
শেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে বিদ্রোহীগোষ্ঠী আরাকান আর্মিদের বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে একটি বন্য হাতির পায়ের গোড়ালি উড়ে গেছে। আহত হাতিটি এখন নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার চাকঢালার চেরারমাঠের ঐট্টাইল্যাঝিরিতে আছে। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি বনরেঞ্জ কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক সরকার এ তথ্য...

গতকাল শুক্রবার রাতে প্রায় ৮-১০ টি বন্যহাতির একটি দল নাকুগাঁও এলাকা থেকে উত্তর কাটাবাড়ি এলাকায় আসে। একপর্যায়ে রাতের কোন এক সময় হাতিটিকে বিদ্যুৎতের তারে জড়িয়ে মারা হয়েছে বলে ধারণা করছে বন বিভাগ। পরে সকালে হাতির মৃত্যুর কথা শুনে বনবিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

কক্সবাজারের চকরিয়ায় বন্য হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। গতকাল সোমবার রাত ১০টার দিকে দক্ষিণ ছাইরাখালী গ্রামে কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের সংরক্ষিত বনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম ইসমত আরা (৩৪)। তিনি দক্ষিণ ছাইরাখালীর মোহাম্মদ আলমগীরের স্ত্রী ও চার সন্তানের জননী।