কিছু লক্ষণ আছে। বিষয়টি নিশ্চিতে আমরা বুধবার জরুরি ভিত্তিতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছি। এটির সিদ্ধান্ত এখনো পেন্ডিং আছে। বোর্ডের চিকিৎসকেরা পরীক্ষা নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাই শেষে সবকিছু হাতে আসলে আমরা বলতে পারব এটি আসলেই ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি না।
ডা. রাজীব আরও জানান, এই রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা খুব ব্যয়বহুল। রোগীকে যেই ইনজেকশন দিতে হয় তা দেশে একটা কোম্পানি বানায়। যদিও তা সহজপ্রাপ্য কি না বিষয়টি নিশ্চিত নন তিনি।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক নারীর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ পাওয়া গেছে। যদিও চিকিৎসকেরা এখনো নিশ্চিত নন যে তিনি এ রোগে আক্রান্ত কি–না। আজ বুধবার চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (অর্থ ও ভান্ডার) ও করোনা ইউনিটের সমন্বয়কারী ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানান।
ডা. মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, করোনা আক্রান্ত হয়ে সেরে ওঠেন ষাটোর্ধ্ব ওই নারী। পরে করোনা পরবর্তী জটিলতায় তাঁর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের কিছু লক্ষণ দেখা দেয়। তবে এটি আসলেই এই রোগ কি না তা পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে। প্রাইভেসির স্বার্থে তাঁর নাম প্রকাশ করা যাবে না।
হাসপাতালে করোনা ওয়ার্ড সূত্রে জানা গেছে, এই মাসের শুরুতে করোনাক্রান্ত হয়ে চমেক হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে তিনি ভর্তি হন। পরে ১৫ জুলাই করোনা নেগেটিভ আসলেও তাঁর শরীরে কোভিড পরবর্তী নানা জটিলতা দেখা দেয়। এ অবস্থায় স্বজনরা তাঁকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর শরীরে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস আক্রান্তের নানা লক্ষণ দেখা যায়।
এর আগে গত মে মাসে রাজধানীর বারডেম জেনারেল হাসপাতালে করোনা থেকে সেরে ওঠা দুজনের শরীরে প্রথম ব্ল্যাক ফাঙ্গাস শনাক্ত করা হয়।
এ নিয়ে জানতে চাইলে চমেক হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. রাজীব পালিত আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে এই মহিলা ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন। তাঁর চোখের চারপাশে কালো ফাঙ্গাসের কিছু লক্ষণ আছে। বিষয়টি নিশ্চিতে আমরা বুধবার জরুরি ভিত্তিতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছি। এটির সিদ্ধান্ত এখনো পেন্ডিং আছে। বোর্ডের চিকিৎসকেরা পরীক্ষা নিরীক্ষা ও যাচাই বাছাই শেষে সবকিছু হাতে আসলে আমরা বলতে পারব এটি আসলেই ব্ল্যাক ফাঙ্গাস কি না।
ডা. রাজীব আরও জানান, এই রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসা খুব ব্যয়বহুল। রোগীকে যেই ইনজেকশন দিতে হয় তা দেশে একটা কোম্পানি বানায়। যদিও তা সহজপ্রাপ্য কি না বিষয়টি নিশ্চিত নন তিনি।
আগুনে দগ্ধ রোগীদের শারীরিক আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে প্রবল মানসিক ধাক্কাও সইতে হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে মানসিক আঘাতের মাত্রাটা বেশি। রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত শিশুদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। হঠাৎ বিমান ধসে আগুন ধরে যাওয়া, চোখের সামনে সহপাঠীদের...
৬ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। এ ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেমেঘনার ভাঙনের কবলে পড়ে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ভোলার মনপুরা উপজেলার বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে পর্যটনকেন্দ্র দখিনা হাওয়া সৈকতের বেশ কিছু অংশ। ফলে দূরদূরান্ত থেকে ঘুরতে আসা পর্যটকেরা সেখানে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যাচ্ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকুণ্ড অংশের ৩৮ কিলোমিটার এলাকায় বেড়েছে সড়ক দুর্ঘটনা। এতে প্রাণ হারানোর পাশাপাশি অনেকে পঙ্গুত্ববরণ করছেন। গত ৭ মাসে মহাসড়কের এই অংশে অর্ধশতাধিক দুর্ঘটনায় ৩৮ জনের প্রাণহানি ও শতাধিক আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাইওয়ে পুলিশ।
৬ ঘণ্টা আগে